পূর্ব উপকূলীয় প্রধান রেলপথ
পূর্ব উপকূলীয় প্রধান রেলপথ | |||
---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||
স্থিতি | পরিচালনাগত | ||
মালিক | নেটওয়ার্ক রেল | ||
অঞ্চল | |||
বিরতিস্থল | |||
স্টেশন | ৫২ | ||
পরিষেবা | |||
ধরন | |||
ব্যবস্থা | জাতীয় রেল | ||
পরিচালক | |||
ডিপো | |||
ইতিহাস | |||
চালু | ১৮৫০ | ||
কারিগরি তথ্য | |||
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৩৯৩ মাইল ১৩ chain (৬৩২.৭ কিমি) | ||
ট্র্যাকসংখ্যা | ডাবল ট্র্যাক ও চতুর্গুণ ট্র্যাক | ||
বৈশিষ্ট্য | Primary[১] | ||
ট্র্যাক গেজ | ৪ ফুট ৮ ১⁄২ ইঞ্চি (১,৪৩৫ মিলিমিটার) আদর্শ গেজ | ||
লোডিং গেজ | ডাব্লু৯ (হার্টফোর্ড লুপের মাধ্যমে) | ||
পথ উপলব্ধতা | RA 7-9, RA 10 in parts between Selby and York | ||
বিদ্যুতায়ন | 25 kV 50 Hz AC OHLE | ||
চালন গতি | ১২৫ মা/ঘ (২০০ কিমি/ঘ) maximum | ||
|
ইস্ট কোস্ট মেইন লাইন (ইসিএমএল) হল পিটারবার্গ, ডোনকাস্টার, ইয়র্ক, ডার্লিংটন, ডারহাম এবং নিউক্যাসল হয়ে লন্ডন এবং এডিনবার্গের শহরের মধ্য ৩৯৩ মাইল (৬৩২ কিমি) দীর্ঘ[২] বিদ্যুতায়িত রেলপথ।[১] লাইনটি গ্রেট ব্রিটেনের পূর্ব দিকের একটি মূল পরিবহন ধমনী, যা এ১ সড়কের সাথে সমান্তরালভাবে চলমান।
১৮৪০-এর দশকে উত্তর ব্রিটিশ রেলওয়ে, উত্তর পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে এবং গ্রেট নর্দান রেলওয় নামে তিনটি রেলওয়ে সংস্থা রেলপথটি তৈরি করে। ১৯২৩ সালে, ১৯২১ সালের রেলওয়ে আইন লন্ডন ও উত্তর-পূর্ব রেলওয়ে (এলএনইআর) গঠনের জন্য তাদের একত্রিত করে এবং রেলপথটি এর প্রাথমিক পথে পরিণত হয়। এলএনআর লন্ডন এবং স্কটল্যান্ডের মধ্যে দূরপাল্লার যাত্রীদের ট্র্যাফিকের জন্য লন্ডন, মিডল্যান্ড ও স্কটিশ রেলওয়ের (এলএমএস) সাথে প্রতিযোগিতা করে। এলএনইআর-এর চিফ ইঞ্জিনিয়ার স্যার নাইজেল গ্রেসলে "ফ্লাইং স্কটসম্যান" এবং "ম্যালার্ড" সহ আইকনিক প্যাসিফিক স্টিম লোকোমোটিভস ডিজাইন করেন, যা গ্রান্থাম-থেকে-পিটারবারো বিভাগে বাষ্প লোকোমোটিভের হিসাবে ১২৬ মাইল প্রতি ঘণ্টা (২০৩ কিমি/ঘণ্টা) গতির একটি বিশ্ব রেকর্ড অর্জন করে।
১৯৪৮ সালের ১ জানুয়ারি, রেলপথ জাতীয়করণ হয় এবং ব্রিটিশ রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত হয়। ১৯৬০-এর দশকের গোড়ার দিকে, ডেলিটিক্স সহ ডিজেল-বৈদ্যুতিক ট্র্যাকশন দ্বারা ব্যবস্থাটি প্রতিস্থাপন করা হয় এবং রেলপথের কয়েকটি অংশগুলি আপগ্রেড করা হয় যাতে ট্রেনগুলি প্রতি ঘণ্টা ১০০ মাইল (১৬০ কিলোমিটার/ঘণ্টা) গতিতে চলতে পারে। উচ্চ গতির চাহিদা সহ ব্রিটিশ রেল ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে আন্তঃনগর ১২৫ উচ্চ-গতি ট্রেন চালু করে। ১৯৭৩ সালে, এইচএসটির প্রোটোটাইপ, শ্রেণি ৪১, একটি পরীক্ষার সময় ১৪৩ মাইল (২৩০ কিমি/ঘণ্টা) শীর্ষ গতি অর্জন করে। ১৯৮০-এর দশকে, রেলপথটি বিদ্যুতায়িত হয় এবং আন্তঃনগর ১২৫ ট্রেন চালু হয়।
রেলপথটি লন্ডন, দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ড এবং পূর্ব অ্যাঙ্গলিয়াকে ইয়র্কশায়ার, উত্তর পূর্ব এবং স্কটল্যান্ডের সাথে যুক্ত করেছে এবং এটি তাদের স্থানীয় অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Route 5 - West Anglia" (পিডিএফ)। Network Rail। ৭ জুন ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০০৯।
- ↑ East Coast Main Line Rail Route Upgrading, United Kingdom
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- পূর্ব উপকূলীয় প্রধান রেলপথ
- স্কটল্যান্ডের আদর্শ গেজ রেলপথ
- ইংল্যান্ডের আদর্শ গেজ রেলপথ
- ১৮৭১-এ চালু রেলপথ
- হার্টফোর্ডশায়ারে রেল পরিবহন
- বেডফোর্ডশায়ারে রেল পরিবহন
- ক্যামব্রিজশায়ারে রেল পরিবহন
- লিংকনশায়ারে রেল পরিবহন
- ইয়র্কশায়ারে রেল পরিবহন
- নর্থম্বারল্যান্ডে রেল পরিবহন
- নটিংহ্যামশায়ারে রেল পরিবহন
- লন্ডন বরো অব বার্নেটের পরিবহন
- লন্ডন বরো অব ক্যামডেনের পরিবহন
- লন্ডন বরো অব হ্যারিঞ্জের পরিবহন
- লন্ডন বরো অব ইসলিংটনের পরিবহন
- যুক্তরাজ্যের বৈদ্যুতিক রেলপথ
- যুক্তরাজ্যের রেলপথ
- পূর্ব ইংল্যান্ডের রেলপথ
- ইস্ট মিডল্যান্ডের রেলপথ
- লন্ডনের রেলপথ
- উত্তর-পূর্ব ইংল্যান্ডের রেলপথ
- ইয়র্কশায়ার ও হাম্বারের রেলপথ
- গ্রেট ব্রিটেনের প্রধান আন্তঃআঞ্চলিক রেলপথ
- স্কটল্যান্ডের রেলপথ