বিষয়বস্তুতে চলুন

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির

পরীক্ষিত
এই পাতাটি স্থানান্তর করা থেকে সুরক্ষিত।
এই পাতাটি অর্ধ-সুরক্ষিত। শুধুমাত্র নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরাই সম্পাদনা করতে পারবেন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির
সভাপতিমঞ্জরুল ইসলাম
মহাসচিবজাহিদুল ইসলাম
প্রতিষ্ঠা৬ই ফেব্রুয়ারি ১৯৭৭
সদর দপ্তর৪৮/১ পুরানা পল্টন, ঢাকা
ভাবাদর্শইসলামী সমাজ বির্নিমাণ
জাতীয় অন্তর্ভুক্তিবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
সংবাদপত্রছাত্রসংবাদ
ওয়েবসাইটshibir.org.bd

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির (যা কেবল শিবির নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন।[] এটি ইসলামী দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন। এটি বাংলাদেশের ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম সংগঠন। এবং ইসলামি ছাত্র সংগঠন গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম প্রধান। এই দলটির পূর্ব নাম ছিল পাকিস্তান ছাত্র সংঘ[] মুসলিম ছাত্র ব্যতীত কেউ বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সদস্য হতে পারেনা। তবে যে কোনো ধর্ম বা মতবাদের অনুসারী শুধুমাত্র ছাত্ররা এই সংগঠনের সমর্থক হতে পারে।[][] তাদের শপথ সঙ্গীত হল “পদ্মা মেঘনা যমুনার তীরে আমরা শিবির গড়েছি / শপথের সঙ্গীন হাতে নিয়ে সকলে নবীজীর রাস্তা ধরেছি”।[]

ইতিহাস

১৯৭১ এর পূর্বে জামায়াতের তৎকালীন ছাত্রসংস্থার নাম ছিল ইসলামী ছাত্রসংঘ। ১৯৭৭ সালে পরিবর্তিত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে তারা "বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির" নামে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭৭ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে শিবির প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন মীর কাশেম আলী এবং প্রতিষ্ঠাকালীন দলটির সদস্য ছিলো মাত্র ছয় জন। সংগঠনের নীতি অনুসারে এদের কার্যক্রম পাঁচটি দফার উপর প্রতিষ্ঠিত।[]

০১ আগস্ট ২০২৪ স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মধ্যে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। জামায়াতে ইসলামীর সাথে এই ছাত্র সংগঠনটিও নিষিদ্ধ হয়। তারপর স্বৈরাচার বিরোধী গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা জনরোসে পালিয়ে গেলে তার সরকারের পতন হয়, ২৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে নতুন অন্তর্বতী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জামায়াতের উপর অর্পিত নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দেয়।[][]

কেন্দ্রীয় সভাপতি এবং সেক্রেটারি জেনারেলবৃন্দের তালিকা

ক্রম সভাপতি সেক্রেটারি জেনারেল দায়িত্ব গ্রহণ দায়িত্ব সমাপ্তি
০১ মীর কাশেম আলী ড. আব্দুল বারী (এক সেশন)

মুহাম্মদ কামারুজ্জামান(অন্য সেশন)

