পল কেগামে
পল কেগামে | |
---|---|
রুয়ান্ডার রাষ্ট্রপতি | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২২ এপ্রিল, ২০০০ ভারপ্রাপ্ত: ২৪ মার্চ ২০০০ - ২২ এপ্রিল, ২০০০ | |
প্রধানমন্ত্রী | বার্নার্ড মাকুজা পিয়েরে হাবুমুরেমি |
পূর্বসূরী | পাস্তুর বিজিমুঙ্গো |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | তাম্বুই, রুয়ান্ডা-উরুন্ডি (বর্তমানে নিয়ারুতোভু গ্রাম, বুহরো সেল, রুহাঙ্গো সেক্টর, রুহাঙ্গো জেলা, সাউদার্ন প্রভিন্স, রুয়ান্ডা) | ২৩ অক্টোবর ১৯৫৭
রাজনৈতিক দল | রুয়ান্ডান প্যাট্রিয়টিক ফ্রন্ট |
দাম্পত্য সঙ্গী | জিনেত্তি নিরামোঙ্গি |
সন্তান | ইভান সিওমোরো কেগামে, অ্যাঙ্গে কেগামে, ইয়ান ও ব্রায়ান |
ধর্ম | রোমান ক্যাথলিক[১] |
পল কেগামে (/kəˈɡɑːmeɪ/ kə-GAH-may; ইংরেজি: Paul Kagame; জন্ম: ২৩ অক্টোবর, ১৯৫৭) রুয়ান্ডা-উরুন্ডি এলাকার তাম্বুইতে জন্মগ্রহণকারী রুয়ান্ডার বিশিষ্ট সমরনায়ক ও রাজনীতিবিদ। তিনি রুয়ান্ডার প্যাট্রিয়টিক ফ্রন্টের দলনেতা ও তুতসি জনগোষ্ঠীর অন্যতম সদস্য। নিজ জাতিগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় বিদ্রোহী বাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়ে ১৯৯৪ সালে হুতু বাহিনীকে হটানোর মাধ্যমে রুয়ান্ডার গণহত্যা বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। প্রায়শঃই তাকে স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত করা হয় ও মানবাধিকার লঙ্ঘনে তিনি অভিযুক্ত হয়ে আছেন। ২০০০ সালে সাবেক রাষ্ট্রপতি পাস্তুর বিজিমুঙ্গো পদত্যাগ করলে তিনি ৬ষ্ঠ রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। রুয়ান্ডার অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে ১৯৯৪ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে উপ-রাষ্ট্রপতি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]দক্ষিণ রুয়ান্ডার তুতসি পরিবারে কেগামে জন্মগ্রহণ করেন। দুই বছর বয়সকালে ১৯৫৯ সালে বেলজিয়াম থেকে স্বাধীনতার বিপ্লবে তুতসিদের শতাব্দীকালের রাজনৈতিক প্রাধান্য হ্রাস পায়। ফলে তার পরিবার প্রাণভয়ে উগান্ডায় চলে যায়। সেখানেই তার শৈশবকাল অতিবাহিত হয়। উগান্ডার কাম্পালায় অবস্থিত মাকেরেরে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন তিনি।
১৯৮০-এর দশকে কেগামে ইউরি মুসেভেনি’র বিদ্রোহী বাহিনীর হয়ে যুদ্ধ করেন। ১৯৮৬ সালে উগান্ডার সাবেক রাষ্ট্রপতি মিল্টন ওবোতেকে পরাভূত করার মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মুসেভেনি বিজয় লাভ করলে তিনি উগান্ডার সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন। অনেক উগান্ডান নিজ দেশে রুয়ান্ডানদের উপস্থিতিতে রাগান্বিত ছিল।
গৃহযুদ্ধ
[সম্পাদনা]১৯৮০-এর দশকের শেষদিকে কেগামে ও অন্য তিনজন দেশত্যাগী রুয়ান্ডার সামরিক ব্যক্তি মিলে তুতসি নেতৃত্বাধীন রুয়ান্ডান প্যাট্রিয়টিক ফ্রন্ট (আরপিএফ) প্রতিষ্ঠা করেন। দলটি জন্মভূমি রুয়ান্ডা দখলের উদ্দেশ্যে ১৯৯০ সালে আক্রমণ করলে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। উগান্ডার সেনাবাহিনীতে সম্পৃক্ত অধিকাংশ তুতসি স্বেচ্ছাসেবীরা এ আক্রমণে যুক্ত ছিল। এ সময় কেগামে কানসাসের ফোর্ট লিভেনওর্থে অবস্থিত ইউ.এস. আর্মি কমান্ড এন্ড জেনারেল স্টাফ কলেজে অধ্যয়নরত ছিলেন। এপ্রিল, ১৯৯৪ সালের শুরুতে কিগালিতে রুয়ান্ডার হুতু রাষ্ট্রপতি হাবিয়ারিমানা বিমান দূর্ঘটনায় ভূপাতিত হয়ে নিহত হবার ঘটনাটি ছিল গণহত্যা শুরুর প্রধান কেন্দ্রবিন্দু। হুতু চরমপন্থীরা গণহত্যার প্রচারণা চালায়। তারা আনুমানিক ৫-১০ লক্ষ তুতসি ও মধ্যপন্থী হুতু মিত্রদেরকে হত্যা করে। এরফলে কেগামে ১০,০০০ - ১৪,০০০ এফপিআর সৈনদেরকে নেতৃত্ব দিয়ে হুতু বাহিনীর গণহত্যা বন্ধে পাঠান। যুদ্ধের শুরুতে দলনেতা ফ্রেদ রিজিয়েমাসহ এফপিআরের নেতৃত্বে অন্য দুইজন মৃত্যুবরণ করলে কেগামে দলের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন ও গৃহযুদ্ধের নির্দেশ দেন। ১৯৯৩ সালের মধ্যে আরপিএফ রুয়ান্ডার গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করে। কেগামে’র বাহিনী স্বল্পক্ষতির মুখোমুখি হয়ে রাজধানী কিগালি দখল করে নেয়। ফলশ্রুতিতে আগস্ট, ১৯৯৩ সালে অনুষ্ঠিত আরুশা চুক্তিতে আলোচনার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি ঘটে ও শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কেগামে গৃহযুদ্ধ বন্ধ করলে গণহত্যা বন্ধ হয় ও সামরিক বিজয় লাভ করেন।
এফপিআর হুতু জনগোষ্ঠীর নেতা পাস্তুর বিজিমাঙ্গুকে রাষ্ট্রপতি করে নতুন সরকার গঠন করে। কিন্তু প্রকৃত ক্ষমতা ছিল কেগামে’র হাতে। কেগামে উপ-রাষ্ট্রপতি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০০০ সালে কেগামে জাতীয় পরিষদের মাধ্যমে রুয়ান্ডার অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]পাদটীকা
