পটিয়া উপজেলা
পটিয়া বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার একটি উপজেলা।
পটিয়া | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে পটিয়া উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২২°১৮′৮″ উত্তর ৯১°৫৯′১০″ পূর্ব / ২২.৩০২২২° উত্তর ৯১.৯৮৬১১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | চট্টগ্রাম জেলা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৫০ |
সংসদীয় আসন | ২৮৯ চট্টগ্রাম-১২ |
সরকার | |
• সংসদ সদস্য | পদশূন্য |
• উপজেলা চেয়ারম্যান | পদশূন্য [১] |
আয়তন | |
• মোট | ৩১০.২৩ বর্গকিমি (১১৯.৭৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩,৬৬,০১০ |
• জনঘনত্ব | ১,২০০/বর্গকিমি (৩,১০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৬.১৪% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪৩৭০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৫ ৬১ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনাপটিয়া উপজেলার আয়তন ৩১০.২৩ বর্গ কিলোমিটার (৭৬,৬৫৯ একর)।[২] চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণাংশে ২২°১৩´ থেকে ২২°২১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫২´ থেকে ৯২°০৭´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে পটিয়া উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলা ও চন্দনাইশ উপজেলা; পূর্বে চন্দনাইশ উপজেলা ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলা; উত্তরে বোয়ালখালী উপজেলা, কর্ণফুলী নদী ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের চান্দগাঁও থানা এবং পশ্চিমে কর্ণফুলী উপজেলা অবস্থিত।[৩]
পটভূমি
সম্পাদনাষষ্ঠ শতকে পটিয়াসহ চট্টগ্রাম সমতট রাজ্যভুক্ত হয়। সপ্তম শতক অবধি সমতটের খড়ুগ রাজবংশের রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়। অষ্টম শতকে ধর্মপালের রাজত্বকালে তা পাল সাম্রাজ্যভুক্ত ছিল। নবম শতকে পটিয়াসহ চট্টগ্রাম আবার হরিকেল রাজ্যভুক্ত হয়। দশম শতক থেকে সপ্তদশ শতকের মধ্যবর্তী সময় অর্থাৎ ১৬৬৬ সন পর্যন্ত সাময়িক বিরতি থাকলেও চট্টগ্রামের সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল আরাকান রাজ্যভুক্ত ছিল। বৌদ্ধযুগে চট্টগ্রাম চক্রশালা নামে বহির্বিশ্বে পরিচিত ছিল। এ চক্রশালা পটিয়া সদর থেকে দুই মাইল দক্ষিণে অবস্থিত। আরাকান শাসকরা চক্রশালায় তাদের রাজধানী স্থাপন করেন। রাজা মেং ফালোং (সেকান্দার শাহ) এর শাসনকালে (১৫৭১-১৫৯৩ খ্রিষ্টাব্দ) চক্রশালা রাজধানী ছিল যেখানে চট্টগ্রামের দক্ষিণাংশ ও কক্সবাজার তার দখলে ছিল। পটিয়াসহ পুরো চট্টগ্রাম মোগল সাম্রাজ্যভুক্ত হয় সম্রাট আকবরের বাংলা বিজয়ের আরো নব্বই বছর পর ১৬৬৬ সনে তার প্রপৌত্র সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে। ব্রিটিশ শাসনের আগে এতদঞ্চল আরাকান আমলে চক্রশালা, মোগল আমলে চক্রশালা পরগণা এবং ব্রিটিশ শাসনের প্রথম দিকে চাকলা নামে পরিচিত ছিল। ব্রিটিশ সরকার দক্ষিণ চট্টগ্রামের কেন্দ্র পটিয়ায় ১৯১০ সালে ৫ জন মুন্সেফ নিয়ে মহকুমা মুন্সেফ কোর্ট স্থাপন করেন এবং তদানিন্তন পাঁচ থানার প্রশাসনিক কার্য পরিচালনার জন্য একজন সার্কেল অফিসার (ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট) নিয়োগ করেন। উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে পটিয়া ও রাউজানের কিছু অংশ নিয়ে রাঙ্গুনিয়া থানা গঠিত হয়। পরবর্তীতে পটিয়াকে ভেঙে ১৮৯৮ সালে আনোয়ারা, ১৯৩০ সালে বোয়ালখালী ও ১৯৭৬ সালে চন্দনাইশ থানা গঠিত হয়। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তান আমলে পটিয়া মহকুমা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পটিয়া উপজেলা হিসাবে স্বীকৃতি পায়।[৪]
