উষ্ণপ্রস্রবণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) |
||
(২ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ৪টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Strokkur geyser eruption, close-up view.jpg|
একটি '''উষ্ণপ্রস্রবণ''' হল এক ধরনের প্রস্রবণ যার বৈশিষ্ট্য হল,
উষ্ণপ্রস্রবণ নলতন্ত্রের ভেতর খনিজ পদার্থ জমা হবার কারণে, কাছাকাছি গরম পানির ঝরনার সাথে কাজ বিনিময়, ভূমিকম্পের প্রভাব এবং মানব হস্তক্ষেপের ফলে উষ্ণপ্রস্রবণের উদ্গিরণ কার্যকলাপ পরিবর্তন বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে । <ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=The geysers of Yellowstone |প্রকাশক=University Press of Colorado |আইএসবিএন=087081365X |সংস্করণ=3rd}}</ref> অন্যান্য প্রাকৃতিক ঘটনার মতো, উষ্ণপ্রস্রবণ শুধু পৃথিবীতে ঘটে না । বহিরাগত সৌরজগৎের বেশ কয়েকটি চাঁদে, পিচকারির-মত বিস্ফোরণ, যা ক্রায়োগেইজার্স নামে পরিচিত, পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। সল্প চারিপার্শ্বিক চাপের কারণে, এই উদ্গিরণ তরল পদার্থ ছাড়া শুধু বাষ্প বের হয়; এই উদ্গিরণের সাখে ধুলো এবং বরফ কণার উপরে উঠে আসে যার ফলে এগুলো আরো সহজে দেখা যায় । শনির চাঁদ এনেসেলাদাসের দক্ষিণ মেরু কাছাকাছি পানির বাষ্পের জেট দেখা গেছে, নেপচুনের
[[
== ব্যুৎপত্তি ==
১০ নং লাইন:
== গঠন ==
[[
উষ্ণপ্রস্রবণ একটি অস্থায়ী ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য।উষ্ণপ্রস্রবণ সাধারণত আগ্নেয়গিরি এলাকার আসেপাশে দেখা যায়।<ref name="wyo">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Conditions needed for the formation of geysers |ইউআরএল=http://www.wyojones.com/how__geysers_form.htm |ওয়েবসাইট=www.wyojones.com |সংগ্রহের-তারিখ=৭ জুলাই ২০১৯ |আর্কাইভের-তারিখ=১৭ জুন ২০১১ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110617053235/http://www.wyojones.com/how__geysers_form.htm |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> উষ্ণপ্রস্রবণের ভেতর যখন পানি ফুটে উঠে, তখন উষ্ণপ্রস্রবণের নলতন্ত্রের ভেতর চাপ বেরে যায় এবং ফলশ্রুতিে নলতন্ত্রের ভেতর থেকে বাষ্প এবং পানি, একটি কলাম আকারে বের হয়ে আসে। গিয়ারের গঠন হতে তিনটি ভূতাত্ত্বিক অবস্থার সমন্বয় প্রয়োজন যা বিশেষত আগ্নেয়গিরির ভূখণ্ডে পাওয়া যায়।<ref name="wyo" />
২০ নং লাইন:
{| style="background: white; white-space: nowrap;" cellpadding=0 cellspacing=2
|-
|[[
|-
|[[
|}
|-
৬৪ নং লাইন:
=== জীবতত্ত্ব ===
[[
দৃশ্যত কঠোর অবস্থার সত্ত্বেও, উষ্ণপ্রস্রবণে (এবং অন্যান্য উষ্ণ স্থানে) থার্মোফাইলিক প্রোক্যারিয়োটসের আকারে প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যায় যেখান থেকে এর নির্দিষ্ট রংগুলি আসে। কোন কোন ইউক্যারিওট ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট) পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। <ref name="bot">Lethe E. Morrison, Fred W. Tanner; Studies on Thermophilic Bacteria
৭১ নং লাইন:
১৯৬০ এর দশকে যখন উষ্ণপ্রস্রবণের [[জীববিজ্ঞান]] নিয়ে প্রথম গবেষণা শুরু হয়, তখন বিজ্ঞানীরা সাধারণত নিশ্চিত ছিলেন যে সর্বোচ্চ ৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১৬৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট) উপরে কোনও প্রাণী বেঁচে থাকতে পারে না-যা সায়ানোব্যাকটিরিয়ার বেঁচে থাকার জন্য সর্বোচ্চসীমা কারণ এর উপরে সেলুলার প্রোটিন এবং ডিয়োক্সোরিবোনিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ) ধ্বংস হয়ে যায়। থার্মোফাইলিক ব্যাকটেরিয়ার জন্য অনুকূল তাপমাত্রা আরও কম বলে ধারণা ছিল, গড় ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১৩১ ডিগ্রী ফারেনহাইট)। <ref name="bot" />
