বিষয়বস্তুতে চলুন

শেখ ফজলল করিম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rajibul Hasan (আলোচনা | অবদান)
expand+iw
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
+
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''শেখ ফজলল করিম''' ([[১৮৮২]] বাংলা ৩০শে চৈত্র ১২৮৯ - [[সেপ্টেম্বর ২৮]], [[১৯৩৬]]) একজন স্বনামধন্য [[বাঙালি]] সাহিত্যিক।
'''শেখ ফজলল করিম''' ([[১৮৮২]] বাংলা ৩০শে চৈত্র ১২৮৯ - [[সেপ্টেম্বর ২৮]], [[১৯৩৬]]) একজন স্বনামধন্য [[বাঙালি]] সাহিত্যিক।



==শৈশব==
শেখ ফজলল করিম ১২৮৯ বঙ্গাব্দের (১৮৮২ সাল) ৩০ই চৈত্র বর্তমান [[লালমনিরহাট জেলা|লালমনিরহাট জেলার]] কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা বাজার গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা নাম আমিরউল্লাহ সরদার এবং মাতার নাম কোকিলা বিবি। পাঁচ ভাই ও তিন বোনের মধ্যে ফজলল করিম ছিলেন দ্বিতীয়। তার পারিবারিক ডাক নাম ছিল '''মোনা'''।

ছোটবেলা থেকেই কবির লেখা-পড়ার প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল, এমনি কি তার যখন তিন-চার বছর তখন তিনি বাড়ী থেকে পালিয়ে স্কুলে চলে যেতেন। তিনি পাঁচ বছর বয়সে কাকিনা স্কুলে ভর্তি হন। প্রায় প্রতি বছরেই বার্ষিক পরীক্ষায় ভাল ফলাফলের জন্য তিনি পুরস্কৃত হতেন।


ফজলল করিমের প্রথম কবিতার বই প্রকশিত হয় এগারো বছর বয়সে, নাম 'সরল পদ্য বিকাশ'। তখন থেকে তিনি তাঁর জীবদ্দশার বাকি সময়টুকু সাহিত্য রচনায় নিবেদিত করেন। গদ্য ও পদ্য উভয় শাখায় তাঁর সমুজ্জল উপস্থিতি। ভাবের গভীরতাকে সরলভাবে উপস্থাপন করা ফযলল করিমের লেখনীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তিনি হিন্দু-মুসলমানের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে কাজ করে গেছেন।
ফজলল করিমের প্রথম কবিতার বই প্রকশিত হয় এগারো বছর বয়সে, নাম 'সরল পদ্য বিকাশ'। তখন থেকে তিনি তাঁর জীবদ্দশার বাকি সময়টুকু সাহিত্য রচনায় নিবেদিত করেন। গদ্য ও পদ্য উভয় শাখায় তাঁর সমুজ্জল উপস্থিতি। ভাবের গভীরতাকে সরলভাবে উপস্থাপন করা ফযলল করিমের লেখনীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তিনি হিন্দু-মুসলমানের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে কাজ করে গেছেন।

০৩:১৭, ১৮ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শেখ ফজলল করিম (১৮৮২ বাংলা ৩০শে চৈত্র ১২৮৯ - সেপ্টেম্বর ২৮, ১৯৩৬) একজন স্বনামধন্য বাঙালি সাহিত্যিক।


শৈশব

শেখ ফজলল করিম ১২৮৯ বঙ্গাব্দের (১৮৮২ সাল) ৩০ই চৈত্র বর্তমান লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা বাজার গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা নাম আমিরউল্লাহ সরদার এবং মাতার নাম কোকিলা বিবি। পাঁচ ভাই ও তিন বোনের মধ্যে ফজলল করিম ছিলেন দ্বিতীয়। তার পারিবারিক ডাক নাম ছিল মোনা

ছোটবেলা থেকেই কবির লেখা-পড়ার প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল, এমনি কি তার যখন তিন-চার বছর তখন তিনি বাড়ী থেকে পালিয়ে স্কুলে চলে যেতেন। তিনি পাঁচ বছর বয়সে কাকিনা স্কুলে ভর্তি হন। প্রায় প্রতি বছরেই বার্ষিক পরীক্ষায় ভাল ফলাফলের জন্য তিনি পুরস্কৃত হতেন।

ফজলল করিমের প্রথম কবিতার বই প্রকশিত হয় এগারো বছর বয়সে, নাম 'সরল পদ্য বিকাশ'। তখন থেকে তিনি তাঁর জীবদ্দশার বাকি সময়টুকু সাহিত্য রচনায় নিবেদিত করেন। গদ্য ও পদ্য উভয় শাখায় তাঁর সমুজ্জল উপস্থিতি। ভাবের গভীরতাকে সরলভাবে উপস্থাপন করা ফযলল করিমের লেখনীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তিনি হিন্দু-মুসলমানের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে কাজ করে গেছেন।


বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যবইয়ে তার সাহিত্যকর্ম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

শেখ ফজলল করিম রচিত উল্লেখযোগ্য পদ্য

  • সরল পদ্য বিকাশ
  • পরিতান কাব্য
  • চিন্তার চাষ
  • পাথ পাথেয়
  • গাঁথা
  • ভক্তিপুষ্পাঞ্জলি


তার লেখা কবিতার কয়েকটি লাইন,

কোথায় স্বর্গ?
কোথায় নরক?
কে বলে তা বহুদূর?
মানুষের মাঝেই স্বর্গ-নরক
মানুষেতে সুরাসুর