প্যাপিরাস
প্যাপিরাস পুরু কাগজের অনুরূপ একটি উপাদান যা প্রাচীন কালে লেখার পৃষ্ঠ হিসাবে ব্যবহৃত হত। এটি প্যাপিরাস উদ্ভিদ, সাইপেরাস প্যাপিরাস, একটি জলাভূমি রধার পিথ থেকে তৈরি করা হয়েছিল।[১] প্যাপিরাস (বহুবচন: প্যাপাইরি) এই জাতীয় উপাদানের চাদরে লেখা একটি নথিও উল্লেখ করা যায়, পাশাপাশি একটি স্ক্রোলে গড়িয়ে যায়, যা একটি বইয়ের প্রাথমিক রূপ।
মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষণ করা হতো।প্যাপিরাসের এক একটি রোল লম্বাই ১০ থেকে ২০ ফুটের মতো হতো। এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।বর্ণমালার সৃষ্টির ক্ষেত্রে মিশরীয়দের যেমন বিশেষ অবদান ছিল,তেমনি তারা আবিষ্কার করেছিলেন লেখার উপযোগী এই চমৎকার উপাদানটি।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ব্যবহার
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Definition of papyrus | Dictionary.com"। www.dictionary.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-০৯।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Blanck, Horst (১৯৯২)। Das Buch in der Antike (জার্মান ভাষায়)। Beck। আইএসবিএন 978-3-406-36686-4।
- Diringer, David (১৯৮২-০১-০১)। The Book Before Printing: Ancient, Medieval and Oriental (ইংরেজি ভাষায়)। Courier Corporation। পৃষ্ঠা ১১৩–১৬৯। আইএসবিএন 978-0-486-24243-9।
- Mazal, Otto (১৯৯৯)। Griechisch-römische Antike (জার্মান ভাষায়)। Akademische Druck- u. Verlagsanstalt। আইএসবিএন 978-3-201-01716-9।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |