বিষয়বস্তুতে চলুন

দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধ
মূল যুদ্ধ: বলকান যুদ্ধসমূহ

মিত্রপক্ষের প্রধান স্থল অভিযানসমূহের মানচিত্র
তারিখ২৯ জুন – ১০ আগস্ট ১৯১৩
অবস্থান
ফলাফল

সার্বীয়, গ্রিক, মন্টেনিগ্রীয়, অটোমান এবং রুমানীয় বিজয়

বিবাদমান পক্ষ
সার্বিয়ার রাজত্ব সার্বিয়া
গ্রিস গ্রিস
মন্টিনেগ্রোর রাজত্ব মন্টেনিগ্রো
উসমানীয় সাম্রাজ্য অটোমান সাম্রাজ্য
রোমানীয় রাজ্য রুমানিয়া
বুলগেরিয়ার রাজত্ব বুলগেরিয়া
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
সার্বিয়ার রাজত্ব প্রথম পিটার
সার্বিয়ার রাজত্ব রাদোমির পুৎনিক
সার্বিয়ার রাজত্ব স্তেপা স্তেপানোভিচ
সার্বিয়ার রাজত্ব পিটার বোজোভিচ
গ্রিস প্রথম কন্সট্যান্টাইন
গ্রিস ভিক্টর ডুসমানিস
গ্রিস পাভলোস কুন্টোরিওটিস
মন্টিনেগ্রোর রাজত্ব প্রথম নিকোলাস
মন্টিনেগ্রোর রাজত্ব দানিলো
মন্টিনেগ্রোর রাজত্ব জাঙ্কো ভুকোতিচ
উসমানীয় সাম্রাজ্য পঞ্চম মেহমেদ
উসমানীয় সাম্রাজ্য এনভের পাশা
উসমানীয় সাম্রাজ্য আহমেদ ইজ্জেত পাশা
রোমানীয় রাজ্য প্রথম ক্যারোল
রোমানীয় রাজ্য প্রথম ফার্ডিন্যান্ড
রোমানীয় রাজ্য আলেকজান্দ্রু অ্যাভেরেস্কু
বুলগেরিয়ার রাজত্ব প্রথম ফার্ডিন্যান্ড
বুলগেরিয়ার রাজত্ব মিহাইল সাভোভ
বুলগেরিয়ার রাজত্ব ভ্যাসিল কুতিনচেভ
বুলগেরিয়ার রাজত্ব নিকোলা আইভানভ
বুলগেরিয়ার রাজত্ব রাদকো দিমিত্রিয়েভ
বুলগেরিয়ার রাজত্ব স্তিলিয়ান কোভাচেভ
বুলগেরিয়ার রাজত্ব স্তেফান তোশেভ
শক্তি
সার্বিয়ার রাজত্ব ৩,৪৮,০০০ সৈন্য[]
গ্রিস ১,৪৮,০০০ সৈন্য
মন্টিনেগ্রোর রাজত্ব ১২,৮০২ সৈন্য[]
উসমানীয় সাম্রাজ্য ২,৫৫,০০০ সৈন্য[]
রোমানিয়া ৩,৩০,০০০ সৈন্য[]
সর্বমোট: ১০,৯৩,৮০২ সৈন্য
বুলগেরিয়ার রাজত্ব ৫,০০,২২১–৫,৭৬,৮৭৮ সৈন্য
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
সার্বিয়ার রাজত্ব ৯,০০০ সৈন্য নিহত
৫,০০০ সৈন্য রোগের কারণে মৃত
৩৬,০০০ সৈন্য আহত[]
গ্রিস ৫,৮৫১ সৈন্য নিহত
২৩,৮৪৭ সৈন্য আহত
১৮৮ সৈন্য নিখোঁজ[]
মন্টিনেগ্রোর রাজত্ব ২৪০ সৈন্য নিহত
৯৬১ সৈন্য আহত[]
উসমানীয় সাম্রাজ্য ৪,০০০ সৈন্য রোগের কারণে মৃত[]
রোমানিয়া ৬,০০০ সৈন্য রোগের কারণে মৃত[]
সর্বমোট:
~৭৬,০০০ সামরিক ক্ষয়ক্ষতি
~৯১,০০০ মোট ক্ষয়ক্ষতি
বুলগেরিয়ার রাজত্ব ৭,৫৮৩ সৈন্য নিহত
৯,৬৯৪ সৈন্য নিখোঁজ
৪২,৯১১ সৈন্য আহত
৩,০৪৯ সৈন্য রোগের কারণে মৃত
১৪০টি কামান ধৃত বা ধ্বংসপ্রাপ্ত
সর্বমোট:
৬৫,৯২৭ সৈন্য মৃত বা আহত[]

দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধ ১৯১৩ সালের ২৯ জুন থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে বুলগেরিয়া একাকী সার্বিয়া, গ্রিস, মন্টেনিগ্রো, অটোমান সাম্রাজ্যরুমানিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পরাজিত হয়। প্রথম বলকান যুদ্ধের পর দখলকৃত ভূমির পরিমাণ নিয়ে অসন্তুষ্ট বুলগেরিয়া ১৯১৩ সালের ২৯ জুন প্রাক্তন মিত্ররাষ্ট্র ও প্রতিবেশী গ্রিস ও সার্বিয়াকে আক্রমণ করে। কিন্তু সার্বীয় ও গ্রিক সেনাবাহিনীদ্বয় বুলগেরীয় আক্রমণ প্রতিহত করে দেয় এবং পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে বুলগেরিয়ার অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। বুলগেরিয়ার সঙ্গে আরেক প্রতিবেশী রাষ্ট্র রুমানিয়ারও বিরোধ ছিল। ফলে সুযোগ বুঝে রুমানিয়াও বুলগেরিয়া আক্রমণ করে। প্রথম বলকান যুদ্ধে পরাজিত অটোমান সাম্রাজ্য এই পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করে এবং বুলগেরিয়া আক্রমণ করে আগেকার যুদ্ধে হারানো কিছু ভূমি পুনরুদ্ধার করে। রুমানীয় সৈন্যরা বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ার দিকে অগ্রসর হলে বুলগেরিয়া যুদ্ধবিরতির আবেদন জানায় এবং পরবর্তীতে বুখারেস্ট চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তি অনুসারে বুলগেরিয়া প্রথম বলকান যুদ্ধে জয়কৃত অঞ্চলের কিছু অংশ সার্বিয়া, গ্রিস ও রুমানিয়াকে প্রদান করতে বাধ্য হয়। পরে কন্সট্যান্টিনোপল চুক্তিতে স্বাক্ষরের মাধ্যমে বুলগেরিয়া অটোমানদের নিকট এদির্নে হস্তান্তর করতে বাধ্য হয়।

পটভূমি

[সম্পাদনা]

যুদ্ধের প্রস্তুতি

[সম্পাদনা]

বুলগেরীয় প্রস্তুতি

[সম্পাদনা]

বিপক্ষীয় শক্তি

[সম্পাদনা]

যুদ্ধের সূচনা

[সম্পাদনা]

গ্রিসের বিরুদ্ধে বুলগেরিয়ার আক্রমণ

[সম্পাদনা]

সার্বীয় রণক্ষেত্র

[সম্পাদনা]

গ্রিক আক্রমণ

[সম্পাদনা]

রুমানীয় হস্তক্ষেপ

[সম্পাদনা]

অটোমান হস্তক্ষেপ

[সম্পাদনা]

যুদ্ধের অবসান

[সম্পাদনা]

যুদ্ধবিরতি

[সম্পাদনা]

বুখারেস্ট চুক্তি

[সম্পাদনা]

কন্সট্যান্টিনোপল চুক্তি

[সম্পাদনা]

ফলাফল

[সম্পাদনা]

খণ্ডযুদ্ধসমূহের তালিকা

[সম্পাদনা]

আরও পড়ুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Hall (2000), p. 117.
  2. Edward J. Erickson, Defeat in Detail, The Ottoman Army in the Balkans, 1912–1913, Westport, Praeger, 2003, p. 323.
  3. Hall (2000), p. 135.
  4. Calculation (পিডিএফ) (Greek ভাষায়), Hellenic Army General Staff, পৃষ্ঠা 12, ৭ জুন ২০১১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১০ .
  5. Hall (2000), p. 119.
  6. Hall (2000), p. 118.
  7. "Losses of the troops 1912-13"www.bulgarianartillery.it। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১০-২৯