বিষয়বস্তুতে চলুন

প্যাসার এমোডেনড্রি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

স্যাক্সুয়াল স্প্যারো
Small bird with a large bill, bold head markings, a dull belly, and a patterned back perching on a twig.
A breeding male of the subspecies ammodendri in southeastern Kazakhstan
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস সম্পাদনা করুন
জগৎ/রাজ্য: অ্যানিম্যালিয়া (Animalia)
পর্ব: কর্ডাটা (Chordata)
গোষ্ঠী: ডাইনোসরিয়া (Dinosauria)
গোষ্ঠী: সরিস্কিয়া (Saurischia)
গোষ্ঠী: থেরোপোডা (Theropoda)
গোষ্ঠী: Maniraptora
গোষ্ঠী: আভিয়ালে (Avialae)
শ্রেণি: এভিস (Aves)
বর্গ: প্যাসারিফর্মিস (Passeriformes)
পরিবার: Passeridae
গণ: Passer
প্রজাতি: P. ammodendri
দ্বিপদী নাম
Passer ammodendri
গুল্ড, ১৮৭২
See text.
Approximate range of the saxaul sparrow
প্রতিশব্দ

Passer ammodendri Severtzov, 1873
Passer stolickzae Hume, 1874
Passer timidus Sharpe, 1888
Ammopasser ammodendri (Severtzov, 1873) Zarudny, 1890

স্যাক্সুয়াল স্প্যারো, দ্বিপদ নাম প্যাসার এমোডেনড্রি, চড়ুই পাখির পরিবার প্যাসারিডির অন্তর্ভুক্ত প্যাসারিন জাতের পাখি। এদেরকে মধ্য এশিয়ায় পাওয়া যায়। এরা লম্বায় ১৪-১৬ সেমি এবং ওজনে ২৫-৩২ গ্রাম। বৃহত্তম চড়ুই পাখিদের মধ্যে এরা অন্যতম।

শ্রেণীবিন্যাস

[সম্পাদনা]

স্যাক্সুয়াল স্প্যারোর প্রজাতি নাম থেকে এদের মরুর বাসস্থানের কথা প্রকাশিত হয়। নামটি এসেছে এমোডেনড্রন (স্যান্ড একাশিয়া ট্রি) থেকে যা গ্রীক এমোস (বালি) এবং ডেনড্রন (গাছ) থেকে এসেছে। ইংরেজি নামের স্যাক্সুয়াল অংশ এসেছে স্যাক্সুয়াল গাছ থেকে যে গাছের সংগে এরা ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে আছে।

বর্ণনা

[সম্পাদনা]

এরা বড় আকারের চড়ুই পাখি। দৈর্ঘ্যে ১৪-১৬ সেমি এবং ওজনে ২৫-৩২ গ্রাম। এদের ডানার বিস্তৃতি ৭.১-৮.১ সে.মি.। সাধারণত পুরুষ চড়ুই পাখিদের ডানা বড় হয়। লেজের দৈর্ঘ্য ৬.৩-৬.৯৫ সে.মি। অন্যান্য চড়ুই পাখিদের মত এরাও খুব দ্রুত উড়তে পারে।

আবাস্থল

[সম্পাদনা]

মধ্য এশিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই চড়ুইপাখি বাস করে। মরুভুমির মধ্যে এদেরকে পাওয়া যায়, বিশেষ করে নদী এবং জলাধারের কাছে। এদেরকে স্যাক্সুয়াল, পপলার অথবা টামারিক্স গাছের ঝোপে পাওয়া যায়। অনেক সময় এদেরকে শষ্যক্ষেতে পাওয়া যায়, বিশেষ করে শীত মৌসুমে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Passer ammodendri"বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2013.2প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৩ 

বহি:সংযোগ

[সম্পাদনা]