ইতিহাস
সম্পাদনাব্রিটিশ শাসনামলে ১৮৪৫ সালে পটিয়ায় একটি থানা প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৮৪ সালে এটিকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। ১৯৩০ এর দশকে এখানে ব্রিটিশ-বিরোধী বিপ্লবী, বিশেষতঃ যুগান্তর দল ও চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন অভিযানের সাথে জড়িত বিপ্লবীরা এখানে সক্রিয় ছিলেন। ১৯৩০-এর দশকে কালারপোল সংঘর্ষে বিপ্লবী স্বদেশ রায় ইংরেজ সেনাদের গুলিতে নিহত হন। ১৯৩৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে গৈড়লা গ্রামে বিপ্লবী দলের অধিনায়ক সূর্যসেন ও ব্রজেন্দ্রসেন ইংরেজ সেনাদের হাতে ধরা পড়েন। ১৯৭১ সালে পাকবাহিনীর দুটি বোমারু বিমান পটিয়া সদরে কয়েক দফা বোমা হামলা চালিয়ে অনেক বেসামরিক লোককে হত্যা করে। ১৯৭১ সালের ৩ মে মুজাফফরাবাদ গ্রামে পাকবাহিনী ও রাজাকার-আলবদর সদস্যরা অসংখ্য ঘরবাড়ী জ্বালিয়ে দেয় এবং নির্বিচারে গণহত্যা চালায়। ১৪ ডিসেম্বর পটিয়া পাক হানাদার মুক্ত হয়।
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনা২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী পটিয়া উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৩,৬৬,০১০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৮২,৪৩৬ জন এবং মহিলা ১,৮৩,৫৭৪ জন। মোট পরিবার ৭১,৬২৪টি।[২] এ উপজেলার লোকসংখ্যার ৮১% মুসলিম, ১৭% হিন্দু ও ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[৩]
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনাপটিয়া উপজেলায় রয়েছে একটি পৌরসভা, ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১২৭টি মৌজা, এবং ১২৪টি গ্রাম।[৫] পটিয়া শহর এলাকার আয়তন ৯.৯৬ বর্গ কিলোমিটার। শহর এলাকাটি ৯টি ওয়ার্ড এবং ৯টি মহল্লায় বিভক্ত। পটিয়া উপজেলার চর লক্ষ্যা, জুলধা, চর পাথরঘাটা, বড় উঠান ও শিকলবাহা এ ৫টি ইউনিয়ন বর্তমানে কর্ণফুলী উপজেলার আওতাভুক্ত। বর্তমানে এ উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)'র কর্ণফুলী থানার আওতাধীন[৬] এবং কোলাগাঁও ইউনিয়ন ব্যতীত পটিয়া উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ১৬টি ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম পটিয়া থানার আওতাধীন।
শিক্ষা
সম্পাদনা২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী পটিয়া উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৬.১৪% (পুরুষ ৫৮.৪৫%, মহিলা ৫৩.৯১%)।[২] এ উপজেলায় ১টি টিচার ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ১টি সরকারি কলেজ, ১টি আইন কলেজ, ১টি কামিল মাদ্রাসা, ৪টি ডিগ্রী কলেজ, ২টি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, ৪টি স্কুল এন্ড কলেজ, ৪টি আলিম মাদ্রাসা, ২টি কওমী মাদ্রাসা, ৪১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৭টি দাখিল মাদ্রাসা ও ১৪৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[৫]
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাপটিয়া উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া উপজেলার অভ্যন্তরে রয়েছে ৫০ কিলোমিটার পাকারাস্তা, ৪২ কিলোমিটার আধা-পাকারাস্তা, ৫১০ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা, ১৬ কিলোমিটার রেলপথ ও ৪টি রেলস্টেশন।[৩]
