কিমোনো
কিমোনো(着物, きもの) জাপানের ঐতিহ্যবাহী একটি পোশাক। কিমোনো শব্দের আক্ষরিক অর্থ হল "কাঁধে পড়ার বস্তু"। " কি" এর উৎপত্তি কিরু(着る)[১] থেকে, একটি উভলিঙ্গ ক্রিয়া যা দ্বারা কাঁধে বা পুরো শরীরে পড়ার কাপড় বোঝায় এবং "মোনো"(物)[২] অর্থ "বস্তু"।
কিমোনো | |||||
জাপানি নাম | |||||
---|---|---|---|---|---|
কাঞ্জি | 着物 | ||||
হিরাগানা | きもの | ||||
|
সময়ের সাথে, কিমোনো একটি টি-আকারের জড়ান নির্দিষ্ট আস্তিন দৈর্ঘ্যের, বৈচিত্র্যময় এবং নান্দনিক নির্মাণশৈলীর পোশাকে পরিণত হয়েছে। কিমোনো শব্দের বহুবচন কিমোনো, কারণ জাপানিরা বহুবচনভেদ করে না, যদিও বাংলায় বহুবচন অর্থে কিমোনোগুলো ব্যবহৃত হয়। কিমোনো প্রায়শই গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ছুটি এবং উৎসবে, এবং কোনো অনুষ্ঠান যেমন বিয়ে বা শ্রাদ্ধে পড়া হয়ে থাকে।
কিমোনো সাধারণত গোড়ালি-উচ্চতায় পড়া হয়ে থাকে, যদিও নারীদের কিমোনোর উচ্চতা বেশি হয়, যেহেতু তারা কোমরে ভাঁজ রেখে পড়ে। কিমোনোর কলার ভাঁজ করা এবং সর্বদা বাম কলার ডানের উপরে (যদি না পরিধানরত ব্যক্তি মৃত হন)[৩] থাকে। কিমোনোর আস্তিন কব্জি পর্যন্ত থাকে এবং কোনো কোনো বৈচিত্রের ক্ষেত্রে আস্তিন ভূমি স্পর্শ করে।
কিমোনো ওবি নামক উত্তরীয় দ্বারা পিঠের পিছনে কোশিহিমো (কোমর বন্ধনি) নামক একগুচ্ছ বাঁধন দ্বারা গ্রন্থিবদ্ধ থাকে যেগুলো কিমোনোকে বন্ধ রাখে, যেহেতু আধুনিক ওবি কিমোনোকে জায়গামত ধরে রাখার জন্য অতিরিক্ত শক্ত। ওবি পিছনে মুসুবি নামক গিঁট দ্বারা বাঁধা থাকে এবং অনুষ্ঠান, ওবি আর বয়সভেদে প্রচুর রকমের মুসুবি রয়েছে। কিমোনো সাধারণত জোরি বা গেটা নামক ঐতিহ্যবাহী জুতা এবং তাবি নামক বিভক্ত পদাঙ্গুলির মোজার সাথে পড়া হয়।
বর্তমানে কিমোনো সাধারণত নারীদের দ্বারাই পরিহিত হয়, বিশেষত কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে। অবিবাহিত মেয়েরা ঐতিহ্যগত ভাবে বিশেষ অনুষ্ঠানে ফুরিসোদে ('ঝুলন্ত আস্তিন') কিমোনো পড়ে থাকে, যেগুলোর আস্তিন প্রায় ভূমিস্পর্শি হয়, যদিও তাদের নৈমিত্তিক কিমোনোগুলোও লম্বা আস্তিনের এবং সামনে গোলাকার প্রান্তের হয়ে থাকে। আধুনিক কালে নারীরা সাধারণত শুধুমাত্র ফুরিসোদে কিমোনো পড়ে বিশেষ অনুষ্ঠানে এবং ২০-২৫ বছরের মধ্যেই তা পড়া ছেড়ে দেয়, বিবাহিতা হোক কিংবা নয়। পুরুষেরা সাধারণত বিয়ে, চা অনুষ্ঠান এবং অন্যান্য অধিক গুরুত্বপূর্ণ আর আনুষ্ঠানিক উপলক্ষ্যে পড়ে থাকে।
