বিষয়বস্তুতে চলুন

মুয়াম্মর গাদ্দাফি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মুয়াম্মর আল-গাদ্দাফি
ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে একটি আফ্রিকান ইউনিয়ন সম্মেলনে গাদ্দাফি
লিবিয়ার ভ্রাতৃপ্রতীম নেতা এবং বিপ্লবের পথপ্রদর্শক
কাজের মেয়াদ
১লা সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯ – ২৩শে আগস্ট, ২০১১[nb ১]
রাষ্ট্রপতি
তালিকা দেখুন
    • আব্দুল আতি আল-ওবেইদি
    • মুহাম্মাদ আয-যারুক রজব
    • মিফতা আল-উস্তা উমার
    • আব্দুল রাজ্জাক আস-সাওসা
    • মুহাম্মাদ আয-যান্নাতি
    • মিফাতাহ মুহাম্মেদ ক'এবা
    • ইম্বারেক শামেখ
    • মোহামেদ আবু আল-কুয়াসিম আল-জোয়াই
প্রধানমন্ত্রী
তালিকা দেখুন
    • জাদাল্লাহ আজ্জুজ আত-তালহি
    • মুহাম্মাদ আয-যারুক রজব
    • জাদাল্লাহ আজ্জুজ আত-তালহি
    • উমার মুস্তাফা আল-মুন্তাসির
    • আবুজেদ ওমাদ দোর্দা
    • আব্দুল মাজিদ আল-কা'উদ
    • মুহাম্মাদ আহমাদ আল-মাঙ্গুশ
    • ইম্বারেক শামেখ
    • শুক্রি ঘানেম
    • বাগদাদি মাহমুদি
পূর্বসূরীপদ প্রতিষ্ঠিত
উত্তরসূরীপদ বিলুপ্ত
লিবিয়ার বিপ্লবী কমান্ড পরিষদের চেয়ারম্যান
কাজের মেয়াদ
১লা সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯ – ২রা মার্চ, ১৯৭৭
প্রধানমন্ত্রী
  • মাহমুদ সুলায়মান আল-মাগরিবি
  • আব্দেস্সালাম জাল্লৌদ
  • আব্দুল আতি আল-ওবেইদি
পূর্বসূরীরাজা ইদ্রিস
উত্তরসূরীনিজেই (লিবিয়ার জেনারেল পিপলস কংগ্রেসের মহাসচিব হিসেবে)
জেনারেল পিপলস কংগ্রেসের মহাসচিব
কাজের মেয়াদ
২রা মার্চ, ১৯৭৭ – ২রা মার্চ, ১৯৭৯
প্রধানমন্ত্রীআব্দুল আতি আল-ওবেইদি
পূর্বসূরীনিজেই (বিপ্লবী কমান্ড পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে)
উত্তরসূরীআব্দুল আতি আল-ওবেইদি
লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৬ই জানুয়ারি, ১৯৭০ – ১৬ই জুলাই, ১৯৭২
পূর্বসূরীমাহমুদ সুলায়মান আল-মাগরিবি
উত্তরসূরীআব্দেস্সালাম জাল্লৌদ
আফ্রিকান ইউনিয়নের সভাপতি
কাজের মেয়াদ
২রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ – ৩১শে জানুয়ারি, ২০১০
পূর্বসূরীজাকায়া কিকেতে
উত্তরসূরীবিঙ্গু ওয়া মুথারিকা
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম৭ জুন,১৯৪২
কসর আবু হাদি, ইতালীয় লিবিয়া
মৃত্যু২০ অক্টোবর ২০১১(2011-10-20) (বয়স ৬৯)
সির্ত, লিবিয়া
সমাধিস্থলমরুভূমির অজ্ঞাত স্থানে
রাজনৈতিক দলআরব সমাজতান্ত্রিক ইউনিয়ন (১৯৭১–১৯৭৭) স্বতন্ত্র (১৯৭৭–২০১১)
দাম্পত্য সঙ্গী
  • ফাতিহা আল-নূরী (১৯৬৯-৭০)
  • সাফিয়া ফারকাশ (১৯৭০-২০১১)
সন্তান
পুত্র
    • মুহাম্মাদ গাদ্দাফি (জন্ম ১৯৭০)
    • সাইফ আল-ইসলাম গাদ্দাফি (জন্ম ১৯৭২)
    • আল-সাদি গাদ্দাফি (জন্ম ১৯৭৩)
    • মুতাস্সিম গাদ্দাফি (১৯৭৪-২০১১)
    • হ্যানিবাল মুয়াম্মর গাদ্দাফি (জন্ম ১৯৭৫)
    • সাইফ আল-আরব গাদ্দাফি (১৯৮২-২০১১)
    • খামিস গাদ্দাফি (১৯৮৩-২০১১)
    • মিলাদ (দত্তক)
কন্যা
    • আয়শা (জন্ম ১৯৭৬)
    • হ্যানা (দত্তক)
প্রাক্তন শিক্ষার্থীবেনগাজী সামরিক বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমী
ধর্মইসলাম
পুরস্কার
  • অর্ডার অব দ্য যুগোস্লাভ স্টার
  • অর্ডার অব গুড হোপ
স্বাক্ষর
সামরিক পরিষেবা
আনুগত্য লিবিয়ান আরব জামাহিরিয়া
শাখালিবিয়ার সেনাবাহিনী (১৯৬১-২০১১)
কাজের মেয়াদ১৯৬১–২০১১
পদকর্নেল
কমান্ডলিবিয়ার সামরিক বাহিনী
যুদ্ধ
  • লিবিয়ার সামরিক অভ্যুত্থান (১৯৬৯)
  • লিবিয়া-মিশর যুদ্ধ
  • চাদ-লিবিয়া যুদ্ধ
  • উগান্ডা-তাঞ্জানিয়া যুদ্ধ
  • লিবিয়ায় মার্কিন বিমানহামলা (১৯৮৬)
  • লিবিয়ার গৃহযুদ্ধ (২০১১)

