ফিলিপ লাম
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ফিলিপ লাম[১] | ||
জন্ম | ১১ নভেম্বর ১৯৮৩ | ||
জন্ম স্থান | মিউনিখ, পশ্চিম জার্মানি | ||
উচ্চতা | ১.৭০ মিটার (৫ ফুট ৭ ইঞ্চি)[২] | ||
মাঠে অবস্থান | ফুল ব্যাক / ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | বায়ার্ন মিউনিখ | ||
জার্সি নম্বর | ২১ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৮৯–১৯৯৫ | এফটি গার্ন ম্যুন্শেন | ||
১৯৯৫–২০০১ | বায়ার্ন মিউনিখ | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০১–২০০৩ | বায়ার্ন মিউনিখ ২ | ৬৩ | (৩) |
২০০২– | বার্য়ান মিউনিখ | ২৪৬ | (৭) |
২০০৩–২০০৫ | → ভিএফবি স্টুটগার্ট (ধার) | ৫৩ | (২) |
জাতীয় দল‡ | |||
১৯৯৯ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ১৭ | ১ | (০) |
২০০০ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ১৮ | ১ | (০) |
২০০১–২০০২ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ১৯ | ৯ | (১) |
২০০২–২০০৩ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ২০ | ৬ | (০) |
২০০৩ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ২১ | ৩ | (০) |
২০০৪– | জার্মানি | ১০৪ | (৫) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৫ নভেম্বর ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ফিলিপ লাম (জার্মান: Philipp Lahm, জার্মান উচ্চারণ: [ˈfɪlɪp ˈlaːm], জন্ম ১১ নভেম্বর ১৯৮৩) একজন জার্মান ফুটবলার যিনি ফুল ব্যাক এবং ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবে বায়ার্ন মিউনিখ এবং জার্মান জাতীয় দলের হয়ে খেলেন।[২]
লামকে ফুটবলের ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুল ব্যাক হিসেবে গন্য করা হয়।[৩][৪][৫] তিনি ২০০৬ এবং ২০১০ বিশ্বকাপের অল-স্টার দলে জায়গা পেয়েছেন। ২০০৮ এবং ২০১২ ইউরোতেও তিনি প্রতিযোগিতার সেরা দলে জায়গা পান। এছাড়া তিনি ২০০৬, ২০০৮ এবং ২০১২ সালে উয়েফা বর্ষসেরা দলেও জায়গা পান। যদিও লাম একজন ডান পায়ের খেলোয়াড়, তবুও তিনি মাঠের উভয় পাশেই খেলতে পারেন। তিনি তার গতি, ড্রিবলিং, নির্ভুল ট্যাকলিং এবং সেই সাথে স্বল্প দৈহিক উচ্চতার জন্য সুপরিচিত। তার ডাকনাম “ম্যাজিক ডোয়ার্ফ” (Magic Dwarf; অর্থ: জাদুকরী বামন)।
প্রারম্ভিক কর্মজীবন
[সম্পাদনা]লাম পেশাদার ফুটবলে প্রবেশ করেন বায়ার্ন মিউনিখ জুনিয়র টিমের মাধ্যমে।[২] তিনি দলটিতে ১১ বছর বয়সে যোগ দান করেন। প্রথমে তিনি তার জন্মস্থান মিউনিখের গার্নে কিছু স্থানীয় ক্লাবের হয়ে খেলতেন।[৬] সেসময়ই তাকে অনেক মেধাবী হিসেবে গন্য করা হত। সেসময়ের তার একজন কোচ হার্মান হুমেল্স তার সম্পর্কে বলেন, “যদি ফিলিপ লাম বুন্দেসলীগায় সুযোগ না পায়, তবে কেউই পাবেনা”।[৭] তিনি দুইবার বুন্দেসলীগা যুব শিরোপা জিতেছেন। এর মধ্যে দ্বিতীয়বার জিতেছিলেন তার দলের অধিনায়ক হিসেবে।[৬] এরপর তিনি সুযোগ পান বি দলে, ১৭ বছর বয়সে। তার প্রাক্তন অপেশাদার প্রশিক্ষক হার্মান গেরলান্ড দাবী করেন যে তিনি তার কর্মজীবনে যতজন খেলোয়াড়কে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন তাদের মধ্যে লাম সবচেয়ে মেধাবী[৮] এবং তিনি তাকে বি দলের অধিনায়কের দায়িত্ব প্রদান করেন। লাম সেসময় ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার, রাইট মিডফিল্ডার অথবা রাইট ফুল ব্যাক হিসেবে খেলতেন।[৯]
২০০২ সালের ১৩ নভেম্বর, বায়ার্ন মিউনিখের মূল দলে লামের অভিষেক হয়। খেলার ৯২তম মিনিটে তিনি বদলি হিসেবে নেমেছিলেন। খেলাটি ছিল আরসি লেন্সের বিপক্ষে ২০০২–০৩ চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বের, যা ৩–৩ গোলে ড্র হয়।[১০] অবশ্য, উইলি সানিয়ল এবং বিশেন্তে লিজাজু বায়ার্নে নিজেদেরকে প্রথম পছন্দের ফুল ব্যাক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন, এছাড়া দলের মিডফিল্ডও ছিল সুগঠিত, ফলে ২০০২–০৩ মৌসুমের পরবর্তী সময়ে দলে ঠিকমত জায়গা করে নিতে পারেননি লাম এবং ২০০৩–০৪ ও ২০০৪–০৫ মৌসুমের জন্য ধারে ভিএফবি স্টুটগার্টে যোগ দেন তিনি।
কর্মজীবনের পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]ক্লাব পারফরম্যান্স
[সম্পাদনা]১৭ মে ২০১৪[হালনাগাদ]
-এর হিসাব অনুযায়ীক্লাব পারফরম্যান্স | লীগ | কাপ | লীগ কাপ | মহাদেশীয় | অন্যান্য | মোট | Ref. | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্লাব | লীগ | মৌসুম | এপস | গোল | এপস | গোল | এপস | গোল | এপস | গোল | এপস | গোল | এপস | গোল | |
জার্মানি | লীগ | ডিএফবি-পোকাল | ডিএফএল-লিগা পোকাল | ইউরোপ | অন্যান্য1 | মোট | |||||||||
বায়ার্ন মিউনিখ ২ | রেজিওনালিগা সাদ | ২০০১–০২ | ২৭ | ২ | — | — | — | — | ২৭ | ২ | |||||
২০০২–০৩ | ৩৪ | ১ | ১ | ০ | ৩৫ | ১ | |||||||||
সর্বমোট | ৬১ | ৩ | ১ | ০ | — | — | — | ৬২ | ৩ | — | |||||
বায়ার্ন মিউনিখ | বুন্দেসলিগা | ২০০২–০৩ | ০ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ | — | ২ | ০ | [১১] | |
মোট | ০ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ | — | ২ | ০ | — | |||
ভিএফনি স্টাটগার্ট | বুন্দেসলিগা | ২০০৩–০৪ | ৩১ | ১ | ১ | ০ | ১ | ০ | ৭ | ০ | — | ৪০ | ১ | [১২] | |
২০০৪–০৫ | 22 | ১ | ২ | ০ | ১ | ০ | ৬ | ১ | ৩১ | ২ | [১৩] | ||||
মোট | ৫৩ | ২ | ৩ | ০ | ২ | ০ | ১৩ | ১ | — | ৭১ | ৩ | — | |||
বায়ার্ন মিউনিখ | বুন্দিসলিগা | ২০০৫–০৬ | ২০ | ০ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ৩ | ০ | — | ২৭ | ০ | [১৪] | |
বায়ার্ন মিউনিখ ২ | রেজিওনালিগা সাদ | ২ | ০ | — | — | — | ২ | ০ | [১৪] | ||||||
বায়ার্ন মিউনিখ | বুন্দেসলিগা | ২০০৬–০৭ | ৩৪ | ১ | ৩ | ০ | ২ | ০ | ৯ | ০ | ৪৮ | ১ | [১৫] | ||
২০০৭–০৮ | ২২ | ০ | ৫ | ০ | ৩ | ০ | ১০ | ১ | ৪০ | ১ | [১৬] | ||||
২০০৮–০৯ | ২৮ | ৩ | ৩ | ১ | — | ৭ | ০ | ৩৮ | ৪ | [১৭] | |||||
২০০৯–১০ | ৩৪ | ০ | ৬ | ১ | ১২ | ০ | ৫২ | ১ | [১৮] | ||||||
২০১০–১১ | ৩৪ | ৩ | ৫ | ০ | ৮ | ০ | ১ | ০ | ৪৮ | ৩ | [১৯] | ||||
২০১১–১২ | ৩১ | ০ | ৫ | ০ | ১৪ | ০ | — | ৫০ | ০ | [২০] | |||||
২০১২–১৩ | ২৯ | ০ | ৫ | ০ | ১২ | ০ | ১ | ০ | ৪৭ | ০ | [২১] | ||||
২০১৩–১৪ | ২৮ | ১ | ৪ | ০ | ১২ | ০ | ২ | ০ | ৫০ | ১ | [২২] | ||||
বায়ার্ন মিউনিখ ২ সর্বমোট | ২ | ০ | — | — | — | — | ২ | ০ | — | ||||||
বায়ার্ন মিউনিখ সর্বমোট | ২৬০ | ৮ | ৪০ | ২ | ৫ | ০ | ৮৭ | ১ | ৪ | ০ | ৩৯৬ | ১১ | — | ||
ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান | ৩৭৬ | ১৩ | ৪৫ | ২ | ৭ | ০ | ১০১ | ২ | ৪ | ০ | ৫৩৩ | ১৭ | — |
- 1.^ পরিসংখ্যানটি ডিএফএল-সুপার কোপা থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে
আন্তর্জাতিক গোলসমূহ
[সম্পাদনা]স্কোর এবং ফলাফল টেবিল; জার্মানির প্রথম গোল টালি:
# | তারিখ | মাঠ | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিদ্বন্দ্বিতা |
---|---|---|---|---|---|---|
১. | ২৮ এপ্রিল ২০০৪ | স্টেডিওনাল গিওলেস্টি, বুখারেস্ট, রোমানিয়া | রোমানিয়া | ১–৫ | ১–৫ | বন্ধুত্বপূর্ণ |
২. | ৯ জুন ২০০৬ | এলিনাজ এরিনা, মিউনিখ, জার্মানি | কোস্টা রিকা | ১–০ | ৪–২ | ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ |
৩. | ২৫ জুন ২০০৮ | সেন্ট জ্যাকব পার্ক, বাসেল, সুইজারল্যান্ড | তুরস্ক | ৩–২ | ৩–২ | উয়েফা ইউরো ২০০৮ |
৪. | ৩ জুন ২০১০ | কমার্জব্যাংক-এরিনা, ফ্রাংকফুর্ট, জার্মানি | বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা | ১–১ | ৩–১ | বন্ধুত্বপূর্ণ |
৫. | ২২ জুন ২০১২ | পিজিই এরিনা ডান্সক, ডান্সক, পোল্যান্ড | গ্রিস | ১–০ | ৪–২ | উয়েফা ইউরো ২০১২ |
সান্মানিক
[সম্পাদনা]ক্লাব
[সম্পাদনা]- বায়ার্ন মিউনিখ জুনিয়র টিম
- অনূর্দ্ধ ১৯ বুন্দেসলিগা: ২০০১, ২০০২