দৈনন্দিন জীবনে যারা প্রত্যহ কিমোনো পড়ে থাকে তারা মূলত বৃদ্ধ পুরুষ এবং মহিলা, গেইশা এবং সুমো কুস্তিগির যাদের গণউপস্থিতিতে ঐতিহ্যবাহী জাপানি পোশাক পড়া বাধ্যতামূলক।[৪]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জাপানে মহাদেশ থেকে ব্যাপক অভিবাসন এবং ট্যাঙ্গ রাজবংশে জাপানি দূত প্রেরণের ফলে কোফুন যুগ থেকে প্রথম দিকের হিয়ান যুগ পর্যন্ত চীনা পোশাক রীতি বিশাল প্রভাব ফেলে। মতবাদ আছে যে, য়ু অঞ্চলের চীনা পোশাক[৭][৮] থেকে মূলত কিমোনো তৈরি করা হয়েছে। জাপানের হেইআন যুগের (৭৯৪-১১৯২ খ্রি) সময়কালে, কিমোনো ক্রমশ শৈলীযুক্ত হয়ে উঠেছিল, যদিও তার ওপরে মো নামক একটি অর্ধ-পোশাক পড়া হতো। মুরোমাচি যুগ (১৩৩৬-১৫৭৩ খ্রি), কোসোডে নামক একটি একক কিমোনো, যা পূর্বে অন্তর্বাস বলে মনে করা হত, তার ওপরে হাকামা (পাজামা, বিভক্ত স্কার্ট) ছাড়া পরিধান করা শুরু হয়েছিল এবং এভাবেই এটি ওবি "কোমরবন্ধনি" দ্বারা বেঁধে রাখা শুরু হয়॥ এডো যুগের (১৬০৩-১৮৬৭ খ্রি) সময়কালে, আস্তিনগুলো দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, বিশেষত অবিবাহিত নারীদের মধ্যে এবং ফ্যাশন ধারায় যুক্ত হতে ওবি আকারে চওড়া ও বিভিন্ন শৈলীর হয়ে ওঠে। তখন থেকে পুরুষ ও মহিলা উভয়দেরই কিমোনোর মৌলিক আকৃতি প্রা্য় অপরিবর্তিতই রয়ে গেছে। উত্তম উপকরণ থেকে অসাধারণ দক্ষতায় তৈরি কিমোনোগুলোকে মহান শিল্পকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রথাগত কিমোনো প্রাত্যাহিক পরিধানের ক্ষেত্রে আরো সুবিধাজনক পাশ্চাত্যের পোশাক এবং য়্যুকাতা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। সম্রাট মেইজির পুলিশবাহিনীর একটি ফরমানের[৯] পর রেল কর্মকর্তা ও শিক্ষকেরা পাশ্চাত্যের পোশাক পরিধান শুরু করে। জাপানিরা ১৮৭০ এর দশকে কিমোনোর স্থলে পাশ্চাত্যের পোশাক পড়া শুরু করে। পাশ্চাত্যের পোশাক আর্মি ও ছেলেদের স্কুলের পোশাকে পরিণত হয়।১৯২৩ সালের গ্রেট কান্তো ভূমিকম্পের পর, কিমোনো পরিধানকারীরা প্রায়শই ডাকাতির শিকার হত কারণ কিমোনোর সীমাবদ্ধ প্রকৃতি ও পায়ে গেটা খড়মের কারণে তারা খুব দ্রুত চলাফেরা করতে পারত না। এছাড়াও, প্রচলিত পদ্ধতিতে উৎপাদিত কিমোনো গড়পড়তা পরিবারের জন্য খুব ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছিল। টোকিও পাইকারী-বিক্রেতা সমিতির মতে, কিমোনো ও ওবির সম্মিলিত মূল্য আনুমানিক ১০০০ ডলারের বেশি। অনেকগুলোর মূল্য আরো বেশি। এমনকি বিবাহের দিনের মতো কিছু বিশেষ অনুষ্ঠানগুলিতে, যেখানে একটি বিস্তৃত কিমোনো পড়ার প্রথা ছিল, বেশিরভাগ লোকেরাই সেটা ভাড়া নিতে পছন্দ করত। টোকিও নারী ও শিশু পোশাক প্রস্তুতকারক সমিতি (東京 婦人 子 供 服 組合) পশ্চিমা পোশাক প্রচার করেছিল। ১৯২০ থেক ১৯৩০ সালের মধ্যে নাবিক সজ্জা মেয়েদের স্কুলের ইউনিফর্ম হিসেবে অবিভাজিত হাকামাকে প্রতিস্থাপন করেছিল।[১০] জাতীয় ইউনিফর্ম, পাশ্চাত্যের একধরনের পোশাক, কোকুমিন-ফুকু, 1940 সালে পুরুষদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়।[১১][১২][১৩] বর্তমানে বেশিরভাগ লোক পশ্চিমা পোশাক এবং বিশেষ অনুষ্ঠানে জন্য খোলামেলা এবং আরো আরামদায়ক য়্যুকাতা পরেন।