ধর্মীয় উপাসনালয়
সম্পাদনাপটিয়া উপজেলায় ৪৭৬টি মসজিদ, ৩৭টি মন্দির, ২২টি বিহার ও ২টি গীর্জা রয়েছে।[৩]
উল্লেখযোগ্য মসজিদের মধ্যে রয়েছে হজরত শাহচান্দ আউলিয়া জামে মসজিদ, কাছিম আলী মুন্সি ও আইনুদ্দিন মুন্সি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ। মাজার সমূহঃ- হযরত আমিরুজ্জান শাহ আউলিয়া,হযরত শাহচান্দ আউলিয়া,হযরত ইয়াছিন আউলিয়া,হযরত গরীবুল্লাহ শাহ আউলিয়া,হযরত ছৈয়দ আকবর শাহ আউলিয়া,পাইরোল সাদার পাড়া, হযরত শাহগদী শাহ আউলিয়া, হযরত শাহ আকবরিয়া আউলিয়া, হযরত তিন আউলিয়া, হযরত ছৈয়দ কুদুর শাহ আউলিয়া,হযরত মকবুল শাহ আউলিয়া,হযরত সাত গাউছিয়া আউলিয়া,হযরত আশরাফ শাহ আউলিয়া, হযরত ঠান্ডা আলী শহা আউলিয়া, হযরত মাহবুবুর রহমান শাহ আউলিয়া,হযরত ছালামিয়া শাহ আউলিয়া ইত্যাদি।
মসজিদটি নাইখাইন-গৈড়লার কেন্দ্রে অবস্থিত। মসজিদটি শতবর্ষী মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম।
অর্থনীতি
সম্পাদনা- ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
- ফোর এইচ ডায়িং এন্ড প্রিন্টিং লি।
- ওয়েস্টার্ন মেরিন শীপইয়ার্ড
- ডায়মন্ড সিমেন্ট
- হক্কানী পেপার মিল
- আম্বিয়া নিটিং
- শাহ আমানত নিটিং
- বিসিক শিল্প নগরী
- গাউছিয়া পোলট্রি ফার্ম
- জম জম মৎস্য খামার
- আল্লাই সল্ট ক্রসিং
- ফুলকলি ফুড প্রোডাকশন
- রিজেন্ট স্পিনিঙ
এছাড়াও পটিয়া উপজেলার ইন্দ্রপুলে লবণ শিল্প কারখানা, বিসিক শিল্প নগরীতে বিভিন্ন শিল্প কারখানা, উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে পোলট্রি ও ডেইরী শিল্প, দুগ্ধ খামার গড়ে উঠেছে। মৎস্য উৎপাদন, ডেইরী, পোলট্রি ফার্ম, লবণ শিল্প এবং জাহাজ শিল্প এ উপজেলার সম্ভাবনাময় খাত। পটিয়া উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নে কর্ণফুলি নদীর তীরে ওয়েস্টার্ন মেরিন শীপ ইয়ার্ড জাহাজ শিল্প প্রতিষ্ঠান আছে। এখানে মাঝারি ধরনের জাহাজ তৈরী করা হয়। বর্তমানে উক্ত শিল্পের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হচ্ছে। প্রধান প্রধান কৃষি ফসল: ধান, আলু, পান, শাকসবজি।[৩]
ব্যাংক
সম্পাদনাবাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম জীবনীশক্তি হলো ব্যাংক এবং এই ব্যাংকগুলো দেশের মুদ্রাবাজারকে রাখে গতিশীল ও বৈদেশিক বাণিজ্যকে করে পরিশীলিত। পটিয়া উপজেলায় অবস্থিত ব্যাংকসমূহের তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো:
ক্রম নং | ব্যাংকের ধরন | ব্যাংকের নাম | শাখা | ব্যাংকিং পদ্ধতি | ঠিকানা |
---|---|---|---|---|---|
০১ | রাষ্ট্রায়ত্ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক | অগ্রণী ব্যাংক | পটিয়া শাখা[৮] | সাধারণ | পটিয়া |
০২ | জনতা ব্যাংক | পটিয়া শাখা[৯] | পটিয়া | ||
০৩ | রূপালী ব্যাংক | পটিয়া শাখা[১০] | হাজী কবির মার্কেট, পটিয়া | ||
০৪ | সোনালী ব্যাংক | কালারপোল শাখা[১১] | কালারপোল, পটিয়া | ||
০৫ | পটিয়া শাখা[১২] | পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
০৬ | বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক | আইএফআইসি ব্যাংক | পটিয়া শাখা[১৩] | সাধারণ | হাজী আমজু মিয়া টাওয়ার, ৫৮৪, আরাকান রোড, ওয়ার্ড নং ৭, পটিয়া পৌরসভা, চট্টগ্রাম |
০৭ | কমল মুন্সির হাট উপশাখা[১৪] | এস এম মার্কেট, কমল মুন্সির হাট, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
