রাজা ভোজ বিমানবন্দর
রাজা ভোজ বিমানবন্দর | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | পাবলিক | ||||||||||||||
পরিচালক | ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ | ||||||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | ভোপাল, সেহোরে, হোশানগাবাদ, মধ্যপ্রদেশ | ||||||||||||||
অবস্থান | গান্ধী নগর এলাকা, যা ভোপাল শহরের কেন্দ্র থেকে ১৫ কিমি (৯.৩ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে জাতীয় মহাসড়কের ১২ এর পাশে অবস্থিত। | ||||||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ১,৭১৯ ফুট / ৫২৪ মিটার | ||||||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||||||
| |||||||||||||||
পরিসংখ্যান (২০১৬) | |||||||||||||||
মধ্যপ্রদেশ সরকার | |||||||||||||||
| |||||||||||||||
রাজা ভোজ বিমানবন্দর (আইএটিএ: বিএইচএ, আইসিএও: ভিএবিপি) ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের রাজধানী ভোপাল শহরের প্রধান বিমানবন্দর। এটি ভোপাল শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার (৯.৩ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে গান্ধী নগর এলাকায় ন্যাশনাল হাইওয়ে ১২-এর পাশে অবস্থিত। এটি ইন্দরের দেবী অহিলিয়া বাই হোলকার বিমানবন্দরের পরে মধ্যপ্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর। ১০ তম শতাব্দীর পরমারা রাজ্যের রাজা ভোজের নামের উপর ভিত্তি করে বিমানবন্দরটির নামকরণ করা হয়।
উন্নয়ন
[সম্পাদনা]রানওয়ের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করে ২,৭৪৪ মিটার (৯,০০৩ ফুট) করা হয়েছে, বৃহত্তর বিমান ভোপাল বিমানবন্দরে অবতরণ করার জন্য। [২] হজ্জ যাত্রীদের জন্য ২৩ শে অক্টোবর ২০১০ সালে সৌদিয়া বিমান সংস্থা বিমানবন্দরটি থেকে হজ্জ যাত্রী জেদ্দা থেকে ভোপালের মধ্যে প্রথম সরাসরি মৌসুমি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু করে।[৩]
২০১৩ সালে, দেশের প্রথম বিমানবন্দর হিসাবে বিমানবন্দরটি তার ইউটিলিটি গ্রিড সিস্টেম চালানোর জন্য সৌর শক্তি ব্যবহার শুরু করে। জুন ২০১৩ সালে ১০০ কিলোওয়াট সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চালু করা হয়, ভবিষ্যতে বিমানবন্দরে ২ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। [৪] বিমানবন্দরে রাতের জন্য অবতরণ সুবিধার জন্য একটি ইনস্ট্রুমেন্ট ল্যান্ডিং সিস্টেম (ILS) এবং বিমানবন্দরে ক্যাট-৬ (CAT VII) অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা রয়েছে। [৫]
ইন্টিগ্রেটেড টার্মিনাল
[সম্পাদনা]২৮ জুন ২০১১ সালে তৎকালীন বেসামরিক বিমা পরিবহন মন্ত্রী ওয়ায়লার রবি কর্তৃক ₹১৩৫ কোটি টাকা খরচে নতুন সমন্বিত টার্মিনাল উদ্বোধন হয়। [৬] বিমানবন্দরটিতে আন্তর্জাতিক টার্মিনাল নির্মাণের জন্য রাজ্য সরকার ৪০০ একর জমি দিয়েছে। টার্মিনাল ভবন ২৬,৯৩৬ বর্গ মিটার (২৮৯,৯৪০ বর্গ ফুট) এলাকায় নির্মিত হয়েছে এবং ভবনটিতে ১৪ টি চেক-ইন কাউন্টা, প্রবাসীদের জন্য ৪ টি ইমিগ্রেশন কাউন্টার এবং আগমনের জন্য ৬ টি অভিবাসন কাউন্টার রয়েছে। প্রতিটি আগমনের জন্য এবং প্রস্থান করার জন্য দুটি কাস্টমস কাউন্টার রয়েছে এবং নিরাপত্তা জন্য ছয়টি এক্স-রে মেশিন রয়েছে। [৫]
বিমান সংস্থা এবং গন্তব্যস্থল
[সম্পাদনা]বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
এয়ার ইন্ডিয়া | দিল্লি, মুম্বাই |
অ্যালায়েন্স এয়ার | হায়দরাবাদ, লখনউ, রায়পুর |
ফ্লাই ডিভাইন | ইন্দোর |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "TRAFFIC STATISTICS – DOMESTIC & INTERNATIONAL PASSENGERS" (পিডিএফ)। Aai.aero। ২৭ মে ২০১৬ তারিখে মূল (jsp) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৬।
- ↑ "Direct Haj flight from Bhopal"। Hindustan Times। ৩ জুন ২০১০। ৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৫।
- ↑ "First direct flight from Bhopal to Jeddah from tomorrow"। The Times of India। ২১ অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৫।
- ↑ "Raja Bhoj airport all set to use solar energy"। Hindustan Times। ২০ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "New terminal of Bhopal international airport opened for public" (পিডিএফ)। Airports International Indian edition। আগস্ট ২০১১। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৫।
- ↑ "New terminal of Bhopal international airport opened for public"। Daily News & Analysis। ২৮ জুন ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৫।