জেরি কোয়েন
জেরি কোয়েন | |
---|---|
জন্ম | ৩০ ডিসেম্বর ১৯৪৯ |
জাতীয়তা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
নাগরিকত্ব | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
মাতৃশিক্ষায়তন | কলেজ অভ উইলিয়াম অ্যান্ড মেরি, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় (Ph.D) |
পরিচিতির কারণ | প্রজাতিগঠন এবং বিবর্তনীয় জীনতত্ত্ব, বিশেষত ফলের মাছি ড্রসোফিলার উপর কাজগুলো, এবং এসব বইঃ |
পুরস্কার | সভাপতি, সোসাইটি ফর দ্য স্টাডি অভ ইভোল্যুশন, ২০১১ |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | বাস্তুবিদ্যা ও বিবর্তন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় ও মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | রিচার্ড লিউওন্টিন |
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | এইচ. অ্যালেন অর, মোহামেদ নূর |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | ব্রুস গ্রান্ট, রিচার্ড লিউওন্টিন, গার্নেট আর. "জ্যাক" ব্রুকস |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন | এইচ. অ্যালেন অর, কেলি ডায়ের, ক্যাথেরিন প্রাইস, অড্রে চ্যাং, মোহামেদ নূর, ড্যানিয়েল আর. মাতুতে[৪] |
টীকা | |
যেখানে জনপ্রিয় প্রকাশনায় অবদান রেখেছেন সেগুলোর মধ্যে রয়েছে দ্য নিউ রিপাবলিক, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস লিটারারি সাপ্লিমেন্ট, ওয়্যার্ড, দ্য স্কেপটিক্যাল ইনকুয়্যারার, এবং এজ ফাউন্ডেশন। তিনি জেনেটিক সোসাইটি অভ আমেরিকা, সোসাইটি ফর দ্য স্টাডি অভ ইভোল্যুশন, এবং আমেরিকান সোসাইটি অভ নেচারালিস্ট নামের সংগঠনগুলোর সদস্য।
|
জেরি অ্যালেন কোয়েন (জন্মঃ ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৪৯) হলেন একজন আমেরিকান জীববিজ্ঞান অধ্যাপক যিনি ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন নিয়ে মন্তব্যের জন্য বিখ্যাত। একজন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও লেখক হিসেবে বিবর্তন তত্ত্বকে ব্যাখ্যা করে তিনি অনেকগুলো প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন। বর্তমানে তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্তুবিদ্যা ও বিবর্তন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তার মূল আগ্রহের বিষয় হল প্রজাতিগঠন এবং বাস্তুবিদ্যাসংক্রান্ত ও বিবর্তনীয় জিনতত্ত্ব, যার জন্য ফলের মাছি ড্রসোফিলাকে তিনি ব্যবহার করেন।[৫] তিনি স্পেসিয়েশন নামে একটি পাঠ্যবই এবং হোয়াই ইভল্যুশন ইজ ট্রু নামে সর্বাধিক বিক্রিত নন-ফিকশন বইয়ের রচয়িতা।[৬] সাম্প্রতিককালে, ফেইথ ভার্সাস ফ্যাক্ট: হোয়াই সায়েন্স অ্যান্ড রেলিজিয়ন আর ইনকম্পেটিবল নামে তার একটি বই প্রকাশিত হয়েছে।[৩] কোয়েন হোয়াই ইভল্যুশন ইজ ট্রু নামে একটি ওয়েবসাইটও পরিচালনা করেন।[৭]
বৈজ্ঞানিক কাজকর্ম