- বায়ার্ন মিউনিখ
- বুন্দেসলিগা: ২০০২–০৩, ২০০৫–০৬, ২০০৭–০৮, ২০০৯–১০, ২০১২–১৩, ২০১৩–১৪
- ডিএফবি-পকাল: ২০০২–০৩, ২০০৫–০৬, ২০০৭–০৮, ২০০৯–১০, ২০১২–১৩, ২০১৩–১৪
- ডিএফএল-লিগাপকা: ২০০৭
- ডিএফএল-সুপার কাপ: ২০১০, ২০১২
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ: ২০১২–১৩
- উয়েফা সুপার কাপ: ২০১৩
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: ২০১৩
জাতীয় দল
[সম্পাদনা]- ফিফা বিশ্বকাপ: ২০১৪
- উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্দ্ধ-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল: ২০০২
- উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল: ২০০২
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "FIFA Club World Cup Morocco 2013: List of Players" (পিডিএফ)। ফিফা। ৭ ডিসেম্বর ২০১৩। পৃষ্ঠা ৫। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ "Philipp Lahm"। বায়ার্ন মিউনিখ। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Lahm's full-back guide"। উয়েফা। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Philipp Lahm and the 6 Best Defenders in Euro 2012"। ব্লেচার রিপোর্ট। ১৩ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "The 20 Best Fullbacks in World Football"। ব্লেচার রিপোর্ট। ১ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ "Portrait, Verein" (জার্মান ভাষায়)। philipplahm.de। ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Lahm erhielt alle Freiheiten, Schweinsteiger nahm sie sich" (জার্মান ভাষায়)। Kigges.de। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Schlecht spielen kann der gar nicht"। Süddeutsche Zeitung (জার্মান ভাষায়)। ১৬ জুন ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "The undercover playmaker"। ফিফা। ২৫ অক্টোবর ২০০৭। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Bayern 3-3 Lens"। উয়েফা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Lahm, Philipp" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৪।
- ↑ "Philipp Lahm's full international stats"। dfb.de। ১৬ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০০৮।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- The Philipp Lahm Foundation for Sport and Education
- Transfermarkt প্রোফাইল
- ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে ফিলিপ লাম (ইংরেজি)
- ফিলিপ লাম – ফিফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (ইংরেজি)
- ফিলিপ লাম – উয়েফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (আর্কাইভ) (ইংরেজি)
- সকারবেসে ফিলিপ লাম (ইংরেজি)
- ১৯৮৩-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- জার্মান ফুটবলার
- জার্মানির আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ফুটবল ফুলব্যাক
- বুন্দেসলিগার খেলোয়াড়
- ফুটবল ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখের খেলোয়াড়
- ফুটবল ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ ২-এর খেলোয়াড়
- ভিএফবি স্টুটগার্টের খেলোয়াড়
- উয়েফা ইউরো ২০০৪ খেলোয়াড়
- উয়েফা ইউরো ২০০৮ খেলোয়াড়
- উয়েফা ইউরো ২০১২-এর খেলোয়াড়
- ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ফিফা সেঞ্চুরি ক্লাব
- ফিফা বিশ্বকাপ বিজয়ী অধিনায়ক
- ২১শ শতাব্দীর জার্মান লেখক
- রেগিওনাললিগার খেলোয়াড়
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ী খেলোয়াড়
- জার্মানির আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার
- জার্মানির অনূর্ধ্ব-২১ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ফিফা বিশ্বকাপ বিজয়ী খেলোয়াড়