ফেব্রুয়ারী ১৯৭৭ অক্টোবর ১৯৭৮
০২ মুহাম্মদ কামারুজ্জামান মুহাম্মদ আবু তাহের অক্টোবর ১৯৭৮ অক্টোবর ১৯৭৯
০৩ মুহাম্মদ আবু তাহের অক্টোবর ১৯৭৯ অক্টোবর ১৯৮১
০৪ মুহাম্মদ এনামুল হক মঞ্জু অক্টোবর ১৯৮১ জানুয়ারী ১৯৮২
০৫ আহমদ আব্দুল কাদের বাচ্চু ফরিদ আহমদ রেজা জানুয়ারী ১৯৮২ মে ১৯৮২
০৬ মুহাম্মদ সাইফুল আলম খান মিলন মে ১৯৮২ অক্টোবর ১৯৮৩
০৭ মুহাম্মদ তাসনিম আলম জানুয়ারী ১৯৮৪ জানুয়ারী ১৯৮৬
০৮ ডা. সৈয়দ আব্দুল্যাহ মোহাম্মদ তাহের জানুয়ারী ১৯৮৬ জানুয়ারী ১৯৮৮
০৯ শামসুল ইসলাম জানুয়ারী ১৯৮৮ জানুয়ারী ১৯৯০
১০ ডা. আমিনুল ইসলাম মুকুল জানুয়ারী ১৯৯০ জানুয়ারী ১৯৯২
১১ আবু জাফর মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ জানুয়ারী ১৯৯২ জানুয়ারী ১৯৯৩
১২ ব্যারিস্টার হামিদুল ইসলাম আজাদ রফিকুল ইসলাম খান জানুয়ারী ১৯৯৩ জানুয়ারী ১৯৯৪
১৩ রফিকুল ইসলাম খান মুহাম্মদ শাহজাহান জানুয়ারী ১৯৯৪ জানুয়ারী ১৯৯৬
১৪ মুহাম্মদ শাহজাহান মুহাম্মদ মতিউর রহমান আকন্দ জানুয়ারী ১৯৯৬ জানুয়ারী ১৯৯৮
১৫ মুহাম্মদ মতিউর রহমান আকন্দ এহসানুল মাহাবুব জুবায়ের জানুয়ারী ১৯৯৮ জানুয়ারী ২০০০
১৬ এহসানুল মাহবুব জুবায়ের নুরুল ইসলাম বুলবুল জানুয়ারী ২০০০ জানুয়ারী ২০০১
১৭ নুরুল ইসলাম বুলবুল মুজিবুর রহমান মঞ্জু জানুয়ারী ২০০১ জানুয়ারী ২০০৩
১৮ মুজিবুর রহমান মঞ্জু[] মুহাম্মদ সেলিম উদ্দীন জানুয়ারী ২০০৩ জানুয়ারী ২০০৪
১৯ মুহাম্মদ সেলিম উদ্দীন ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ জানুয়ারী ২০০৪ জানুয়ারী ২০০৬
২০ ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ[] মো.জাহিদুর রহমান জানুয়ারী ২০০৬ জানুয়ারী ২০০৮
২১ মো. জাহিদুর রহমান ড. রেজাউল করিম জানুয়ারী ২০০৮ জানুয়ারী ২০০৯
২২ ড. মুহাম্মাদ রেজাউল করিম এডভোকেট শিশির মনির (এক সেশন)

ডা. ফখরুদ্দীন মানিক(অন্য সেশন)

জানুয়ারী ২০০৯ জানুয়ারী ২০১১
২৩ ডা. ফখরুদ্দীন মানিক মুহাম্মদ দেলওয়ার হোসাইন জানুয়ারী ২০১১ জানুয়ারী ২০১২
২৪ মুহাম্মাদ দেলোয়ার হোসেন মোহাম্মদ আবদুল জব্বার জানুয়ারী ২০১২ জানুয়ারী ২০১৪
২৫ মোহাম্মাদ আব্দুল জাব্বার আতিকুর রহমান জানুয়ারী ২০১৪ ডিসেম্বর ২০১৫
২৬ আতিকুর রহমান ইয়াসিন আরাফাত ডিসেম্বর ২০১৫ ডিসেম্বর ২০১৬
২৭ ইয়াসিন আরাফাত ড. মোবারক হোসাইন ডিসেম্বর ২০১৬ জানুয়ারী ২০১৯
২৮ ড. মোবারক হোসাইন সিরাজুল ইসলাম জানুয়ারী ২০১৯ ডিসেম্বর ২০১৯
২৯ সিরাজুল ইসলাম সালাহউদ্দীন আইউবী ডিসেম্বর ২০১৯ ডিসেম্বর ২০২০
৩০ সালাহউদ্দিন আইউবী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম ডিসেম্বর ২০২০ ডিসেম্বর ২০২১
৩১ হাফেজ রাশেদুল ইসলাম রাজিবুর রহমান পলাশ ডিসেম্বর ২০২১ ডিসেম্বর ২০২২
৩২ রাজিবুর রহমান পলাশ মঞ্জুরুল ইসলাম ডিসেম্বর ২০২২ ডিসেম্বর ২০২৩
৩৩ মঞ্জরুল ইসলাম জাহিদুল ইসলাম ডিসেম্বর ২০২৩ বর্তমান