মুয়াম্মর আল-গাদ্দাফি বা মুয়াম্মর আবু মিনিয়ার আল-গাদ্দাফি[](আরবি: معمر محمد أبو منيار القذافي /ˈm.əmɑːr ɡəˈdɑːfi/ অডিও) (জন্ম:৭ই জু্‌ন ১৯৪২ - মৃত্যু:২০শে অক্টোবর ২০১১), পরিচিত কর্নেল গাদ্দাফি, ১৯৬৯ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত লিবিয়ার নেতা।[]

জীবনী

[সম্পাদনা]

জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

মুয়াম্মর আল-গাদ্দাফি ৭ই জু্‌ন, ১৯৪২ সালে সির্ত শহরের এক যাযাবর বেদুইন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। অন্যসব লিবিয়ান শিশুর মতো তিনিও শৈশবে ঐতিহ্যগত ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন। এরপর তিনি ১৯৫৬ সাল থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত ফেজান এর সাবহা প্রিপারেটরি স্কুলে অধ্যয়ন করেন। সেখানে অধ্যয়ন কালে তিনি এবং তার কতিপয় বন্ধু সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে লিবিয়ার শাসন ক্ষমতা দখল করার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু তার এ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হওয়ার আগেই ১৯৬১ সালে রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সক্রিয়তার অভিযোগে তাকে সাবহা থেকে বহিষ্কার করা হয়।