[সম্পাদনা]- Adams, Tim (২০০৯-০৭-১৯)। "Starbucks founder spreads gospel of hope in Rwanda"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-২৮।
- Agaciro Development Fund (I)। "Agaciro Development Fund" (পিডিএফ)। ২০১৩-০১-২৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-৩০।
- Agaciro Development Fund (II)। "Background"। ২০১৩-০১-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-৩০।
- Al Jazeera (I) (২০১০-০৮-০৭)। "Rwanda presidential campaign ends – Africa"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Al Jazeera (II) (২০১০-০৮-১০)। "Rwanda's Kagame set for big win – Africa"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Al Jazeera (III) (২০১০-০৮-১১)। "Grenade blast rocks Rwandan capital"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Al Jazeera (IV) (২০০৭-০৯-২০)। "Rwanda blames DR Congo for violence"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- Amnesty International (I) (২০০৩-০৪-২২)। "Rwanda: Escalating repression against political opposition"। ২০১৩-০৩-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- Amnesty International (II) (২০১০)। "Human Rights in Republic of Rwanda"। ২০১৪-০৪-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-১৫।
- Ansoms, An; Rostagno, Donatella (২০১২-০৯-০১)। "Rwanda's Vision 2020 halfway through: what the eye does not see"। Review of African Political Economy। 39 (133): 427–450। আইএসএসএন 0305-6244। ডিওআই:10.1080/03056244.2012.710836।
- Appiah, Anthony; Gates, Henry Louis (২০১০)। Encyclopedia of Africa, Volume 1 (illustrated সংস্করণ)। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-533770-9।
- Armbruster, Stefan (২০০৩-০২-১৮)। "Rwanda denies DRC plundering"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৫।
- Asiimwe, Bosco (২০১০-০৮-২৬)। "$200m project launched in Kigali"। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৫।
- Associated Press (I) (১৯৮১-০৪-০৭)। "Guerrillas Ambush Troops In Uganda"। Observer–Reporter। Washington, Penn.। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-১৮।
- Associated Press (II) (২০১০-০১-২০)। "Review of Congo war halves death toll"। NBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১০।
- Australian Associated Press (২০০৪-০৪-০৭)। "We did our best in Rwanda: France"। The Age। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Australian War Memorial। "United Nations Assistance Mission for Rwanda (UNAMIR)"। War history। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- BBC News (I) (২০১০-০১-১২)। "Hutus 'killed Rwanda President Juvenal Habyarimana'"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- BBC News (II)। "Democratic Republic of Congo profile"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-২১।
- BBC News (III) (২০০০-০৩-২৩)। "Rwandan president quits"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১২।
- BBC News (IV) (২০০০-০৪-১৭)। "Kagame elected Rwandan president"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১২।
- BBC News (V) (২০০০-০৪-২২)। "Rwanda's Kagame sworn in"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (VI) (২০০৭-০৪-০৬)। "Rwanda ex-leader freed from jail"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (VII) (২০০৩-০৫-২৬)। "Rwanda votes on constitution"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (VIII) (২০০৩-০৭-০৪)। "Rwanda sets election date"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (IX) (২০০৩-০৫-০৯)। "Rwanda denies clampdown"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (X) (২০০৩-০৮-১০)। "Rwanda opposition launches campaign"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (XI) (২০১০-০৮-১১)। "Rwanda President Kagame wins election with 93% of vote"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (XII) (২০০৬-১১-২৩)। "France issues Rwanda warrants"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (XIII) (২০০৬-১১-২৪)। "Rwanda cuts relations with France"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (XIV) (২০১১-০৯-১২)। "Rwanda's Kagame pays 'reconciliation visit' to France"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- BBC News (XV) (২০১২-১০-১৭)। "Rwanda defence chief leads DR Congo rebels, UN report says"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-১১।
