টমাস স্টাইট্জ
টমাস আর্থার স্টাইট্জ (ইংরেজি: Thomas Arthur Steitz; ২৩শে আগস্ট, ১৯৪০ - ৯ই অক্টোবর, ২০১৮[২]) একজন মার্কিন প্রাণরসায়নবিদ। তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের আণবিক জীববিজ্ঞান ও প্রাণরসায়ন বিষয়ের একজন অধ্যাপক ছিলেন। জীবকোষের রাইবোজোম নামক অঙ্গাণুর উপরে অগ্রণী গবেষণার জন্য তিনি সুপরিচিত। তিনি ২০০৯ সালে ভেঙ্কটরমন রামকৃষ্ণান ও আদা ইয়োনাতের সাথে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন; রাইবোজোবের গঠন ও ক্রিয়া সম্পর্কে গবেষণার জন্য তাদেরকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৩] এর আগে স্টাইট্জ ২০০৭ সালে গের্ডনার আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছিলেন;[৪] "রাইবোজোমের গঠন ও ক্রিয়া সম্পর্কিত গবেষণার জন্য" তাঁকে এই পুরস্কারটি দেওয়া হয়, যে গবেষণাটিতে "পেপটাইডিল ট্রান্সফারেজ যে একটি আরএনএ অনুঘটিত বিক্রিয়া, তা প্রকাশ পায়" এবং "ব্যাকটেরিয়ানিরোধক ঔষধ দ্বারা ঐ ক্রিয়াটি দমন করার কার্যপদ্ধতিটি উন্মোচিত হয়।"[৫]
টমাস স্টাইট্জ | |
---|---|
জন্ম | টমাস আর্থার স্টাইট্জ ২৩ আগস্ট ১৯৪০ |
মৃত্যু | অক্টোবর ৯, ২০১৮ ব্র্যানফোর্ড, কানেটিকাট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৭৮)
জাতীয়তা | মার্কিন |
মাতৃশিক্ষায়তন | ওয়াউওয়াটোজা ইস্ট হাই স্কুল, লরেন্স কলেজ, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | জৈব-কেলাসবিজ্ঞান |
দাম্পত্য সঙ্গী | জোন এ স্টাইট্জ |
সন্তান | ১ |
পুরস্কার |
|
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | হাওয়ার্ড হিউজ মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট, ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়, University of California, Berkeley |
অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | The 6⁰A crystal structure of carboxypeptidase A (1967) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | উইলিয়াম লিপস্কোম্ব |
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | David M. Blow |
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | Nenad Ban |
ওয়েবসাইট | steitzlab |
জীবনী
সম্পাদনাস্টাইট্জ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৬ সালে ডক্টরেট উপাধি লাভ করেন। তার ডক্টরেট উপদেষ্টা ছিলেন উইলিয়াম লিপস্কোম্ব, যিনি ১৯৭৬ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;frs
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ https://www.nytimes.com/2018/10/10/obituaries/thomas-a-steitz-dead.html
- ↑ 2009 Nobel Prize in Chemistry, Nobel Foundation.
- ↑ Thomas Steitz, Thomas Steitz Lab.
- ↑ Thomas A. Steitz, The Gairdner 50 Foundation.