০৮ | শান্তিরহাট উপশাখা[১৫] | কামাল ম্যানসন ও সুপার মার্কেট, চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক, ২০নং ওয়ার্ড, পটিয়া পৌরসভা, চট্টগ্রাম | |||
০৯ | ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক | পটিয়া শাখা[১৬] | ইসলাম টাওয়ার, ৭নং ওয়ার্ড, পটিয়া পৌরসভা, চট্টগ্রাম | ||
১০ | শান্তিরহাট শাখা[১৭] | কামাল সেন্টার (১ম তলা), আরাকান সড়ক, শান্তিরহাট বাজার, কুসুমপুরা, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
১১ | ইস্টার্ন ব্যাংক | পটিয়া উপশাখা[১৮] | হাজী আমজু মিয়া টাওয়ার, বাসা নং ৫৮৪, আরাকান রোড, ৭নং ওয়ার্ড, পটিয়া পৌরসভা, চট্টগ্রাম | ||
১২ | উত্তরা ব্যাংক | পটিয়া শাখা[১৯] | তৈয়্যবিয়া মার্কেট (১ম তলা), স্টেশন রোড, পটিয়া, চট্টগ্রাম | ||
১৩ | এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক | পটিয়া রেজিঃ উপশাখা[২০] | পটিয়া ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিস, পটিয়া, চট্টগ্রাম | ||
১৪ | আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক | পটিয়া শাখা[২১] | ইসলামী শরিয়াহ্ ভিত্তিক | বাসা নং ২৩২৯, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |
১৫ | শান্তিরহাট শাখা[২২] | মীর সুপার মার্কেট, শান্তিরহাট, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
১৬ | ইউনিয়ন ব্যাংক | পটিয়া শাখা[২৩] | পটিয়া ক্লাব, ক্লাব রোড, পটিয়া, চট্টগ্রাম | ||
১৭ | শান্তিরহাট শাখা[২৪] | জুবায়ের শপিং কমপ্লেক্স, শান্তিরহাট, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
১৮ | ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ | পটিয়া শাখা[২৫] | আলম প্লাজা, শহীদ এ সবুর রোড, পটিয়া, চট্টগ্রাম | ||
১৯ | গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক | পটিয়া শাখা[২৬] | দিলাল মিয়া শপিং মল, ৭০৩, স্টেশন রোড, পটিয়া, চট্টগ্রাম | ||
২০ | পাঁচুরিয়া উপশাখা[২৭] | ডাঃ মিলন মার্কেট, পাঁচুরিয়া বাজার, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
২১ | মহাজনহাট উপশাখা[২৮] | শরৎ মহাজন হাট, শোভনদণ্ডী, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
২২ | শান্তিরহাট উপশাখা[২৯] | কামাল সেন্টার, কুসুমপুরা, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
২৩ | ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক | পটিয়া মহিলা শাখা[৩০] | আই টি সি এল আফতাব সেন্টার, কলেজ রোড, পটিয়া, চট্টগ্রাম | ||
২৪ | পটিয়া শাখা[৩১] | ১২৮০, এন জে কমপ্লেক্স, শহীদ সবুর রোড, পটিয়া, চট্টগ্রাম | |||
২৫ | কেলিশহর উপশাখা[৩২] | খাজা আজমেরী মার্কেট, দারোগার হাট, কেলিশহর, পটিয়া, চট্টগ্রাম |
স্বাস্থ্যকেন্দ্র
সম্পাদনাপটিয়া উপজেলায় ১টি উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ১৫টি ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, ৭টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ক্লিনিক, ১টি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, ১টি এনজিও পরিচালিত স্বাস্থ্য ক্লিনিক ও ১টি পশু হাসপাতাল রয়েছে।[৩]
নদ-নদী
সম্পাদনাপটিয়া উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে বয়ে চলেছে কর্ণফুলী নদী। এছাড়া অন্যান্য খালগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য শিকলবাহা খাল, চানখালী খাল, মুরালী খাল ও শ্রীমাই খাল।[৩৩]
হাটবাজার ও মেলা