পশ্চিমা বিশ্বে, একটি নৈমিত্তিক কার্ডিগানের মতো কিমোনো-সদৃশ মহিলাদের জ্যাকেট,[১৪] ২০১৪ সালে জনপ্রিয় ফ্যাশনের আইটেম হিসেবে জনসাধারণের মনোযোগ আকর্ষণ করে।[১৫] বয়ঃসন্ধিকালের অনুষ্ঠান এবং অন্যান্য অনেক ঐতিহ্যগত জাপানি অনুষ্ঠানের মতো বিশেষ অনুষ্ঠানগুলিতে কিমোনোগুলো পরা হয়ে থাকে।
২০১৯ সালে কিয়োটোর মেয়র ঘোষণা করেন যে তার কর্মীরা জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থার অবিশ্বাস্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তালিকায় "কিমোনো সংস্কৃতি"কে নিবন্ধনের কাজ করছে।[১৬]
টেক্সটাইল এবং উৎপাদন
[সম্পাদনা]পুরুষদের কিমোনো প্রায় গোড়ালি পর্যন্ত কোমরে গুঁজানো ছাড়া পড়া উচিত। নারীদের কিমোনো দৈর্ঘ্যে অতিরিক্ত থাকে যা ওহাশোরি নামক ওবির নিচে থাকা কোমরের ভাঁজের জন্য ব্যবহার হয়, এটি পরিধানকারীর কিমোনোকে সমন্বয় করতে ব্যবহৃত হয়। একটি আদর্শভাবে তৈরি কিমোনোর আস্তিন হাত নিচু করলে কব্জি পর্যন্ত চলে আসে, যদিও এমনটা না হলেও চলে এবং কিছুক্ষেত্রে নারীরা ওহাশরি ছাড়াও কিমোনো পরে থাকে।
কিমোনোর কাপড়কে দুই ভাগে ভাগ করা সম্ভব; গোফুকু (呉服), আভিজাত্যের কাপড় যা সিল্ক জাতীয় কাপড় নির্দেশ করে এবং কটন বা শণের কাপড় ফুতোমোনো (太物), প্রাত্যাহিক ব্যবহারের জন্য। প্রাচীন চীনের য়্যু (呉) এর নামানুসারে গোফুকুর নামকরণ করা হয়, যেখান থেকে সিল্ক কাপড়ের উদ্ভব ঘটে। কটন কাপড়কে মোমেনফুকু (木綿服) এবং শণের কাপড়কে জাপানিতে আসাফুকু (麻服) বলে। কটন বা শণের কাপড়কে ফুতোমোনো (太物, মোটা কাপড়) বলা হয় কারণ এরা সিল্কের কাপড়ের থেকে মোটা ও ভারী হয়ে থাকে। এডো যুগের শেষ পর্যন্ত, গোফুকু স্টোর (গোফুকু ডানা) এবং ফুতোমোনো স্টোরগুলিতে (ফুতোমোনো ডানা) এই কাপড় উৎপাদন সামলাতো, তবে মেইজি যুগের পরে কিমোনো দৈনন্দিন ভিত্তিতে ঘন ঘন পরিধাণ বন্ধ হয় এবং অবশেষে ফুতোমোনো স্টোরগুলোর ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়।
কিমোনো ঐতিহ্যগতভাবে এক খন্ড কাপড় দ্বারা তৈরি হয়, যা তানমোনো নামে পরিচিত এবং এটির আকৃতি পুরুষ এবং মহিলাতে ভিন্ন হত। নারীদের জন্য তানমোনো সাধারণত ৩৬ সেমি চওড়া এবং ১১.৫ মি লম্বা হয়ে থাকে আর পুরো কাপড় কিমোনো তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। কিছু পুরুষের তানমোনো বিশেষভাবে একটি হাওরি, জুবান এবং কিমোনোর জন্য যথেষ্ট কাপড় অন্তর্ভুক্ত করে বোনা হয়, কারণ পুরুষের কিমোনো একই কাপড় এবং রঙের সেটে আসতে পারে।
তৈরি হয়া কিমোনোগুলোতে চারটি প্রধান স্ট্রিপের কাপড় থাকে - শরীর আচ্ছাদনের দুটি প্যানেল এবং আস্তিনের দুটি প্যানেলগুলি - সাথে সামনের সংকীর্ণ প্যানেল এবং কলার তৈরির জন্য অতিরিক্ত কয়েকটি ছোট স্ট্রিপ। বাচ্চাদের কিমোনোতে সাধারণত শুধুমাত্র তিনটি প্রধান প্যানেল থাকে, কারণ তাদের শরীরের জন্য শুধুমাত্র এক প্রস্থের কাপড়ই প্রয়োজন।