- BBC News (XVI) (২০০৯-১০-১১)। "China praised for African links"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-১১।
- BBC News (XVII) (২০১২-১১-৩০)। "UK stops £21m aid payment to Rwanda"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-১৫।
- BBC News (XVIII) (২০১১-০৫-১৭)। "Rwanda's Paul Kagame hits back at Twitter critic"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-২৫।
- BBC News (XIX) (২০১৩-০২-১৩)। "African Viewpoint: Which leaders are Twitter savvy?"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-২৫।
- BBC News (XX) (২০১২-০১-১০)। "Rwanda genocide: Kagame 'cleared of Habyarimana crash'"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৮।
- BBC News (XXI) (২০১২-১১-২৬)। "DR Congo crisis: M23 rebel leader 'flies to Uganda'"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১৬।
- Beaumont, Peter (২০১০-০৭-১৮)। "Deadly attacks on Rwandan opposition spark warning by UN"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- Beaver County Times (২০০৩-০৮-২৬)। "Incumbent Claims Victory"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Birakwate, Bruno (২০১২-০৩-২৬)। "Google Maps to promote Rwanda's tourism"। Rwanda Focus। ২০১৩-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-০৩।
- Bonner, Raymond (১৯৯৪-০৯-০৭)। "Rwanda's Leaders Vow to Build a Multiparty State for Both Hutu and Tutsi"। The New York Times। New York, N.Y.। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- Brittain, Victoria (১৯৯৯-০৪-০৫)। "Rwanda makes its way to regeneration"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- Bruguière, Jean-Louis (২০০৬-১১-১৭)। "Report" (পিডিএফ)। Paris Court of Serious Claims। ২০০৬-১২-১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১০।(ফরাসি)
- Butera, Saul (২০১১-০৭-১২)। "Star Media to cover the whole country by 2012"। The New Times। Kigali। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৯।
- Byman, Daniel; Chalk, Peter; Hoffman, Bruce; Rosenau, William; Brannan, David (২০০১)। Trends in Outside Support for Insurgent Movements। Rand Corporation। আইএসবিএন 978-0-8330-3232-4।
- Catholic World News (২০০৬-০৩-২৯)। "Rwandan president belatedly received baptismal certificate"। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-১১।
- Central Intelligence Agency (CIA)। "Rwanda"। The World Factbook। ২০২০-০৫-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-০২।
- China Road and Bridge Corporation (২০০৭-০৮-২১)। "CRBC Signed Rwandan Kigali City Road Contract"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Chothia, Farouk (২০১০-১২-১০)। "Profile: Rwanda's President Paul Kagame"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-২৫।
- Chrétien, Jean-Pierre (২০০৩)। The Great Lakes of Africa: Two Thousand Years of History। Cambridge, Mass.: MIT Press। আইএসবিএন 978-1-890951-34-4।
- Clark, Phil (২০১০-০৮-০৫)। "Rwanda: Kagame's power struggle"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- Columbia University World Leaders Forum। "Paul Kagame"। ২০১২-১২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৫।
- Commission Juridique Et Constitutionnelle Du Rwanda (CJCR) (২০০৩-০৫-২৬)। "Constitution of the Republic of Rwanda"। ২০০৯-০৩-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- Committee to Protect Journalists (CPJ) (২০০৪-০৩-১১)। "Attacks on the Press 2003: Rwanda"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Dallaire, Roméo (২০০৫)। Shake Hands With The Devil: The Failure of Humanity in Rwanda। London: Arrow। আইএসবিএন 978-0-09-947893-5।
- Department of State, United States of America (২০১২)। "Background Note: Rwanda"। Background Notes। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- East African Community। "The Future of East African Integration"। Office of the Secretary General। ২০১৩-০৩-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Economist (২০০৩-০৫-২৯)। "Rwanda's new constitution: The fear of majority rule"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- Fassbender, Bardo (২০১১)। Securing Human Rights?: Achievements and Challenges of the UN Security Council। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-964149-9।