[সম্পাদনা]কোয়েন ১৯৭১ সালে কলেজ অভ উইলিয়াম এন্ড মেরি থেকে জীববিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। যুদ্ধকালিন সমস্যা শুরু হবার আগ পর্যন্ত তিনি বিখ্যাত জীববিজ্ঞানী থিওডোসিয়াস ডবঝানস্কির তত্ত্বাবধানে রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতককালিন কাজ করছিলেন। এরপর ১৯৭৮ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে রিচার্ড লিউওন্টিনের তত্ত্বাবধানে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করার পর টিমোথি প্রাউটের সাথে ডেভিসের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৮৯ সালে তাকে গুগেনহাইম ফেলোশিপে ভূষিত এবং ২০০৭ সালে আমেরিকান একাডেমি অভ আর্টস এন্ড সায়েন্সেজে নির্বাচিত করা হয়। ২০১১ সালে ফ্রিডম ফ্রম রেলিজিয়ন ফাউন্ডেশন থেকে তিনি “এম্পেরর হ্যাজ নো ক্লোদস” পুরস্কার লাভ করেন।
কোয়েন সোসাইটি ফর দ্য স্টাডি অভ ইভোল্যুশন নামক সংগঠনে সভাপতি (২০১১) সহসভাপতি (১৯৯৬) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, এবং ইভোল্যুশন (১৯৮৫—১৯৮৮; ১৯৯৪—২০০০) ও দ্য আমেরিকান নেচারালিস্ট (১৯৯০—১৯৯৩) নামের বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক সাময়িকীতে সহযোগী সম্পাদকরূপে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। বর্তমানে তিনি বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞান, প্রজাতিগঠন, জেনেটিক বিশ্লেষণ, সামাজিক সমস্যাদি ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞান, বিজ্ঞান বক্তৃতা ও বিজ্ঞান লেখার পাঠদান করেন।
বৈজ্ঞানিক সাময়িকী ছাড়াও তার কাজগুলো দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য টাইমস লিটারারি সাপ্লিমেন্ট, এবং দ্য নিউ রিপাবলিকের মতো মূলধারার মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রকাশিত হয়। তার গবেষণার আগ্রহের মাঝে রয়েছে জনগোষ্ঠী ও বিবর্তনীয় জীনতত্ত্ব, প্রজাতিগঠন, বাস্তুবিদ্যাগত ও পরিমাণগত জীনতত্ত্ব, ক্রোমোজোম বিবর্তন এবং শুক্রাণু প্রতিযোগিতা।
কোয়েন সৃষ্টিবাদ, আস্তিকতামূলক বিবর্তন, এবং ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের কড়া সমালোচক। এসব বিষয়কে তিনি “সাম্প্রতিক আইনি বিধিনিষেধগুলোকে বোকা বানাতে নতুন একদল ভক্তের নিপুন সঠতার সাথে সম্পন্ন ধর্মীয় সৃষ্টিবাদের নব্য ছদ্মবৈজ্ঞানিক রূপ।”[৮][৯][১০][১১]
ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের সমালোচনা করে অভ পান্ডাজ এন্ড পিপল বইয়ের পর্যালোচনারূপে ১৯৯৬ সালে কোয়েন নিউ রিপাবলিকে তার প্রথম দীর্ঘ প্রবন্ধ প্রকাশ করেন যা বিবর্তন ও সৃষ্টিবাদের উপর লেখার দীর্ঘ ইতিহাসের সূচনা করেছিল।[১২]
কোয়েন তার বই ও অন্যান্য কাজে বিবর্তনের যেসব প্রমাণ উপস্থাপন করেন, সেগুলো হলঃ
- জীবাশ্ম দলিল
- ভ্রুণতত্ত্ব
- আণবিক জীববিজ্ঞান
- ভেস্টিজিয়াল অঙ্গের উপস্থিতি
- বায়োজিওগ্রাফি