যাইহোক, পর্যবেক্ষণ প্রমাণ করে যে এত উচ্চ তাপমাত্রায় জীবন আসলেই সম্ভব এবং কিছু ব্যাকটেরিয়া এমনকি পানির স্ফুটনাঙ্কের চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় থাকতে পছন্দ করে। একাধিক এমন ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে পরে জানা যায়। <ref>Michael T. Madigan and Barry L. Marrs; [http://atropos.as.arizona.edu/aiz/teaching/a204/extremophile.pdf Extremophiles] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080409071712/http://atropos.as.arizona.edu/aiz/teaching/a204/extremophile.pdf |তারিখ=৯ এপ্রিল ২০০৮ }} atropos.as.arizona.edu Retrieved on 2008-04-01</ref> থার্মোফিলিস ৫০ থেকে ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২২ থেকে ১৫৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রা পছন্দ করে, হাইপারথার্মোফিলিস ৮০ থেকে ১১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১৭৬ থেকে ২৩০ ডিগ্রী ফারেনহাইট) তাপমাত্রায় ভাল বাড়ে। উচ্চ তাপমাত্রায়ও তাদের কার্যকলাপ বজায় রাখার মত তাপ-স্থিতিশীল এনজাইম থাকার কারণে, এদের থার্মোস্টেবল সরঞ্জাম তৈরির উৎস হিসাবে ব্যবহার করা হয়, যা ঔষধ এবং জৈব প্রযুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ,<ref>Vielle, C.; Zeikus, G.J. ''Hyperthermophilic Enzymes: Sources, Uses, and Molecular Mechanisms for Thermostability.'' Microbiology and Molecular Biology Reviews. 2001, '''65(1)''', 1-34.</ref>
== মুখ্য উষ্ণপ্রস্রবণের ক্ষেত্র এবং তাদের অবস্থান ==
৮১ নং লাইন:
=== উষ্ণপ্রস্রবণের উপত্যকা, রাশিয়া ===
রাশিয়ার কামচটকা উপদ্বীপে অবস্থিত উষ্ণপ্রস্রবণের উপত্যকা (রাশিয়ান ভাষায় "দোলিনা গিজরোভ") ইউরেশিয়াতে একমাত্র উষ্ণপ্রস্রবণের ক্ষেত্র এবং পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম উষ্ণপ্রস্রবণের কেন্দ্রস্থল। ১৯৪১ সালে তাতিয়ানা উস্তিনোভা এই এলাকা আবিষ্কার এবং অনুসন্ধান করেন। প্রায় ২00 টি উষ্ণপ্রস্রবণের পাশাপাশি এখানে গরম পানির ঝরণা এবং চিরস্থায়ী স্পাউটার বিদ্যমান। এলাকাটি একটি জোরালো অগ্ন্যুত্পাতের কারণে গঠিত হয়েছিল। অদ্ভুত রকমের অগ্ন্যুত্পাত, এই উষ্ণপ্রস্রবণগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। বেশিরভাগ উষ্ণপ্রস্রবণ একটু বাকা ভাবে উদ্গিরিত হয় এবং উষ্ণপ্রস্রবণের কোণ পৃথিবীর অন্যান্য ক্ষেত্রের উষ্ণপ্রস্রবণে খুবই কম থাকে। <ref name="uweb" /> ৩ জুন, ২০০৭ সালে, উপত্যকার দুই তৃতীয়াংশ একটি বড় মাডফ্লো প্রভাবিত করে। <ref name="NG">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | প্রথমাংশ=Aalok | শেষাংশ=Mehta | শিরোনাম=Photo in the News: Russia's Valley of the Geysers Lost in Landslide | ইউআরএল=http://news.nationalgeographic.com/news/2007/06/070605-geyser-valley.html | প্রকাশক=[[National Geographic Society|National Geographic]] | তারিখ=2008-04-16 | সংগ্রহের-তারিখ=2007-06-07 }}</ref>
=== এল তাইতো, চিলি ===
[[