- Ford, Liz (২০১২-১১-৩০)। "UK withholds aid to Rwanda in light of Congo DRC allegations"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১০।
- ForeignAssistance.gov (২০১৩)। "Rwanda"। Government of the United States। ২০১৩-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১৪।
- Freedom House (২০১১)। "Freedom in the World: Rwanda"। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-১৫।
- French, Howard W. (১৯৯৪-১১-০৯)। "Tense Times for France-Africa Tie"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Gasamagera, Wellars (২০০৭-০৬-২২)। "The Constitution Making Process in Rwanda: Lessons to be Learned" (পিডিএফ)। 7th Global Forum for Reinventing Government, Vienna, Austria, 26–29 June 2007। United Nations। ২০১৯-০৭-১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১১।
- Gasore, Ben (২০১৩-০৫-১৫)। "Rwanda, China strengthen ties"। The New Times। Kigali। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৯।
- Gourevitch, Philip (২০০০)। We Wish To Inform You That Tomorrow We Will Be Killed With Our Families (Reprint সংস্করণ)। London; New York, N.Y.: Picador। আইএসবিএন 978-0-330-37120-9।
- Global Witness (২০১৩)। "Putting principles into practice: Risks and opportunities for conflict-free sourcing in eastern Congo" (পিডিএফ)। ২০১৭-০২-২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১৬।
- Grant, Richard (২০১০-০৭-২২)। "Paul Kagame: Rwanda's redeemer or ruthless dictator?"। The Daily Telegraph। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-২৮।
- Great Lakes Voice (২০১০-০১-১২)। "Kagame says Gen Kayumba Nyamwasa,Col Karegyeya masterminds of Kigali grenade attack"। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Heuler, Hilary (২০১১-১২-১২)। "Uganda, Rwanda Move to Mend Troubled Relations"। Voice of America News। ২০১২-০২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২৬।
- Hranjski, Hrvoje (১৯৯৯-০২-০২)। "5 years later, African panel will investigate Rwandan genocide"। Spartanburg Herald-Journal। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Human Rights Watch (I) (১৯৯৯)। "The Rwandan Patriotic Front"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- Human Rights Watch (II) (২০১০-০৮-০২)। "The Rwandan Patriotic Front"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১০।
- Human Rights Watch (HRW); Wells, Sarah (২০০৮)। Law and reality: progress in judicial reform in Rwanda। আইএসবিএন 978-1-56432-366-8। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- International Monetary Fund (IMF) (I) (২০১৩)। "Report for Selected Countries and Subjects: Rwanda, 2000, Gross domestic product based on purchasing-power-parity (PPP) per capita GDP"। World Economic Outlook Database। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৯।
- International Monetary Fund (IMF) (II) (২০১৩)। "Report for Selected Countries and Subjects, Rwanda, 2009–2013, various subjects"। World Economic Outlook Database। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৯।
- IRIN (I) (২০০০-০৩-৩০)। "RWANDA: Court confirms Kagame as acting president"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১২।
- IRIN (II) (২০০৩-০৫-১৯)। "RWANDA: Cabinet approves ban on main opposition party"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- IRIN (III) (২০০৩-০৫-১৯)। "RWANDA: Main opposition candidate returns after years in exile"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- IRIN (IV) (২০০৩-০৯-০৩)। "RWANDA: Supreme Court confirms Kagame winner of presidential elections"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- IRIN (V) (২০০২-০৪-২২)। "RWANDA: Ex-Pres Bizimungu arrested for illegal political activity"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-০৩।
- Jones, Pete; Smith, David (২০১২-০৬-২০)। "UN report on Rwanda fuelling Congo conflict 'blocked by US'"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৫।