সাবহা থেকে বহিষ্কৃত হয়ে তিনি বেনগাজীর তত্‍কালীন ইউনিভার্সিটি অব লিবিয়াতে (পরবর্তীতে যেটা বেনগাজীর আল ক্বারিউনেস এবং ত্রিপলীর আল ফাতাহ এই দুই ইউনিভার্সিটিতে বিভক্ত হয়ে যায়) ভর্তি হন এবং উচ্চ শিক্ষা লাভ করেন। এরপর ১৯৬৩ সালে তিনি বেনগাজীর সামরিক পরিষদে যোগদান করেন। সেখানে তিনি এবং তার অনুগত কতিপয় সামরিক কর্মকর্তা লিবিয়ার পশ্চিমমুখী রাজতন্ত্রকে (সেনুসীয় রাজতন্ত্র) উৎখাত করার জন্য একটি গোপন দল গঠন করেন। ১৯৫৬ সালে তিনি উচ্চ প্রশিক্ষণের জন্য ব্রিটেনে যান এবং ১৯৬৬ সালে কমিশন প্রাপ্ত অফিসার পদে উন্নীত হয়ে লিবিয়ায় ফিরে আসেন।

সেনা অভ্যুত্থান ও রাজনৈতিক জীবন

[সম্পাদনা]

১৯৬৯ সালের পহেলা সেপ্টেম্বরে, যখন তৎকালীন রাজা ইদ্রিস আল-সেনুসি তার শারীরিক অসুস্থার জন্য তুরস্কে সফরে গিয়েছিলেন, তখন মাত্র ২৭ বছর বয়সী কর্ণেল মোয়াম্মার আল গাদ্দাফী তার অল্প কয়েকজন সামরিক অফিসারের সহায়তায় রাজধানী ত্রিপলীতে এক প্রতিরোধহীন এবং রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে লিবিয়ার শাসন ক্ষমতা দখল করেন। গাদ্দাফীর এ সকল কাজে তাকে পূর্ণ সহযোগিতা করেছিলেন গাদ্দাফীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মিসরের তত্‍কালীন প্রেসিডেন্ট জামাল আব্দুল নাসের। নাসেরের মৃত্যুদিবস এখনও লিবিয়াতে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়।

এর অল্প পরেই তার এবং তার অল্প বয়সী সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র অফিসারদের এবং কিছু প্রভাবশালী বেসামরিক নাগরিকের সাথে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এ সকল দ্বন্দ্ব নিরসন করে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসে গাদ্দাফী একজন সফল শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সাবেক রাজা আমীর ইদ্রীস আল সেনুসীকে তুরস্ক থেকে মিসরে নির্বাসন দেওয়া হয়। তিনি ১৯৮৩ সালে নির্বাসিত অবস্থায় মিসরে মৃত্যুবরণ করেন।

পারিবারিক জীবন

[সম্পাদনা]

মোয়াম্মার আল গাদ্দাফীর সন্তান-সন্ততি আট জন। এদের মধ্যে সাতজন ছেলে এবং একজন মেয়ে। তার আরেকটি মেয়ে ১৯৮৬ সালে তার বাড়িতে মার্কিন বিমান হামলায় মৃত্যুবরণ করে। গাদ্দাফীর বড় ছেলে মোহাম্মাদ গাদ্দাফী লিবিয়ান অলিম্পিক কমিটি এবং তার দ্বিতীয় ছেলে সাদ গাদ্দাফী লিবিয়ান ফুটবল ফেডারেশন পরিচালনা করছেন। সাদ নিজেও একজন বেশ ভালো ফুটবলার এবং তিনি লিবিয়ার জাতীয় দলে খেলেন। তার তৃতীয় পুত্র সাইফ আল ইসলাম একজন চিত্রশিল্পী এবং একটি চিকিৎসালয় এর পরিচালক। তার একমাত্র কন্যা আয়েশা গাদ্দাফী একজন আইনজীবী এবং তিনি ইরাকের ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হুসেইনের পক্ষে আইনি লড়াই করে বেশ আলোচিত হয়েছিলেন। এছাড়া দেশের ভেতরে শিক্ষা-স্বাস্থ্য প্রভৃতি জনকল্যাণমূলক কাজে তিনি আত্মনিবেদিত। তার অপর তিন ছেলে আল মুতাস্সীম, হানওয়ীল এবং খামীস এখনও অখ্যাত। সম্প্রতি ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তার ষষ্ঠ পুত্র হানওয়ীল প্যারিসে পুলিশি ধাওয়ার শিকার হন।