"এল তাইতো" শব্দটি কুয়াচুয়া ভাষার একটি শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ ওভেন। এল তাইতো, দক্ষিণ আমেরিকার চিলি দেশের আন্ডিস পর্বতমালার সক্রিয় আগ্নেয়গিরি দ্বারা বেষ্টিত একটি উচ্চ উপত্যকায় অবস্থিত যা সমুদ্রের সমতল থেকে প্রায় ৪,২০০ মিটার (১৩,৮০০ফুট) উচু। উপত্যকায় বর্তমানে প্রায় ৪০ উষ্ণপ্রস্রবণ রয়েছে। নিউজিল্যান্ডের উষ্ণপ্রস্রবণ (নিচে দেখুন) ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় এটি এখন দক্ষিণ গোলার্ধে বৃহত্তম উষ্ণপ্রস্রবণের ক্ষেত্র এবং বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম উষ্ণপ্রস্রবণের ক্ষেত্র। এই উষ্ণপ্রস্রবণগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল তাদের উদ্গিরণের উচ্চতা খুব কম, সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র ছয় মিটার (২০ ফুট), কিন্তু বাষ্প কলামগুলির উচ্চতা ২০ মিটারের (৬৬ ফুট) বেশি হতে পারে। এল তাইতোর উষ্ণপ্রস্রবণের গড় উদ্গিরণের উচ্চতা ৭৫০ মিলিমিটার (৩০ ইঞ্চি)। <ref name="uweb" /><ref>Glennon, J.A. and Pfaff. R.M., 2003</ref>
১১১ নং লাইন:
== বাণিজ্যিকীকরণ ==
[[
উষ্ণপ্রস্রবণ বিভিন্ন কাজের জন্য যেমন বিদ্যুত উৎপাদন, উত্তাপন এবং পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সারা বিশ্বে অনেক ভূ-তাপীয় মজুদ পাওয়া যায়। আইসল্যান্ডের উষ্ণপ্রস্রবণ ক্ষেত্র বিশ্বের সবচেয়ে বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর। ১৯২০ সাল থেকে উষ্ণপ্রস্রবণের গরম পানি ব্যবহার করা হতো গ্রীনহাউস গরম করার জন্য এবং খাদ্য উৎপাদনের জন্য, যা অন্যথায় আইসল্যান্ডের অস্বাভাবিক জলবায়ুতে চাষ করা সম্ভব হত না। উষ্ণপ্রস্রবণ থেকে আসা বাষ্প এবং গরম পানি. ১৯৪৩ সাল থেকে আইসল্যান্ডে ঘর গরম করার জন্যও ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৭৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শক্তি বিভাগ (ডিওই) সক্রিয়ভাবে বিভিন্ন গবেষণামূলক কার্যক্রম এবং জিওথার্মাল লোন গ্যারান্টি কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যালিস্টগার কাছাকাছি অবস্থিত "গেইসার্স-ক্যালিস্টগা নোন জিওথার্মাল রিসোর্স এরিয়া" (কেজিআরএ) -এর ভূ-তাপীয় শক্তির ব্যবহার উন্নয়নে প্রচার করেছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.osti.gov/scitech/biblio/6817678 |শিরোনাম=Geothermal energy and the land resource: conflicts and constraints in The Geysers-Calistoga KGRA |প্রকাশক=DOE–SciTech |তারিখ=14 July 1980 |সংগ্রহের-তারিখ=October 2015}}</ref>
== ক্রায়োগেইসার ==
১১৮ নং লাইন:
* ''' এনসেলাদাস '''
শনিগ্রহের চাদ এনসেলাদাসের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের "টাইগার স্ট্রিপস" এর নির্গমনপথ থেকে বরফ কণা এবং অল্প পরিমাণে অন্যান্য উপাদান (যেমন কার্বন ডাই অক্সাইড, [[নাইট্রোজেন]], অ্যামোনিয়া, হাইড্রোকার্বন এবং সিলিকেটস) সহ বাষ্পের প্লুম উদ্গিরিত হতে ক্যাসিনি অরবিটার দিয়ে দেখা গেছে। এই প্লুমগুলি তৈরি হবার প্রক্রিয়ার কারণ অনিশ্চিত, তবে চাঁদ ডায়িওনের সাথে ২:১ গড়-গতির কক্ষপথের অনুরণনের কারণে কক্ষপথের উৎকেন্দ্রতা তৈরি হয় যার ফলে জোয়ার উত্তাপনের কারণে এটি আংশিক ভাবে চালিত হয় বলে মনে করা হয়। <ref name="coldgeysermodel" /><ref name="Porco Helfenstein et al. 2006">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি| ডিওআই = 10.1126/science.1123013| শেষাংশ১ = Porco| প্রথমাংশ১ = C. C.| লেখক-সংযোগ১ = Carolyn Porco| শেষাংশ২ = Helfenstein| প্রথমাংশ২ = P.| শেষাংশ৩ = Thomas| প্রথমাংশ৩ = P. C.| শেষাংশ৪ = Ingersoll| প্রথমাংশ৪ = A. P.| শেষাংশ৫ = Wisdom| প্রথমাংশ৫ = J.