- Kagame, Paul (২০০৯-১১-০২)। "Why Africa welcomes the Chinese"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-০৮।
- Kagame, Paul (২০১১-০৯-১৩)। "Speech by H.E Paul Kagame at the MEDEF business breakfast"। paulkagame.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Kanyesigye, Frank (২০১০-০৮-০৬)। "Mukabaramba campaigns in Kimisagara"। The New Times। Kigali। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-১০।
- Kanyesigye, Frank (২০১২-০৫-২৭)। "Tracking Rwanda's ICT ambitions"। The New Times। ২০১২-০৫-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-২৮।
- Kigali Health Institute (KHI) (২০১২-০৩-২২)। "About KHI"। ২০১২-০৮-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৬।
- Kinzer, Stephen (২০০৮)। A Thousand Hills: Rwanda's Rebirth and the Man Who Dreamed it (Hardcover সংস্করণ)। Hoboken, N.J.: John Wiley & Sons। আইএসবিএন 978-0-470-12015-6।
- Kwibuka, Eugene (২০০৮-১১-২৫)। "Kabuye's release not condition for resuming ties with France-Museminali"। The New Times। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Lavelle, John (২০০৮-০৭-০৫)। "Resurrecting the East African Shilling"। allAfrica.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- Library of Congress (২০১০-০৭-২৭)। "A Country Study: Uganda"। Country Studies। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-২৫।
- Lorch, Donatella (১৯৯৫-০৪-২৫)। "Mood Grim At Camp In Rwanda"। The New York Times। New York, N.Y.। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- Mamdani, Mahmood (২০০২)। When Victims Become Killers: Colonialism, Nativism, and the Genocide in Rwanda। Princeton, N.J.: Princeton University Press। আইএসবিএন 978-0-691-10280-1।
- McNeil, Donald G. (২০১০-০৬-১৪)। "In Desperately Poor Rwanda, Most Have Health Insurance"। The New York Times। New York, N.Y.। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৬।
- Melvern, Linda (২০০০)। A people betrayed: the role of the West in Rwanda's genocide (8, illustrated, reprint সংস্করণ)। London; New York, N.Y.: Zed Books। আইএসবিএন 978-1-85649-831-9।
- Melvern, Linda (২০০৬)। Conspiracy to murder: the Rwandan genocide (2, illustrated, revised, annotated সংস্করণ)। London; New York, N.Y.: Verso। আইএসবিএন 978-1-84467-542-5।
- Ministry of Finance and Economic Planning (MINECOFIN) (I), Republic of Rwanda। "Rwanda Vision 2020"। ২০১২-০৯-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১৩।
- Ministry of Finance and Economic Planning (MINECOFIN) (II), Republic of Rwanda (২০১১)। "Vision 2020 Progress and Way Forward" (পিডিএফ)। ২০১৪-০১-০৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১৩।
- Mizero, Paterne (২০১২)। "The Friendship between China and Rwanda" (পিডিএফ)। Embassy of the People's Republic of China in the Republic of Rwanda। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৯।
- Musoni, Edwin (২০১১-০৬-০৮)। "Rwanda-China trade up fivefold"। The New Times। Kigali। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৯।
- Muhumuza, Rodney (২০১৩-০৫-০১)। "Congo's M23 rebels say peace talks in trouble"। Associated Press। ২০১৩-০৭-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১৬।
- Munyaneza, James (২০১৩-০৪-০১)। "Why Rwanda's UN Security Council presidency is good news"। The New Times। Kigali। ২০১৩-০৫-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৭।
- Murdock, Deroy (২০১০-১২-১৩)। "Rwanda's Economic Miracle"। National Review। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১৩।
- Musoni, Edwin (২০১০-০৫-১৬)। "Kagame Elected RPF Candidate"। The New Times। Kigali। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-১০।
- Musoni, Edwin (২০১৩-০১-১৪)। "President Kagame calls for increased efforts to devt"। The New Times। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-১০।
- Namanya, Mark (২০০৯-১০-৩১)। "Kagame Looking Forward to 2010 World Cup in S. Africa"। Daily Monitor। Kampala। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-২৪।
- Nantaba, Eriosi (২০১০-১০-১৮)। "Rwanda services sector boosts GDP"। allAfrica.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- National Assembly of France (১৯৯৮-১২-১৫)। "Report of the Information Mission on Rwanda"। Section 4: L'Attentat du 6 Avril 1994 Contre L'Avion du Président Juvénal Habyarimana।(ফরাসি)