সম্পাদনাপটিয়া উপজেলায় ৪৫টি হাটবাজার রয়েছে ও ২০টি বাৎসরিক মেলা বসে।[৩]
- উল্লেখযোগ্য হাট
- থানাহাট
- সফর আলি মুন্সির হাট
- আমজুরহাট
- নয়া হাট( পরবর্তী মনসার টেকে স্থান পরিবর্তন করা হয়)
- শান্তির হাট
- কমল মুন্সির হাট
উল্লেখযোগ্য বাজার
- মুন্সেফ বাজার
- কামাল বাজার
- উল্লেখযোগ্য মেলা
- শ্রীমাই কোরাচেঙ্গী মেলা
- আচারিয়া মেলা
- সূর্যব্রত মেলা
- রথযাত্রার মেলা
- ঠেগরপুনি মেলা
- মাহিরা ক্ষেত্রপাল মেলা
- নয়ার বলি খেলা, কুসুমপুরা
দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা★ হযরত ছৈয়দ আকবর শাহ(রঃ) মাজার শরীফ।
এটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরাকান সড়কের পাশে পাইরোল সাদার পাড়াতে অবস্থিত। ১৯৫৯ইং সালে "মরহুম মোঃ আলী হোসেন সাদা" মাজার শরীফটি সংস্করণ করেন এবং খেদমত করতেন। তার মৃত্যুর পরে উনার সুযোগ্য সন্তান "মোঃ নজরুল ইসলাম সাদা" (মোতায়াল্লী,ইসি নং ২০১৭৬) খেদমত করে আসতেছেন যা এখনো বিদ্যমান। প্রতিবছর ১৮ই মাঘ পবিত্র ওরশ শরীফ পালন করা হয়। সমগ্র দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোকজন এই মাজার শরীফে জিয়ারতে উদ্দেশ্যে আসেন। শাহ আমানত সেতু থেকে পটিয়ার বাসে উঠলে আকবর শাহ মাজার অথবা নিমতল মাজার বা নিমতল দরগাহ বললে নামিয়ে দিবে।
★ শাহচান্দ আউলিয়া (রহ.) এর মাজার পটিয়া পৌরসভায় অবস্থিত। পটিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে পায়ে হেঁটে ২০০ মিটার দক্ষিণ পূর্বে গেলে এই মাজারটিতে যাওয়া যায়।[৩৪]
★ বৌদ্ধ তীর্থ চক্রশালা মন্দির পটিয়া সদর থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার পূর্বে এর অবস্থান। বৌদ্ধ যুগে চট্টগ্রামের আদি নাম ছিল চট্টলা। তবে এটি চক্রশালা নামেই পরিচিত। পূর্বে এই স্থানে শুধু একটি মন্দির ছাড়া আর কিছুই ছিলনা। সেই মন্দিরের গায়ে পাথরে খোদাই করে লিখা আছে ফরাতারা স্তুপ-নবতর সংস্কার - ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ। এই স্থানে তথাগত বুদ্ধ রেঙ্গুন থেকে আসার পথে অবকাশ যাপন করেন এবং তিনি চংক্রমণ করেছিলেন বলেই এই স্থানটিকে চক্রশালা নামে অভিহিত করা হয়।[৩৫]
★ গরিব আলী শাহ এর মাজার শরীফ কোলাগাঁও ইউনিয়নে অবস্থিত। শাহ আমানত সেতু থেকে অটোরিক্সা, জীপ, বাস যোগে মইজ্যার টেক হয়ে কালারপোল বাদামতল নেমে গরীব আলী শাহ (র.) মাজার গেইট নেমে পায়ে হেঁটে ৫০ গজ গেলেই মাজার।[৩৪]
★ ঠেগরপুনি বুড়াগোঁসাই মন্দির
পটিয়া উপজেলা সদর থেকে ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে ঠেগরপুনি গ্রামে এর অবস্থান। এই স্থানটি আরাকান রাজ্যের আরাকান পর্বতমালার অংশ ছিল। আনুমানিক ৩৫০-৪০০ বছর পূর্বে ছান্দামা রাজার আমলে এই স্থানে একটি দীঘি ছিল, এটি ছান্দামা দীঘি নামে পরিচিত ছিল। কালক্রমে উক্ত রাজবংশ বিলুপ্ত হয় এবং ধীরে ধীরে তা পরিত্যক্ত বনে পরিণত হয়। উক্ত বনের মাটির নিচে চাপা পড়ে প্রাচীন বুদ্ধমুর্তিটি। পরে সেই মুর্তিটি মাটির নিচ থেকে উদ্ধার করে সেই জায়গাতেই মন্দির নির্মাণ করা হয়।[৩৫]
★ মুসা খাঁ মসজিদ ১৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দ, ১০৬৬ হিজরী সালের শাবান মাসে আজিজ খাঁ মাওলানা হুলাইন গ্রামে এ মসজিদ নির্মাণ করেন। ইহা প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত একটি দর্শনীয় স্থান।