রাজনৈতিক মতাদর্শ ও পররাষ্ট্রনীতি

[সম্পাদনা]

গত এক দশক আগেও মুয়াম্মার আল গাদ্দাফীর সাথে পশ্চিমা বিশ্বের সম্পর্ক ছিল রীতিমত সাপে-নেউলে। কিন্তু সম্প্রতি তার মধ্যে নীতিগত ভাবে বেশ উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার পর তিনিই প্রথম এর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানান। ২০০২ সালে তিনি ১৯৮৮ সালে স্কটল্যান্ডের লকারবির আকাশে মার্কিন বিমানের উপর বোমা বিস্ফোরণের জন্য প্রকাশ্যে জনগণের কাছে ক্ষমা চান এবং এর জন্য বিপুল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ প্রদান করেন। ২০০৩ সালে মার্কিনীদের হাতে সাদ্দাম হুসেইনের পতনের পর তিনি স্বেচ্ছায় তার সকল গণ বিধ্বংসী অস্ত্র কর্মসূচী বাতিল করার কথা ঘোষণা করেন।

মোয়াম্মার আল গাদ্দাফী রচিত অমর গ্রন্থ হল কিতাবিল আখদার বা দ্যা গ্রীন বুক বা সবুজ গ্রন্থ। এটি ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়। তিন খণ্ডে প্রকাশিত এই গ্রন্থে সমাজ এবং রাষ্ট্র সংক্রান্ত বিভিন্ন জটিল সমস্যা সমাধানে তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি ব্যক্ত হয়েছে। এটিই মূলত লিবিয়ার সংবিধান।

মৃৃত্যু

[সম্পাদনা]

২০১১ সালে শুরু হওয়া আরব বসন্তের ছোঁয়া লাগে লিবিয়াতেও। গাদ্দাফির কিছু ভুল ও অদূরদর্শিতার কারণে, আরব রাষ্ট্রগুলোর বিশ্বাসঘাতকতায় এবং পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর ষড়যন্ত্রে লিবিয়ায় বিপ্লব রূপ নেয় সহিংস গৃহযুদ্ধে। দীর্ঘ আট মাসের এ গৃহযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে নিজ দেশে শত্রুবেষ্টিত এলাকা থেকে নিরাপদে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। এসময় ন্যাটোর বিমান হামলা এবং বিদ্রোহীদের আক্রমণের শিকার হন গাদ্দাফি। ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিদ্রোহীদের হাতে ধরা পড়েন। ধরা পড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ঐদিনই অবর্ণনীয় নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয় তাকে।[] সির্তে বিশাল এক পাইপের মধ্যে গাদ্দাফি লুকিয়ে ছিলেন বা সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করছিলেন এবং সেই সময়েই হামলা করা হয়৷ গাদ্দাফির মৃতদেহের বেশ কিছু ছবি দেখানো হয় লিবিয়া টেলিভিশনে৷ এছাড়া মৃতদেহ পাইপের মধ্যে থেকে বের করার সময় অনেকেই ব্যক্তিগত সেল ফোন দিয়ে ছবি তোলে বা ভিডিও করে৷ সেই ভিডিও এবং ছবিগুলোও প্রকাশ করা হয়৷

লিবিয়া টেলিভিশনের পাশাপাশি বিবিসি এবং সিএনএনও এসব ভিডিও ফুটেজ এবং ছবি দেখিয়েছে৷ রক্তাক্ত গাদ্দাফির শরীর৷ বোঝা যাচ্ছে বেশ কয়েকটি গুলি লেগেছে তাঁর শরীরে৷ মাথায় হয়তো একটি গুলি লেগে থাকতে পারে কারণ কপালের বাঁ পাশ এবং গলার কাছ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে রক্ত তা বেশ পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল৷ মৃত্যুর সময় গাদ্দাফির পরনে ছিল হালকা রঙের পোশাক যার ফলে রক্তের প্রতি ফোঁটা স্পষ্ট চোখে পড়ছে৷ চোখ হালকা খোলা, পুরোপুরি বন্ধ হয়নি৷ নিষ্প্রাণ চোখে তাকিয়ে আছেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি৷