- National Electoral Commission (২০১০)। "Presidential Elections of August 9, 2010: Final Results in Summary" (পিডিএফ)। Republic of Rwanda। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- New Statesman (২০১০)। "49. Paul Kagame – 50 people that matter 2010"। London। ২০২০-১০-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১০-২৬।
- New Times (I) (২০১০-০১-২১)। "Ingabire Visits Genocide Convicts, Promises Help"। Kigali। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-০৯।
- New Times (II) (২০১০-০৬-০৭)। "Higiro Elected Pl Presidential Candidate"। Kigali। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-১০।
- New Times (III) (২০০৯-০৩-০৮)। "Liberia awards Kagame with highest honour"। Kigali। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৫।
- New Times (IV) (২০১০-১১-১৯)। "Kagame visits Benin"। Kigali। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৫।
- The New York Times (১৯৯৪-০৪-২৩)। "Cold Choices in Rwanda"। New York, N.Y.। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১০।
- The New York Times (১৯৯৬-১২-২৮)। "First Trial in Rwanda Of Suspects in '94 Killing"। New York, N.Y.। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- Nganda, Ssemujju Ibrahim (২০০৯-০৮-০৬)। "WHO FOUGHT: Kagame helped Museveni crush internal NRA revolt"। The Observer। Kampala। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-২৫।
- Nielsen, Hannah; Spenceley, Anna (২০১০)। "The success of tourism in Rwanda – Gorillas and more" (পিডিএফ)। African Success Stories Study। World Bank & SNV Netherlands Development Organisation। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Nunley, Albert C.। "Elections in Rwanda"। African Elections Database। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Obeki, Andrew (২০১২-১২-১৪)। "Rwanda: President Paul Kagame and Jeannette Kagame – the First Couple of Rwanda"। News of Rwanda। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-১১।
- Observer (২০০১-০২-১১)। "Revealed: how Africa's dictator died at the hands of his boy soldiers"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৫।
- Office of the President, Republic of Rwanda (I) (২০১১-১০-২৫)। "Personal Profile"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৯।
- Office of the President, Republic of Rwanda (II) (২০১১-১০-২৫)। "President Kagame to address Commonwealth Business Forum"। ২০১৫-০৯-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৭।
- Office of the President, Republic of Rwanda (III) (২০১২-০৮-২৩)। "President Kagame launches Agaciro Fund"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-৩০।
- Oklahoma Christian University। "Rwanda Initiative"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৫।
- Osike, John (২০০৭-০৬-১৭)। "Rwanda, Burundi join East African union"। New Vision। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- PanaPress (২০০২-১১-১৫)। "CECAFA honours East African football legends"। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-১১।
- Pomfret, John (১৯৯৭-০৭-০৯)। "Rwandans Led Revolt In Congo"। Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৬।
- Prunier, Gérard (১৯৯৯)। The Rwanda Crisis: History of a Genocide (2nd সংস্করণ)। Kampala: Fountain Publishers Limited। আইএসবিএন 978-9970-02-089-8।
- Prunier, Gérard (২০০৯)। Africa's World War : Congo, the Rwandan Genocide, and the Making of a Continental Catastrophe: Congo, the Rwandan Genocide, and the Making of a Continental Catastrophe। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-970583-2।
- Reuters (I) (২০০৩-০৮-২৭)। "Kagame wins Rwanda presidential polls"। Sydney Morning Herald। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Reuters (II) (২০০৯-১১-২৯)। "France and Rwanda agree to restore relations"। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Reuters (III) (২০১২-০৯-১৮)। "Congo calls for embargo on Rwandan minerals"। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-২৮।