তহবিল

শিবির সদস্যরা তাদের সংগঠন পরিচালনার অর্থ তাদের কর্মী, সাথী, সদস্য ও শুভাকাঙ্খীদের নিকট থেকে মাসিকভাবে আদায় করে থাকে। তাদের সাংগঠনিক প্রকাশনীর মুনাফা ও শরিয়াত অনুমোদিত অন্যান্য খাত হলো বায়তুলমালের অন্যতম আয়ের উৎস।[১০][১১][১২] তবে শরিয়াত অনুমোদিত অন্যান্য খাতের অর্থের হিসাব আলাদা রেখে শরিয়ত নির্ধারিত পন্থায় ব্যয় করা হয়।[১৩][১৪]

সমালোচনা

ছাত্র সংগঠনটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক যুদ্ধাপরাদের দায়ে দণ্ডিত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মুক্তির দাবিতে আন্দোলনের কারণে ব্যাপক নিন্দিত হয়।[১৫][১৬][১৭] ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি অধিভুক্ত ন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর স্টাডি অব টেরোরিজম অ্যান্ড রেসপন্স টু টেরোরিজমের তৈরি ফাইলে ছাত্র শিবিরকে একটি ভয়ংকর জঙ্গি সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করা হয়। আরও বলা হয় যে এটির সাথে পৃথিবীর বৃহৎ জঙ্গী সংগঠনসমূহের সম্পর্ক রয়েছে।[১৮] এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে ২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিল জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামি ছাত্র শিবির নিষিদ্ধের প্রস্তাব করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

গুমের স্বীকার

৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ আনুমানিক ১:০০ টার দিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশের আল ফিকহ বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আল মুকাদ্দাস (২২) এবং দাওয়াহ ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহ (২৩) সাভার থেকে গ্রেপ্তার হয়েছিল বলে অভিযোগ গুম হওয়ার খবর পাওয়া গেছে এবং গ্রেপ্তারকারীরা নিজেকে র‍্যাব-৪ এবং ডিবি পুলিশ সদস্য হিসাবে পরিচয় দেয়।[১৯][২০][২১]

দু'জনই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্র শিবিরের সদস্য[২২] এবং র‍্যাব ও গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) এর সদস্যরা ৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ পুলিশ আটক করে বলে অভিযোগ। তাদের কাছ থেকে আর কিছু শোনা যায় নি এবং তাদের অবস্থান অজানা। র‍্যাব একটি বাংলাদেশি সংবাদপত্রে বিবৃতিতে ওই দু'জনকে আটক করার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। তবে সাম্প্রতিক মাসগুলিতে বেশ কয়েকটি উৎস থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদন এবং নিখোঁজ হওয়ার একটি নিদর্শন র‍্যাবকে অস্বীকার করার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে।[২৩][২৪][২৫] অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সহ অন্যান্য অধিকার সংস্থাগুলি এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।[২৬]