- প্রজাতিগুলোর মধ্যে বিন্যাসের অনুরূপতা যা জাংক ডিএনএ তে সময় নির্ভর পরিবর্তন হিসেবেও দেখা যায়।
ট্রানজিশনাল জীবাশ্মগুলো বিবর্তনের বড় এক প্রমাণ।[১৩] ১৮৫৯ সালে ডারউইন এসব ভবিষ্যদ্বাণী করে গিয়েছিলেন যা পরবর্তীতে পাওয়া যায়ঃ
- টিকটালিক (মাছ ও উভচরের মধ্যকার ট্রানজিশন)
- ইখথিওস্টেগা (উভচর আর সরিসৃপের মধ্যকার ট্রানজিশন)
- স্তন্যপায়ির মতো সরিসৃপ
- আর্কিওপটেরিক্স (সরিসৃপ ও পাখির মধ্যকার ট্রানজিশন)
- আম্বুলোসেটাস (স্থলজ স্তন্যপায়ী আর তিমির মধ্যকার ট্রানজিশন)[১৪]
- এপদের মতোন খুলিসম্পন্ন আদিম মানুষের জীবাশ্ম
- স্থলজ প্রাণী আর তিমির মধ্যকার এক সারি জীবাশ্ম
প্রমাণাদির মধ্যে কেবল এই ট্রানজিশনাল জীবাশ্ম নয়, বরং এদেরকে যে তাদের অনুমিত পূর্বপুরুষ আর আধুনিক স্বজনদের মাঝামাঝি সময়ে পাওয়া গিয়েছে, সেটাও একটা উল্লেখযোগ্য বিষয়।
ইকুয়েডরের ব্যাঙ আতেলোপুস কোয়েনির নামকরণ কোয়েনের নামানুসারে করা হয়েছে। ১৯৭০ এর দশকের শেষদিকে পশ্চিম ইকুয়েডরে ব্যাঙ সম্পর্কিত ভ্রমণে একটি জলাভূমিতে তিনি এর হ্যাপ্লোটাইপটি খুঁজে পান।
নাস্তিকতা
[সম্পাদনা]ইহুদি মা-বাবার সন্তান কোয়েন নিজেকে একজন ধর্মনিরপেক্ষ ইহুদি হিসেবে বিবেচনা করেন, সেইসাথে তিনি নাস্তিকতা, পরাতাত্ত্বিক প্রকৃতিবাদ ও কনফ্লিক্ট থিসিসের একজন স্পষ্টভাষী প্রবক্তা। তিনি দাবী করেন যে ধর্ম ও বিজ্ঞান মৌলিকভাবে অসঙ্গত; কেবলমাত্র প্রমাণের যৌক্তিক মূল্যায়ণই মহাবিশ্ব ও তার কাজের ধরনকে নির্ভরযোগ্যভাবে আবিষ্কার করতে সক্ষম, এবং যেসব বিজ্ঞানী ধর্মকে আঁকড়ে ধরেন তারা এই ধারণাকেই পাকাপোক্ত করেন যে “মানুষ একইসাথে দু’টি সাংঘর্ষিক ধারণাকে তাঁদের মাথায় লালন করতে পারে”। তার মতে, যখন কেউ মহাবিশ্ব সম্পর্কে কোন সত্য উপলব্ধি করতে যান তখন কাজের পদ্ধতি, দর্শন আর ফলাফলের অমিলটাই বিজ্ঞান ও বিশ্বাসের সংঘর্ষের মূল কারণ হয়ে দেখা দেয়।
হোয়াই ইভোল্যুশন ইজ ট্রু ব্লগে তিনি বিবর্তন সম্পর্কিত বিষয়ের পাশাপাশি নাস্তিকতা, বিজ্ঞান ও ধর্মের অমিল, বিজ্ঞান ও অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করেন। প্রায়ই তিনি পাবলিক ফোরামে এবং আস্তিকদের সাথে বিতর্কে অংশ নিয়েছেন।
ছদ্মবিজ্ঞানের সমালোচকরূপে
[সম্পাদনা]কোয়েন বিজ্ঞান ও বিবর্তনের সমালোচনাগুলো সম্পর্কে মন্তব্য করেন এবং উত্তর দেন। একটি যুক্তিখন্ডনে পরিষ্কারভাবে তিনি তার সংশয়বাদি যুক্তিবিচারের কারণগুলো শনাক্ত করেন।[১৫]
সব বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির জন্য প্রগাঢ় সংশয়বাদিতার একটি পরিমণ্ডল প্রয়োজন
— জেরি এ. কোয়েন, দ্য নিউ রিপাবলিক
যেসব সৃষ্টিবাদি বাইবেলকে আক্ষরিক অর্থে নিয়ে নিজেদের বদ্ধমনা করে ফেলেন, তিনি তাদের সমালোচনা করে থাকেন।[১৬] কেবল নিজেদের প্রকারের মধ্যে প্রাণীর অপসৃত হবার সৃষ্টিবাদি ধারণাকে তিনি প্রশ্ন করেন, যে ধারণাটি নিজেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জীবাশ্ম দলিলে প্রাপ্ত ভিন্নভিন্ন দলের মধ্যকার অন্তর্বর্তীকালিন জীবের অস্তিত্বকে স্বীকার করে নেয়।