সূত্রঃ dw.com

বানান বিতর্ক

[সম্পাদনা]

ইংরেজিতে মুয়াম্মার আল গাদ্দাফীর নামের বানান নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে। ২০০৪ সালের মার্চ মাসে লন্ডন ইভেনিং স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকায় তার নামের উপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে সম্ভাব্য ৩৭টি বানানের কথা উল্লেখ করা হয়।[]

পাদটীকা

[সম্পাদনা]
  1. For purposes of this article, 23 August 2011 is considered to be the date that Gaddafi left office. Other dates might have been chosen.
    • On 15 July 2011, at a meeting in Istanbul, more than 30 governments, including the United States, withdrew recognition from Gaddafi's government and recognised the National Transitional Council (NTC) as the legitimate government of Libya.[]
    • On 23 August 2011, during the Battle of Tripoli, Gaddafi lost effective political and military control of Tripoli after his compound was captured by rebel forces.[]
    • On 25 August 2011, the Arab League proclaimed the anti-Gaddafi National Transitional Council to be "the legitimate representative of the Libyan state".[]
    • On 20 October 2011, Gaddafi was captured and killed near his hometown of Sirte.[]
    • In a ceremony on 23 October 2011, officials of the interim National Transitional Council declared, "We declare to the whole world that we have liberated our beloved country, with its cities, villages, hill-tops, mountains, deserts and skies."[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Vela, Justin (১৬ জুলাই ২০১১)। "West prepares to hand rebels Gaddafi's billions"The Independent। London। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১১ 
  2. Staff (23 August 2011). "Libya Live Blog: Tuesday, 23 August 2011 – 16:19". Al Jazeera. Retrieved 23 August 2011.
  3. "Arab League gives its full backing to Libya's rebel council"The Taipei Times। ২৬ আগস্ট ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  4. "Muammar Gaddafi: How he died"। BBC। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১১ 
  5. Saleh, Yasmine (২৩ অক্টোবর ২০১১)। "UPDATE 4-Libya declares nation liberated after Gaddafi death"Reuters। ২৮ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩ 
  6. "The Prosecutor v. Muammar Mohammed Abu Minyar Gaddafi, Saif Al-Islam Gaddafi and Abdullah Al-Senussi"ICC-01/11-01/11International Criminal Court। ৪ জুলাই ২০১১। ২৭ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  7. Salak, Kira। "National Geographic article about Libya"। National Geographic Adventure। 
  8. লৌহমানব মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি, বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৭ জুলাই ২০১৯
  9. "How are you supposed to spell Muammar Gaddafi/Khadafy/Qadhafi?"। The Straight Dope। ১৯৮৬। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০০৬ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
নিবন্ধ
রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
Idris
King of Libya হিসেবে
Chairman of the Revolutionary Command Council of Libya
1969–1977
উত্তরসূরী
Himself
as Secretary General of the General People's Congress of Libya
পূর্বসূরী
Mahmud Sulayman al-Maghribi
Prime Minister of Libya
1970–1972
উত্তরসূরী
Abdessalam Jalloud
পূর্বসূরী
Himself
Chairman of the Revolutionary Command Council of Libya হিসেবে
Secretary General of the General People's Congress of Libya
1977–1979
উত্তরসূরী
Abdul Ati al-Obeidi
নতুন দপ্তর Brotherly Leader and Guide of the Revolution of Libya
1979–2011
উত্তরসূরী
Mustafa Abdul Jalil
Chairman of the National Transitional Council of Libya হিসেবে
কূটনৈতিক পদবী
পূর্বসূরী
Jakaya Kikwete
Chairperson of the African Union
2009–2010
উত্তরসূরী
Bingu wa Mutharika