- Reuters (IV) (২০১১-০৩-১৬)। "Rwanda completes $95 mln fibre optic network"। ২০১২-০৯-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- Reyntjens, Filip (২০০৯)। The Great African War: Congo and Regional Geopolitics, 1996–2006। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-11128-7।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Rombouts, Heidy (২০০৪)। Victim Organisations and the Politics of Reparation: A Case-Study on Rwanda। Antwerp: Intersentia nv। আইএসবিএন 978-90-5095-431-0।
- Ross, Will (২০১০-০৮-০৯)। "Vote counting begins in Rwanda's presidential election"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-০৯।
- Roth, Kenneth (২০০৯-০৪-১১)। "The power of horror in Rwanda"। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২৬।
- Rwanda Development Board (RDB) (২০১১)। "Highlights of Tourist Arrivals in Rwanda January–June 2011" (পিডিএফ)। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-১৬।
- Rwanda Human Resources for Health Program (২০১১)। "Funding Proposal" (পিডিএফ)। Yale School of Medicine। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Rwandinfo (২০১০)। "Rwanda: Jean Damascene Ntawukuriryayo elected as presidential candidate by PSD congress"। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-১০।
- Rwirahira, Rodrigue (২০১২-০১-২৩)। "12-year basic education program to start in February"। Rwanda Focus। ২০১৩-০৭-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১০।
- Sherwell, Philip; Long, Nick (২০০১-০১-২১)। "Kabila killed as friends lost patience"। The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৫।
- Simpson (I), Chris (২০০০-১১-১৪)। "Kagame: Quiet soldier who runs Rwanda"। BBC News। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-২৫।
- Simpson (II), Chris (২০০০-০৬-০৭)। "How Uganda and Rwanda fell out"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- Smith, Stephen (১৯৯৫-০১-১৩)। "La France et le Rwanda à l'heure de la normalisation"। Libération। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১১।(ফরাসি)
- Smith, David (২০১২-০৭-২৫)। "The end of the west's humiliating affair with Paul Kagame"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০১।
- Smith, Patrick; Wallis, William (২০০২-১০-১৮)। "Interview with Rwanda's President Paul Kagame"। Africa Confidential। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৯।
- State House, Republic of Uganda। "H. E. Yoweri K. Museveni"। ২০১৩-০৪-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-১৮।
- Kagire, Edmund; Straziuso, Jason (২০১০-০৭-০২)। "Rwandan opposition candidate denied run for office"। U-T San Diego। Associated Press। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- McGreal, Chris (২০০৭-০১-১১)। "France's shame?"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- McGreal, Chris (২০০৯-০১-১৬)। "Why Rwanda said adieu to French"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- McGreal, Chris (২০১২-১২-১১)। "Obama accused of failed policy over Rwanda's support of rebel group"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-১৫।
- Nambi, Irene V (২০০৯-০৯-২৫)। "Rwanda: Kagame Honoured With Global Citizen Award"। The New Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৫।
- Pflanz, Mike (২০০৯-১১-২৯)। "Rwanda joins the Commonwealth"। The Daily Telegraph। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৭।
- Sundaram, Anjan (২০১০-০২-২৫)। "On Visit to Rwanda, Sarkozy Admits 'Grave Errors' in 1994 Genocide"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- Transparency International (২০১০)। "Corruption Perceptions Index 2010 Results"। ২০১৮-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- TVNZ (২০০৩-০৮-২৫)। "Rwanda readies itself for election"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- United Nations (II)। "International Trusteeship System"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-২৮।
- United Nations (III)। "Trust and Non-Self-Governing Territories (1945–1999)"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-২৮।
- United Nations (IV) (২০০১-০৪-১২)। "Report of the Panel of Experts on the Illegal Exploitation of Natural Resources and Other Forms of Wealth of the Democratic Republic of the Congo"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-২৬।
