প্রবেশদ্বার:জীববিজ্ঞান
জীববিজ্ঞান সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারে আপনাকে স্বাগত! জীববিজ্ঞান বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যাতে জীব ও জীবন সংক্রান্ত গবেষণা করা হয়। এর পশ্চিমা প্রতিশব্দ বাইলোজি প্রথম ১৮০০ সালে জার্মানিতে ব্যবহৃত হয় এবং পরবর্তীতে ফরাসি প্রকৃতিবিদ জঁ-বাতিস্ত দ্য লামার্ক জীবিত বস্তু সংক্রান্ত অনেকগুলি শাস্ত্রের ধারক-নাম হিসেবে এটির প্রচলন করেন। পরবর্তীতে ইংরেজ প্রাণীবিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ টমাস হেনরি হাক্সলি জীববিজ্ঞানকে একটি জ্ঞানকাণ্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। হাক্সলি জোর দিয়ে বলেন যে, উদ্ভিদ ও প্রাণী বিষয়ক শাস্ত্রের প্রথাগত বিভাজন অর্থহীন এবং সমস্ত জীবিত বস্তু একত্রে আলোচনা করা উচিত। হাক্সলির এই ধারণা আজ আরও বেশি করে প্রযোজ্য, কেননা বিজ্ঞানীরা বুঝতে পেরেছেন যে অনেক নিম্ন স্তরের জীব প্রাণী বা উদ্ভিদ কোনটাই নয়। বর্তমানে জীববিজ্ঞান আণবিক, কোষীয়, জীবদেহ ও জীবসংগ্রহ - এই চারটি মূল স্তরক্রমে বিভক্ত। বাকি অংশ পড়ুন... নির্বাচিত নিবন্ধজুঁই (বৈজ্ঞানিক নাম Jasminum /ˈjæsm[অসমর্থিত ইনপুট: 'ɨ']nəm/)ইংরেজি:Jasmine Shurb এবং Vine গণের একটি সদস্য; যারা অলিভ পরিবারে অবস্থিত(Oleaceae)।এতে ইউরেশিয়া,অস্ট্রেলেশিয়া এবং ওশেনিয়ার মতো উষ্ণ অঞ্চলের ২০০ এর বেশী প্রজাতি রয়েছে।জুঁই তার আপন বৈশিষ্ট্যের কারণে বেশী চাষ হয়।এটি তিউনিসিয়ার জাতীয় ফুল।জুঁই পত্রঝরা (শীতকালে পাতা ঝরে এমন) অথবা চিরহরিত্ (সারা বছর সবুজ থাকে) উভয় প্রকারেরই হতে পারে। তাদের পাতা উল্টোদিকে গজায়। ফুলগুলো সাধারণত ২.৫ সেমি (০.৯৮ ইঞ্চি) হয়ে থাকে। তারা সাদা অথবা হলুদ হয়ে থাকে, যদিও র্যাডিশ রঙে তাদের খুবই কম দেখা দেয়।জুঁইয়ের ফল,জাম পাকলে কালো হয়। এ প্রজাতিটির মূল ক্রোমোজোমসংখ্যা ১৩, এবং বেশিরভাগ প্রজাতি ডিপ্লয়েড (2n=26). তাছাড়া, প্রকৃতিতে জুঁইয়ের যেসব প্রজাতি পাওয়া যায় তাদের ক্রোমোজোমসংখ্যা হল,
নির্বাচিত জীবনীসালিম আলী (জন্ম: নভেম্বর ১২, ১৮৯৬ – মৃত্যু: জুলাই ২৭, ১৯৮৭) একজন বিখ্যাত ভারতীয় পক্ষীবিদ এবং প্রকৃতিপ্রেমী। তিনিই প্রথম কয়েকজন ভারতীয়দের মধ্যে একজন যারা ভারতের পাখিদের সম্বন্ধে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে জরিপ পরিচালনা করেন। তার পাখিবিষয়ক বইগুলো পক্ষীবিজ্ঞানের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। ১৯৪৭-এর পর তিনি বোম্বে ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটিতে গুরুত্বপূর্ণ আসনে জায়গা করে নেন এবং সংগঠনটির উন্নয়নে সরকারী সাহায্যের সংস্থান করে দেন। তিনি ভরতপুর পক্ষী অভয়ারণ্য (কেওলাদেও জাতীয় উদ্যান) প্রতিষ্ঠা করেন এবং তাঁরই উদ্যোগে বর্তমান সাইলেন্ট ভ্যালি জাতীয় উদ্যান নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে বেঁচে যায়। ভারতে পক্ষীবিদ্যার ঐতিহাসিক পটভূমি নিয়েও সালিম আলীর বিরাট আগ্রহ ছিল। তার প্রথম দিকের কয়েকটি নিবন্ধতে ভারতের প্রাকৃতিক ইতিহাসে মুঘল সম্রাটদের অবদান বর্ণনা করেছেন। ভারত সরকার তাঁকে ১৯৫৮ সালে পদ্মভূষণ এবং ১৯৭৬ সালে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক উপাধি পদ্মবিভূষণে ভূষিত করে। পাখি বিষয়ে তাঁর অনবদ্য অবদানের জন্য তিনি "'ভারতের পক্ষীমানব'" হিসেবে পরিচিত। বাকি অংশ পড়ুন... প্রধান বিষয়সমূহনির্বাচিত চিত্র
আপনি জানেন কি...
আপনি কি কি করতে পারেনউইকিপ্রকল্পসমূহবিষয়শ্রেণীসমূহজীববিজ্ঞান প্রবেশদ্বারসমূহসম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহউইকিমিডিয়া |