| শেষাংশ৬ = West| প্রথমাংশ৬ = R.| শেষাংশ৭ = Neukum| প্রথমাংশ৭ = G.| শেষাংশ৮ = Denk| প্রথমাংশ৮ = T.| শেষাংশ৯ = Wagner| প্রথমাংশ৯ = R.| তারিখ = 10 March 2006| শিরোনাম = Cassini Observes the Active South Pole of Enceladus| ইউআরএল = https://archive.org/details/sim_science_2006-03-10_311_5766/page/1393| সাময়িকী = Science| খণ্ড = 311| সংখ্যা নং = 5766| পাতাসমূহ = 1393–1401| pmid = 16527964| pmc = | বিবকোড = 2006Sci...311.1393P| সূত্র = {{sfnRef|Porco Helfenstein et al. 2006}}}}</ref>
* '''ইউরোপা'''
১২৪ নং লাইন:
* '''মঙ্গলগ্রহ'''
প্রতি বসন্তে মঙ্গলগ্রহের দক্ষিণ মেরু চুড়া থেকে সৌর-তাপ-চালিত জেটগুলির অনুরূপ কার্বন ডাই অক্সাইডের পিচকারি উদ্গিরণ হয়। যদিও এই উদ্গিরণগুলি সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা হয়নি তবে তারা শুষ্ক বরফের উপরে কাল দাগ এবং হালকা পাখার আকারের দাগ দেখা গেছে, যা বালি এবং ধুলো উদ্গিরণের দ্বারা উঁচুতে উঠেছে এটা চিত্রিত করে, এবং এর নিচে বহির্মুখী গ্যাসের দ্বারা
| শেষাংশ = Burnham
| প্রথমাংশ = Robert
১৪৪ নং লাইন:
| ইউআরএল = http://voyager.jpl.nasa.gov/science/neptune_triton.html
| সংগ্রহের-তারিখ = 2008-04-03
}}</ref> এই প্লমগুলি ধুলো মিশ্রিত গ্যাসীয় নাইট্রোজেনের অদৃশ্য জেটকে চিন্হিত করে। এদের ট্রাইটন এর সুর্যের আলোর যেখানে থাড়াভাবে পরে তার কাছাকাছি হতে দেথা গেছে যা নির্দেশ করে যে এগুলো সৌর-তাপ-চালিত উদ্গিরণ। ধারণা করা হয় যে ট্রাইটন পৃষ্ঠের সম্ভবত একটি গাঢ় নিম্নস্তরের উপরে হিমায়িত নাইট্রোজেনের আধা-স্বচ্ছ স্তর রয়েছে যা একটি "কঠিন গ্রিনহাউস প্রভাব" তৈরি করে, বরফ পৃষ্ঠের নিচের অংশটি উত্তপ্ত এবং বাষ্পীয়করণ করে, যতক্ষন না চাপের ফলে একটি উদ্গিরণের শুরুতে পৃষ্ঠ ভেঙে যায়।
{{multiple image
১৫৭ নং লাইন:
|caption1 = ট্রাইটনে উষ্ণপ্রস্রবণের ফলে জমা হওয়া কাল দাগ
|caption2 = এনসেলাদাসের পৃষ্ঠে হওয়া উদ্গিরণকে উষ্ণপ্রস্রবণ বলে মনে করা হয়
|caption3 = ঠান্ডা উষ্ণপ্রস্রবণের নকশা– ক্রায়োআগ্নেয়গিরির জন্য একটি প্রস্তাবিত ব্যাখ্যা <ref name="coldgeysermodel">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.nasa.gov/mission_pages/cassini/multimedia/pia07799.html |কর্ম=NASA |শিরোনাম=Enceladus "Cold Geyser" Model |তারিখ=3 September 2006 |সংগ্রহের-তারিখ=২১ জুলাই ২০১৯ |আর্কাইভের-তারিখ=২৭ মে ২০২০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200527045849/https://www.nasa.gov/mission_pages/cassini/multimedia/pia07799.html |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>
}}
{{clear}}
২০৮ নং লাইন:
* [https://web.archive.org/web/20070416140350/http://geysircenter.com/english/geology.html ''The Geology of the Icelandic geysers'' by Dr. Helgi Torfason, geologist]
* [http://www.umich.edu/~gs265/geysers.html ''Geysers and the Earth's Plumbing Systems'' by Meg Streepey]
* [http://education.nationalgeographic.com/education/encyclopedia/geyser/?ar_a=1 National Geographic] {{ওয়েব আর্কাইভ|url=https://web.archive.org/web/20121027113631/http://education.nationalgeographic.com/education/encyclopedia/geyser/?ar_a=1 |date=২৭ অক্টোবর ২০১২ }}
[[বিষয়শ্রেণী:উষ্ণপ্রস্রবণ| ]]▼
▲[[বিষয়শ্রেণী:উষ্ণপ্রস্রবণ]]
[[বিষয়শ্রেণী:আগ্নেয় ভূমিরূপ]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রস্রবণ (জলবিদ্যা)]]
|