বিষয়বস্তুতে চলুন

নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ২২:৩৯, ২০ জুন ২০২০ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)

একটি সিরিজের অংশ
মসজিদ

স্থাপত্য
স্থাপত্য শৈলী
মসজিদের তালিকা
অন্যান্য

নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ বা মাইজদী বড় মসজিদ নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলার প্রধান জামে মসজিদ।

অবস্থান

[সম্পাদনা]

নোয়াখালীর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থান করছে মাইজদী জামে মসজিদ। মসজিদের পশ্চিমে রয়েছে একটি বড় পুকুর, দক্ষিণে জিলা স্কুল উত্তরে ষ্টেশান রোড এবং জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ও জেলা সড়ক বিভাগের ভবন, পূর্বে গণপূর্ত বিভাগের ভূমি।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

১৮৪১ সালের পুরাতন নোয়াখালী শহরে মরহুম ইমাম উদ্দিন সওদাগর নিজের জমিতে জামে মসজিদটি স্থাপন করেছিলেন। মূল নোয়াখালী শহর মেঘনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবার সময় সেই মসজিদটিও নদীগর্ভে চিরতরে হারিয়ে যায়। পুরাতন নোয়াখালী শহর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবার পরে মাইজদীতে নতুন শহর গড়ার সময়েই ১৯৫০ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

বিবরণ

[সম্পাদনা]

এই মসজিদটির মূল এলাকা প্রায় ৩ একর ৮০ ডিসিমেল। এই মসজিদটি তৈরির সময় ছোট এক তলা ভবনে অপরুপ মুসলিম ও দেশী লোকজ শিল্প সৌন্দর্যে লতাপাতা আর নানা কোরআনের আয়াত ও উপদেশ বাণী উৎকীর্ণ করে নির্মাণ করা হয়। মসজিদের দৈর্ঘ্য ১৩০ ফুট ও প্রস্থে ৮০ ফুট আয়তনে মূল ভবনে তিনটি সুর্দৃশ্য গম্বুজ ও নয়টি সুউচ্চ মিনার ইসলামী স্থাপত্যে নির্মিত হয়। এ মসজিদের অভ্যন্তরে আছে সুদৃশ্য ঝাড়বাতি। পুরানো মসজিদ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবার সময় ঝাড়বাতি, লোহার সুদৃশ্য গেইট ও অসংখ্য শ্বেত পথরের টুকরো রক্ষা করা গেছে। সেগুলো এখন বর্তমান মসজিদের শোভা বর্ধন করছে। মুসল্লিদের সার্বিক সুবিধার জন্য এখানে নির্মিত হয়েছে আধুনিক শৌচাগার, গোসলখানা ও ওজু খানা।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]