- United Nations (V)। "Paul Kagame"। Secretary General's Millennium Development Goals Advocacy Group। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- United Nations Development Programme (UNDP) (২০১২)। "MDGs Progress and the macroeconomic state of Rwanda, 2012"। ২০১৩-০৭-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১০।
- United Nations Children's Fund (UNICEF) (২০১২-০৭-১৯)। "Rwanda: Statistics"। ২০১৪-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-২০।
- United States Holocaust Memorial Museum। "Rwanda"। Holocaust Encyclopedia। ২০১২-১২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- University of Glasgow (২০০৭)। "Honorary Degrees 2007"। ২০১৩-০৬-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৫।
- University of the Pacific (২০১০)। "Honorary Degree 2000–2010"। ২০১৫-০৯-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৫।
- Victoria Advocate (২০০৩-০৯-১৩)। "Rwandan president sworn in"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৯।
- Voluntary Service Overseas (VSO) (2012-05)। "VSO Rwanda Education Programme" (পিডিএফ)। ২০১৩-০৫-২৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2013-05-07। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - Waldorf, Lars (২০০৯)। "Transitional Justice and DDR: The Case of Rwanda" (পিডিএফ)। International Center for Transitional Justice। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৬।
- Walker, Robert (২০০৩-০৮-২২)। "Profiles: Kagame's opponents"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৮।
- Wallis, Andrew (২০০৭)। Silent Accomplice: The Untold Story of France's Role in the Rwandan Genocide। London: I.B.Tauris। আইএসবিএন 978-1-84511-247-9।
- Waugh, Colin (২০০৪)। Paul Kagame And Rwanda: Power, Genocide and the Rwandan Patriotic Front। Jefferson, N.C.: McFarland। আইএসবিএন 978-0-7864-1941-8।
- Wintour, Patrick (২০০৮-০১-১৮)। "Blair takes on unpaid role as Rwanda adviser"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০১।
- World Bank (I)। "School enrollment, tertiary (% gross)"। Data। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- World Bank (II)। "Rwanda"। Data। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১৬।
- World Bank (III) (২০১২)। "Economy Rankings"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-২৭।
- World Bank (IV) (২০১২)। "Ease of doing business index"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-২৭।
- World Health Organisation (WHO) (I) (২০০৯)। WHO Country Cooperation Strategy, 2009–2013: Rwanda (পিডিএফ)। আইএসবিএন 978-92-9031-135-5।
- World Health Organisation (WHO) (II) (২০০৮)। "Sharing the burden of sickness: mutual health insurance in Rwanda"। Bulletin of the World Health Organization। 86 (11): 817–908। আইএসএসএন 0042-9686।
- World Review (২০১৩-০১-১০)। "Paul Kagame guides Rwanda out of war and poverty"। ২০১৩-০৪-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-০৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে পল কেগামে (ইংরেজি)
- গ্রন্থাগারে পল কেগামে সম্পর্কিত বা কর্তৃক কাজ (ওয়ার্ল্ডক্যাট ক্যাটালগ) (ইংরেজি)
- "পল কেগামে সংগৃহীত খবর এবং ভাষ্য"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)।
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী অগাস্টিন বিজিমানা |
প্রতিরক্ষামন্ত্রী ১৯৯৪-২০০০ |
উত্তরসূরী ইমানুয়েল হাবিয়ারিমানা |
নতুন দপ্তর | রুয়ান্ডার উপ-রাষ্ট্রপতি ১৯৯৪-২০০০ |
পদ অবলুপ্ত |
পূর্বসূরী পাস্তুর বিজিমুঙ্গু |
রুয়ান্ডার রাষ্ট্রপতি ২০০০-বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি |
- Pages using non-numeric C-SPAN identifiers
- রুয়ান্ডার রাষ্ট্রপতি
- ১৯৫৭-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- আফ্রিকার রাজনীতিবিদ
- রুয়ান্ডার ব্যক্তিত্ব
- সামরিক শাসক
- রুয়ান্ডার প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- রুয়ান্ডার গণহত্যার ব্যক্তিত্ব
- রুয়ান্ডান প্যাট্রিয়টিক ফ্রন্টের রাজনীতিবিদ
- রুয়ান্ডার রাজনীতিবিদ
- রুয়ান্ডার বিদ্রোহী
- রুয়ান্ডার উদ্বাস্তু
- রুয়ান্ডার রোমান ক্যাথলিক
- রুয়ান্ডার সৈনিক
- তুতসি ব্যক্তিত্ব
- উগান্ডার বিদ্রোহী