হাফিজ বশির আহমেদ
হাফিজ বশির আহমেদ কাসেমী | |
---|---|
হাফিজ বছিৰ আহমেদ কাছিমী | |
পশ্চিম বিলাসীপাড়া থেকে আসাম বিধানসভার বিধায়ক | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | আলী আকবর মিয়া (অগপ) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | বিলাসীপাড়া, ধুবড়ি, আসাম, ভারত | ১ আগস্ট ১৯৬০
জাতীয়তা | ভারতীয় |
রাজনৈতিক দল | সর্ব ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্রিক মোর্চা |
দাম্পত্য সঙ্গী | তৈয়বা খাতুন (বি. ১৯৮২) |
সন্তান | ৫ পুত্র ও ১ কন্যা |
মাতা | মছিরন নেছা |
পিতা | হাফিজ নূর আহমেদ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | দারুল উলুম দেওবন্দ গৌহাটি বিশ্ববিদ্যালয় |
জীবিকা | রাজনীতিবিদ |
পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ বিধায়কের পুরস্কার (২০১৮-১৯)[১][২] |
হাফিজ বশির আহমেদ হলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, যিনি নিখিল ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্রিক মোর্চার রাজনীতির সাথে যুক্ত। ২০০৬ সাল থেকে তিনি আসাম বিধানসভায় পশ্চিম বিলাসীপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[৩][৪]
প্রারম্ভিক জীবন
বশির আহমেদ ১৯৬০ সালের ১ আগস্ট ভারতের আসাম রাজ্যের ধুবড়ি জেলার অন্তর্গত বিলাসীপাড়ার আনন্দনগরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাফিজ নূর আহমেদ এবং মায়ের নাম মছিরন নেছা।[৫]
বশির আসামের মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে প্রথম শ্রেণিতে ১ম হয়ে এম.এম ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর উত্তর প্রদেশের দারুল উলুম দেওবন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য গমন করেন। সেখানে লেখাপড়া শেষে তিনি আসামে ফিরে আসেন এবং ১৯৮৪ সালে গৌহাটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) এবং পরবর্তীতে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বর্ণপদক পেয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।[৫]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Assam's AIUDF MLA dedicates best legislator award to Pulwama victims"। The Hindu। ৭ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "অসম বিধানসভাৰ ৮২ সংখ্যক প্ৰতিষ্ঠা দিৱস, ২০১৮-১৯ বৰ্ষৰ শ্ৰেষ্ঠ বিধায়কৰ বঁটা হাফিজ বচিৰ আহমেদ কাছিমীলৈ"। Asomiya Pratidin (অসমীয়া ভাষায়)। ৭ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Hafiz Bashir Ahmed(AIUDF):Constituency- BILASIPARA WEST(BILASIPARA) - Affidavit Information of Candidate:"। Myneta.info। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-২৪।
- ↑ "Muslim MLAs of Assam highly educated. Will they deliver?"। TwoCircles.net। ২০১১-০৫-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-২৪।
- ↑ ক খ "Shri Hafiz Bashir Ahmed (Qasimi)"। Assam Legislative Assembly। ২০১৬-০৫-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-২৪।