★ ফখর খান দীঘি ১৬০০ শতাব্দীতে চক্রশালা রাজার আমত্য "ফখর খান" হুলাইন গ্রামের মানুষের পানীয় জলের সংকট নিরসনের জন্য পাঁচরিয়া-ধলঘাট রোডের পাশে নিজস্ব জায়গায় এই দীঘি খনন করেন। দীঘির আয়াতন ২২ কানি। দীঘির পাড়ে ফখর খান বাড়ির কবরস্থান, অনতিদূরে ফখর খান জামে মসজিদ। এই দীঘির পাড়ে পরবর্তিতে তারঁই বংশধর "মকবুল আলী খান (চৌধুরী)" "হুলাইন প্রাইমারি স্কুল" প্রতিষ্ঠা করেন, যাহা পরে "হুলাইন আমিন শরীফ চৌধুরী সরকারি প্রাইমারী স্কুল" নামকরণ হয়। এই দীঘি এখনও বর্তমান আছে।
★ বুড়া কালী মন্দির ধলঘাট গ্রামে তৎকালীন জমিদার রাজা রাম দত্ত এটি প্রতিষ্ঠা করেছেন।
★ মহিরা ক্ষেত্রপাল চৈত্র সংক্রান্তির সময় এখানে মেলা বসে। দুইশত বছর পূর্বে এটি প্রতিষ্ঠিত।
★ প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের আবক্ষ মূর্তি বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার পটিয়ার ধলঘাট ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে বীরত্বপূর্ণ অভিযানে অংশ গ্রহণ করে আত্মউৎসর্গ করেন। ধলঘাটে প্রীতিলতার স্মৃতি মণ্ডিত বাসস্থান ও তার আবক্ষমূর্তি অন্যতম দর্শনীয় স্থান।[৩৪]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- ছৈয়দ আমিরুজ্জামান শাহ –– সুফি সাধক।
- মৌলানা ছৈয়দ নুরুল হক শাহ –– সুফি সাধক।
- অনুপম সেন –– একুশে পদক প্রাপ্ত সমাজবিজ্ঞানী।
- অন্নদাচরণ খাস্তগীর –– চিকিৎসক, সমাজসংস্কারক ও গবেষণামূলক প্রবন্ধকার।
- অপূর্ব সেন –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত সরকারের মন্ত্রী
- সুখেন্দু দস্তিদার, চীনপন্থি কমিউনিস্ট নেতা
- অর্ধেন্দু দস্তিদার –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব
- আইয়ুব বাচ্চু –– সংগীত শিল্পী।
- আজিজুল হক –– সুফি সাধক ও শিক্ষাবিদ।
- আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ –– প্রাচীন পুঁথি গবেষক
- আবদুল গফুর হালী –– গীতিকার, সুরকার ও লোকশিল্পী।
- আলী রজা (কানু ফকীর) –– সঙ্গীত ও আধ্যাত্মিক বিষয়ে বহু গ্রন্থের রচয়িতা।
- আস্কর আলী পণ্ডিত –– গীতিকার ও লোকশিল্পী।
- আহমদ কায়কাউস –– প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব।
- ধর্মসেন মহাস্থবির, বাংলাদেশে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ নেতা
- আহমদুল্লাহ –– আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার প্রধান মুফতি ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমীর।
- আহমদ শরীফ –– ভাষাবিদ ও লেখক।
- আহমেদ হোসেন –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- কোরেশী মাগন ঠাকুর –– কবি।
- তপন চৌধুরী –– সংগীত শিল্পী।
- দুদু মিয়া –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- পূর্ণেন্দু দস্তিদার –– সশস্ত্র বিপ্লববাদী, কমিউনিস্ট রাজনীতিবিদ ও সাহিত্যিক।
- প্রমোদরঞ্জন চৌধুরী –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- ফণিভূষণ নন্দী –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যক্ষ শান্তিময় খাস্তগীর –– শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী
- শশাঙ্কমোহন সেন, কবি
- বিপিনবিহারী নন্দী - ব্রিটিশ ভারতীয় কবি
- মহেন্দ্রলাল বড়ুয়া –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- ব্যারিস্টার মোহাম্মদ ফজলুল করীম –– সাবেক প্রধান বিচারপতি
- রাশেদ রউফ –– কবি, লেখক, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক।
- ললিত মোহন নাথ –– নিউক্লিয়ার পদার্থবিজ্ঞানী।
- শশাঙ্কশেখর দত্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- হরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- হারুন ইসলামাবাদী –– ইসলামি পণ্ডিত।[৩৬]