অংশ
[সম্পাদনা]এই বিধিগুলো কিমোনোর বিভিন্ন অংশ নির্দেশ করে:
- দৌরা (胴裏): নারীদের কিমোনোর উপরের আস্তরণ।
- এরি (衿): কলার
- ফুকি (袘): পাড় আবরক।
- ফুরি (振): হাতার নিচের আস্তিন।
- ওবি (帯): অতিরিক্ত কাপড় গুঁজে রাখার জন্য কোমরবন্ধ।
- মায়েমিগোরো (前身頃): আস্তিন বাদে সামনের প্রধান প্যানেল। পিছনের অন্য পাশ ঢাকার অংশবিশেষ, মায়েমিগোরো ডান এবং বাম দুই অংশে বিভক্ত।
- মিয়াৎসুকুচি (身八つ口): আস্তিনের নিচের খোলা অংশ
- ওকুমি (衽): কিমোনোর আস্তিন বাদে সামনের অংশের বাম ও ডান প্রান্তের ভিতরের প্যানেল। কলার থেকে পোশাকের নিচ পর্যন্ত, কাপড়ের উপরের ও নিচের অংশ। সামনের অংশ সেলাইয়ের নাম।
- সোদে (袖): আস্তিন।
- সোদেগুচি (袖口): আস্তিনের প্রারম্ভ।
- সোদেৎসুকে (袖付): কিমোনোর হাতা।
- সুসোমাওয়াশি (裾回し): নিচের আস্তরণ।
- তামোতো (袂): আস্তিন পকেট।
- তোমোএরি (共衿): কলার আবরক।
- উরাএরি (裏襟): ভিতরের কলার।
- উশিরোমিগোরো (後身頃): আস্তিন বাদে পিছনের অংশ আচ্ছাদনকারী পিছনের মূল প্যানেল। তারা মূলত মধ্য-পশ্চাতে সেলাই করা এবং বাম ও ডান, দুই খণ্ডে বিভক্ত থাকে। কিন্তু উলের তৈরি কাপড়ের ক্ষেত্রে উশিরোমিগোরো এক খণ্ডের হয়।
মূল্য
[সম্পাদনা]প্রকারভেদ
[সম্পাদনা]নারীদের কিমোনো
[সম্পাদনা]য়্যুকাতা
[সম্পাদনা]ফুরিসোদে
[সম্পাদনা]হোওমোঙ্গি
[সম্পাদনা]ইরোমুজি
[সম্পাদনা]কোমোন
[সম্পাদনা]এডো কোমোন
[সম্পাদনা]মোফুকু
[সম্পাদনা]তোমেসোদে
[সম্পাদনা]ইরোতোমেসোদে
[সম্পাদনা]কুরোতোমেসোদে
[সম্পাদনা]সুকেসাগে
[সম্পাদনা]উচিকাকে
[সম্পাদনা]শিরোমুকু
[সম্পাদনা]সুসোহিকি/হিকিযুরি
[সম্পাদনা]জুউনিহিতোএ
[সম্পাদনা]পুরুষদের কিমোনো
[সম্পাদনা]আনুসাঙ্গিক উপকরণ ও সম্পর্কিত পোশাক
[সম্পাদনা]স্তর
[সম্পাদনা]যত্ন
[সম্পাদনা]বাণিজ্যিক অনুমোদন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Six words that mean "to wear/put on" in Japanese"। Living Language। পেঙ্গুইন র্যান্ডম হাউজ। ১৪ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "kimono from"। Merriam-Webster। ২০১০-০৮-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২২।
- ↑ Hanami Web - Inside Japan।সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। "What Kimono Signifies"। হানামি ওয়েব। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৯।
- ↑ Sharnoff, Lora (১৯৯৩)। Grand Sumo। Weatherhill। আইএসবিএন 0-8348-0283-X।
- ↑ Jill Liddell (1989). The Story of the Kimono. E.P. Dutton, p. 28. আইএসবিএন ৯৭৮-০৫২৫২৪৫৭৪২
- ↑ Bardo Fassbender、Anne Peters、Simone Peter、Daniel Högger (2012). The Oxford Handbook of the History of International Law. Oxford University Press, p. 477. আইএসবিএন ৯৭৮-০১৯৮৭২৫২২০
