চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় অজ্ঞেয়বাদী যোগ
 
(৭ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ৮টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক বিজ্ঞানী
| honorific-prefix = '''[[ভারতরত্ন]]'''
|name = চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন
|image = Sir CV Raman.JPG
৩১ ⟶ ৩২ নং লাইন:
 
==পেশা==
[[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] পদার্থবিজ্ঞানের প্রথম অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হওয়ার পর ১৯১৭ সালে রমন সরকারি চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন। একই সময়ে, তিনি [[ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অব সায়েন্স]] (আইএসিএস) -এ গবেষণা চালিয়ে যান, যেখানে তিনি অবৈতনিক সচিব ছিলেন। রমন তার কর্মজীবনের এই সময়টিকে সুবর্ণ যুগ হিসাবে উল্লেখ করেছিলেন। অনেক শিক্ষার্থী আইএসিএস এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার নিকট সমবেত হন। ১৯২৬ সালে অধ্যাপক রমন <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম=Indian Journal of Physics| ইউআরএল=http://iacs.res.in/indian-journal-physics.html | বছর=1926| সংগ্রহের-তারিখ=২৯ মে ২০১৮| আর্কাইভের-তারিখ=৮ মার্চ ২০১৮| আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180308134223/http://iacs.res.in/indian-journal-physics.html| ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানের সাময়িক পত্রিকা প্রতিষ্ঠিত করেন এবং তিনি প্রথম সম্পাদক ছিলেন। সাময়িক পত্রিকার দ্বিতীয় খণ্ডে [[রমন প্রভাব]] আবিষ্কারের প্রতিবেদন সমেত তার বিখ্যাত নিবন্ধ "একটি নতুন বিকিরণ" <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম=A New Radiation| ইউআরএল=http://arxiv.iacs.res.in:8080/jspui/handle/10821/377| প্রকাশক=[[Indian Association for the Cultivation of Science]]| বছর=1927| সংগ্রহের-তারিখ=২৯ মে ২০১৮| আর্কাইভের-তারিখ=২০ মে ২০১৯| আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190520224631/http://arxiv.iacs.res.in:8080/jspui/handle/10821/377| ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> প্রকাশিত হয়।
 
[[File:Raman energy levels.svg|thumb|300px|শক্তি স্তর চিত্রে দর্শিত রমন সঙ্কেতে জড়িত দশাগুলি]]
১৯২৮ সালের ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, তারিখে রমন সহযোগীদের সহায়তায় আইএসিএস-এ কেএএসএস কৃষ্ণানসহ আলোর বিচ্ছ্ররনের ওপর পরীক্ষানিরীক্ষার নেতৃত্ব দেন যেসময় তিনি যা আবিষ্কার করেন তা বর্তমানে রমন প্রভাব বলে জানা যায়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Raman Effect Visualized|ইউআরএল=https://www.youtube.com/watch?v=Beq0D5nFR00|সংগ্রহের-তারিখ=15 May 2014}}</ref> এই সময়ের একটি বিস্তৃত বিবরণ জি ভেঙ্কটরমনের জীবনীর নথীতে পাওয়া যায়। <ref name=b1>Venkataraman, G. (1988) ''Journey into Light: Life and Science of C. V. Raman''. Oxford University Press. {{ISBN|818532400X}}.</ref> এটি তাত্ক্ষণিকভাবে পরিষ্কার ছিল যে এই আবিষ্কারটি অতীব প্রয়োজনীয় ছিল। এটি আলোর কোয়ান্টাম প্রকৃতির আরও প্রমাণ দিয়েছে । রমনের কে.এস. কৃষ্ণানের সঙ্গে জটিল পেশাদার সম্পর্ক ছিল, যিনি আশ্চর্যজনকভাবে পুরস্কারটি ভাগাভাগি করেননি, কিন্তু নোবেল বক্তৃতাও উল্লেখযোগ্যভাবে উল্লেখ করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Nobel Lecture, C.V. Raman|ইউআরএল=https://www.nobelprize.org/nobel_prizes/physics/laureates/1930/raman-lecture.pdf|প্রকাশক=NobelPrize.org|সংগ্রহের-তারিখ=15 May 2014}}</ref>
 
রমন স্পেকট্রোস্কোপি এই ঘটনাটির উপর ভিত্তি করে এসেছিল, এবং [[আর্নেস্ট রাদারফোর্ড]] ১৯২৯ সালে রয়েল সোসাইটিতে তার রাষ্ট্রপতির বক্তৃতায় উল্লেখ করেছিলেন। রমন ১৯২৯ সালে [[ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেস সংস্থা|ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসের]] ১৬ তম অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন। তাকে একটি নাইটহুড এবং পদক প্রদান করা হয় এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করা হয়। রমণ পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জেতায় আত্মবিশ্বাসী ছিলেন, তবে ১৯২৪ সালে নোবেল পুরস্কার ওলিন রিচার্ডসন এবং ১৯২৬ সালে লুই ডি ব্রোগি পাওয়াতে হতাশ হয়েছিলেন। ১৯৩০ সালে তিনি পুরস্কার জেতার এতটাই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন, যে তিনি জুলাইতে টিকেট কিনেছিলেন, যদিও পুরস্কারগুলি নভেম্বরে ঘোষণা করা হতো, এবং যদি সংবাদটি না আসে সেই ভাবনাকে উড়িয়ে দিয়ে,<ref>{{citation |author=Venkataraman, G. | title=Raman and His Effect|url=https://books.google.com/books?id=OjLls3eaOhEC&pg=PA50 | isbn=9788173710087 | publisher=Orient Blackswan | year=1995 | page=50}}</ref> পুরস্কারের ঘোষণার খবরের জন্য প্রতিটি দিনের সংবাদপত্র খুঁটিয়ে দেখতেন। অবশেষে তিনি ১৯৩০ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন "আলোর বিকিরণ এবং রমন প্রভাব আবিষ্কারের জন্য"। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম = The Nobel Prize in Physics 1930 | প্রকাশক = Nobel Foundation | ইউআরএল = http://nobelprize.org/nobel_prizes/physics/laureates/1930/index.html|সংগ্রহের-তারিখ=9 October 2008}}</ref> বিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কার পাওয়ার জন্য তিনি প্রথম এশীয় এবং প্রথম অ-শ্বেতাঙ্গ ছিলেন। তার আগে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] (ভারতীয়) [[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার]] পেয়েছিলেন ১৯১৩ সালে।
 
==তথ্যসূত্র==
৫৫ ⟶ ৫৬ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:তামিল বিজ্ঞানী]]
[[বিষয়শ্রেণী:লেনিন শান্তি পুরস্কার প্রাপক]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় পদার্থবিদপদার্থবিজ্ঞানী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমীর সভ্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় অজ্ঞেয়বাদী]]
[[বিষয়শ্রেণী:কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক]]
[[বিষয়শ্রেণী:পরীক্ষণমূলক পদার্থবিজ্ঞানী]]
[[বিষয়শ্রেণী:রয়েল সোসাইটির সভ্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় তামিল রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:নাইটস ব্যাচেলর]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রেসিডেন্ট কলেজ, চেন্নাইয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতরত্ন প্রাপক]]
[[বিষয়শ্রেণী:মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মাতেউচি পদক বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯শ শতাব্দীর ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী]]