- ডক্টর মোহাম্মদ এনামুল হোসেন –– শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞানী ও লেখক।[৩৭]
জনপ্রতিনিধি
সম্পাদনা- সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৩৮] | সংসদ সদস্য[৩৯][৪০][৪১][৪২][৪৩] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৮৯ চট্টগ্রাম-১২ | পটিয়া উপজেলা | মোহাম্মদ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
- উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন
ক্রম নং | পদবী | নাম |
---|---|---|
০১ | উপজেলা চেয়ারম্যান[৪৪] | তিমির বরন চৌধুরী (ভারপ্রাপ্ত) |
০২ | ভাইস চেয়ারম্যান[৪৫] | তিমির বরন চৌধুরী |
০৩ | মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান[৪৬] | মাজেদা বেগম |
০৪ | উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা[৪৭] | ফয়সাল আহমেদ |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "পৌরসভা মেয়র, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং উপজেলা চেয়ারম্যান অপসারণ"। BBC বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগষ্ট ২০২৪।
- ↑ ক খ গ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ "পটিয়া উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- ↑ "পটিয়া উপজেলার পটভূমি - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। www.patiya.chittagong.gov.bd। ২৯ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ ক খ "এক নজরে পটিয়া - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। www.patiya.chittagong.gov.bd। ২৯ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "কর্ণফুলী থানা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ইউনিয়নসমূহ - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। www.patiya.chittagong.gov.bd। ৬ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "অগ্রণী ব্যাংক, পটিয়া শাখা"। agranibank.org। অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "জনতা ব্যাংক, পটিয়া শাখা"। jb.com.bd। জনতা ব্যাংক লিমিটেড। Archived from the original on ২৪ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "রূপালী ব্যাংক, পটিয়া শাখা"। rupalibank.org। রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। ৩১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "সোনালী ব্যাংক - কালারপোল শাখা"। sonalibank.com.bd। সোনালী ব্যাংক লিমিটেড। ৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "সোনালী ব্যাংক - পটিয়া শাখা"। sonalibank.com.bd। সোনালী ব্যাংক লিমিটেড। ৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "আইএফআইসি ব্যাংক, পটিয়া শাখা"। www.ificbank.com.bd। আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "আইএফআইসি ব্যাংক, কমল মুন্সির হাট উপশাখা"। www.ificbank.com.bd। আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২২।
- ↑ "আইএফআইসি ব্যাংক, শান্তিরহাট উপশাখা"। www.ificbank.com.bd। আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২২।
- ↑ "ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক - পটিয়া শাখা"। ucb.com.bd। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক - শান্তিরহাট শাখা"। ucb.com.bd। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "ইস্টার্ন ব্যাংক, পটিয়া উপশাখা"। ebl.com.bd। ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০২২।