দমন-পীড়ন

২০১০ সাল থেকে শিবিরকে বারবার ক্র্যাকডাউন করে টার্গেট করা হয়েছে।[২৭] আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার জোর দিয়ে বলেছে যে, জনশৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং পুলিশে হামলা বন্ধ করা জরুরি; কিন্তু অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদেরকে রাজনৈতিক ক্র্যাকডাউন হিসাবে দেখছে।[২৮]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Osella, Filippo; Osella, Caroline (২০১৩-০৫-১৬)। Islamic Reform in South Asia (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge University Pressআইএসবিএন 9781107031753 
  2. "Bangladesh Genocide Archive | Collaborators and War Criminals"। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১২ 
  3. BIC। "বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের গৌরবোজ্জল ইতিহাস'"www.shibiriu.org। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  4. BICS। "The Glorious History'"www.english.shibir.org.bd। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  5. "About"Shibir.org.bd। ২০১৬-০৩-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-১৪ 
  6. "জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহার"মানবজমিন। ২৮ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০২৪ 
  7. "জামায়াত নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে প্রজ্ঞাপন"The Daily Star Bangla। ২৮ আগস্ট ২০২৪। 
  8. http://www.abparty.org/ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ এপ্রিল ২০২১ তারিখে জন আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ গঠনে নবগঠিত দল আমার বাংলাদেশ পার্টির প্রধান আহ্বায়ক
  9. "শিবিরের সাবেক সভাপতি ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ আবারও আটক"www.campustimes.press। ২০২৩-০৪-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৬ 
  10. Mahmud, Tarek (১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Shibir collects tolls from the hostel residents in 2 Ctg colleges"New Age। Dhaka। ২০১৩-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৭ 
  11. Ali, Anwar (৩ মার্চ ২০১০)। "Shibir rented out RU hall seats"The Daily Star। ১৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৭ 
  12. ধারা ৩৬। "সংবিধান"বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  13. "About | Bangladesh Islami Chhatrashibir"bangla.shibir.org.bd। ২০২১-০৫-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১৫ 
  14. ইসলামী ছাত্রশিবির, বাংলাদেশ (২০২৪)। সংবিধান। ঢাকা: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির পাবলিকেশন। 
  15. Osella, Filippo; Osella, Caroline (২০১৩-০৫-১৬)। Islamic Reform in South Asia (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge University Press। আইএসবিএন 9781107031753 
  16. "সংঘর্ষ আর বোমাবাজিতে চলছে শিবিরের হরতাল: খুলনায় একজন নিহত - BBC Bangla - খবর"। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-০৭ 
  17. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৮ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৩ 
  18. "Terrorist Organization Profile - START - National Consortium for the Study of Terrorism and Responses to Terrorism"। ২৩ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১২ 
  19. "Odhikar - Two persons were disappeared after being arrested at Savar allegedly by RAB and DB Police" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৯ 
  20. "Bangladesh: Enforced disappearance of Messrs. Al Mukaddas and Mohammad Waliullah"www.omct.org। ২০১৯-০৫-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৯ 
  21. "Two 'missing' IU students still untraced"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০২-২১। ২০২০-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৯ 
  22. "Students still missing after one and a half years since arrest"web.archive.org। Archived from the original on ২০১৮-০৯-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৯ 
  23. "PM's intervention sought to find out two missing IU students"The Daily Observer। ২০২২-০৪-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৯ 
  24. "PM's intervention sought as two IU students remain missing for 5 years"m.thedailynewnation.com। ২০১৯-০৫-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৯ 
  25. "2 missing after being 'picked up' by Rab"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০২-০৮। ২০১৯-০৫-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৯ 
  26. Amnesty। "URGENT ACTION AUTHORITIES TOLD TO RESPOND ABOUT DETAINEES" (পিডিএফ)। ১ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০২০ 
  27. Islam, MD Saidul (২০১১-০৩-০১)। ""Minority Islam" in Muslim Majority Bangladesh: The Violent Road to a New Brand of Secularism"Journal of Muslim Minority Affairs31 (1): 125–141। আইএসএসএন 1360-2004ডিওআই:10.1080/13602004.2011.556893 
  28. "Bangladesh: politically motivated arbitrary arrests hamper impartial investigation of campus violence" (পিডিএফ)Amnesty International। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