- ↑ Elizabeth LaCouture, Journal of Design History, Vol. 30, Issue 3, 1 September 2017, Pages 300–314 .
- ↑ Liddell, Jill (১৯৮৯), J. Liddell, The story of the kimono, EP Dutton New York, 1989, আইএসবিএন 9780525245742 .
- ↑ 1871(明治5)年11月12日太政官布告399号
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। জুলাই ২৩, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১৯।
- ↑ 更新日:2010年11月25日। "戦時衣生活簡素化実施要綱"। Ndl.go.jp। ২০০৮-০৬-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২২।
- ↑ "国民服令"। Geocities.jp। ২০১১-০৬-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২২।
- ↑ "国民服制式特例"। Geocities.jp। ২০১১-০৬-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২২।
- ↑ Ruddick, Graham (১২ আগস্ট ২০১৪)। "Rise of the kimono, the Japanese fashion taking Britain by storm"। The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ Butler, Sarah; Moulds, Josephine; Cochrane, Lauren (১২ আগস্ট ২০১৪)। "Kimonos on a roll as high street sees broad appeal of Japanese garment"। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ Ho, Vivian (২০১৯-০৭-০১)। "#KimOhNo: Kim Kardashian West renames Kimono brand amid outcry"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০২।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Milenovich, Sophie (২০০৭)। Kimonos। New York: Abrams। আইএসবিএন 978-0-8109-9450-8।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- The Canadian Museum of Civilization - Landscape Kimonos of Itchiku Kubota
- Tokyo National Museum Look for "textiles" under "decorative arts".
- Kyoto National Museum: Textiles ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে
- The Costume Museum: Costume History in Japan
- Kimono Fraise; includes directions on how to put on a kimono
- Immortal Geisha Forums; Comprehensive Resource on Vintage and Modern Kimono Culture
- Vintage Kimonos from the MEIJI, TAISHŌ & SHŌWA period. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে
- Love Kimono!; A lot of knowledge of kimono with pictures. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে
শিল্প উপকরণ
[সম্পাদনা]- "Kimono from the V&A Collection"। Asia। Victoria and Albert Museum। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৩।
- "Fashioning Kimono: Dress in early 20th century Japan"। Asia। Victoria and Albert Museum। ২০০৭-০৫-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-১৬।