- ↑ "উত্তরা ব্যাংক - পটিয়া শাখা"। uttarabank-bd.com। উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক - পটিয়া রেজিঃ উপশাখা"। www.nrbcommercialbank.com। এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২২।
- ↑ "আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক - পটিয়া শাখা"। al-arafahbank.com। আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ২২ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক - শান্তিরহাট শাখা"। al-arafahbank.com। আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ২২ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ইউনিয়ন ব্যাংক - পটিয়া শাখা"। unionbank.com.bd। ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ইউনিয়ন ব্যাংক - শান্তিরহাট শাখা"। unionbank.com.bd। ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, পটিয়া শাখা"। islamibankbd.com। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ২১ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, পটিয়া শাখা"। globalislamibankbd.com। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, পাঁচুরিয়া উপশাখা"। globalislamibankbd.com। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, মহাজনহাট উপশাখা"। globalislamibankbd.com। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, শান্তিরহাট উপশাখা"। globalislamibankbd.com। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক - পটিয়া মহিলা শাখা"। fsiblbd.com। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ৩০ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক - পটিয়া শাখা"। fsiblbd.com। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ৩০ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক - কেলিশহর উপশাখা"। fsiblbd.com। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ৩০ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০২২।
- ↑ "নদ নদী - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। www.patiya.chittagong.gov.bd। ১৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ ক খ গ "দর্শনীয়স্থান - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। www.patiya.chittagong.gov.bd। ২৯ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ ক খ Buddhist Magazine - Amitabha By Shyamol Chowdhury -
- ↑ "ইসলামী ব্যক্তিত্ব আল্লামা শায়খ মুহাম্মদ হারুন ইসলামাবাদী রহ."। DailyInqilabOnline। ১ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "বিজ্ঞানী পরিচয়: ড. এম. এনামুল হোসেন"। biggani.org। ১৮ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জনাব মোঃ মোজাফফর হোসেন - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। patiya.chittagong.gov.bd। ৬ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। patiya.chittagong.gov.bd। ৬ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "আফরোজা বেগম জলি - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"। patiya.chittagong.gov.bd। ২০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "ফয়সাল আহমেদ - পটিয়া উপজেলা"। patiya.chittagong.gov.bd।