আমাদের কাছে অন্তর্বর্তীকালিন জীবাশ্মের ভূরি ভূরি উদাহরণ রয়েছে যেগুলোকে যে কেউ ভিন্ন ধরনের বলে বিবেচনা করবেনঃ মৎস্য আর উভচরের মধ্যে (যেমন টিকটালিক, যা নাই উল্লেখ করেছেন), উভচর আর সরিসৃপের মধ্যে, সরিসৃপ আর স্তন্যপায়ীর মধ্যে, সরিসৃপ আর পাখির মধ্যে, স্থলচর প্রাণী এবং তিমির মধ্যে, এবং অবশ্যই আদিম ও আধুনিক মানুষের মধ্যে, যেখানে আদিম জীবাশ্মগুলো এপের মতো পূর্বপুরুষ এবং আধুনিক মানুষের বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে অন্তর্বর্তীতা প্রদর্শন করে।
— জেরি এ. কোয়েন, দ্য নিউ রিপাবলিক
কোয়েন বিশ্বাস করেন, বিবর্তনবাদি আর নবীন পৃথিবী সৃষ্টিবাদিদের মধ্যে এরকম বিতর্কের ক্ষেত্রে জীবাশ্ম দলিল ও আইসোক্রন ডেটিংয়ের মতো আধুনিক প্রযুক্তি আরো ভালভাবে বোধগম্যের মাধ্যমে উভয় পক্ষই উপকৃত হতে পারেন। তিনি মনে করেন, সৃষ্টিবাদিদের এসব বিষয় বুঝতে পারার অক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে এটাই ধারণা দেয় যে, “ধর্ম একজনের মনকে এতো গভীরভাবে বিষাক্ত করতে পারে যে সেই মন মহাজগতের বাস্তব সত্যের প্রতি অনাক্রম্য হয়ে পড়ে”।[১৬]
প্রকাশনা
[সম্পাদনা]উল্লেখযোগ্য বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ
[সম্পাদনা]কোয়েনের পিয়ার-রিভিউকৃত বৈজ্ঞানিক প্রকাশনাসমূহ নেচার[১৭] এবং সায়েন্সসহ অন্যান্য বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক সাময়িকীতে স্থান পেয়েছে।[১৮]
কোয়েন নিজে একজন বিশিষ্ট লেখক ও সমালোচক। এর বাইরেও তিনি শতশত বিশেষায়িত উপস্থাপনা, আমন্ত্রিত বক্তব্য, এবং অন্যান্য প্রকাশনার ক্ষেত্রে বিশেষ পারদর্শিতা প্রদর্শন করেছেন।[১৯] তার প্রকাশনাগুলো মূলত বিবর্তন, প্রজাতির উৎপত্তি, বিবর্তনীয় জীনতত্ত্ব ও সেসব সম্পর্কিত তত্ত্বের সাথে সম্পর্কিত। এই বিষয়বস্তুসমূহ কোয়েনের গবেষণা এবং বিশেষায়িত রচনার মধ্য দিয়ে, বিশেষ করে ইভোল্যুশন নামে জৈববিবর্তনের আন্তর্জাতিক সাময়িকীতে, ফুটে ওঠে।[২০][২১]
বইসমূহ
[সম্পাদনা]- Coyne, Jerry A.; H. Allen Orr (২০০৪-০৬-৩০)। Speciation। Sinauer Associates Inc., Sunderland, Mass.। আইএসবিএন 0-87893-089-2।
- Coyne, Jerry A. (২০০৯-০১-২২)। Why Evolution is True। Viking, New York (USA); Oxford University Press, Oxford (UK)। আইএসবিএন 0-19-923084-6। ওসিএলসি 233549529।
- জেরি কোয়েন (মে ২০১৫), ফেইথ ভার্সাস ফ্যাক্ট: হোয়াই সায়েন্স অ্যান্ড রেলিজিয়ন আর ইনকম্পেটিবল, ভাইকিং, নিউ ইয়র্ক। আইএসবিএন 9780670026531
দ্য নিউ রিপাবলিক
[সম্পাদনা]- "The faith that dares not speak its name: The Case Against Intelligent Design." ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে, The New Republic
- "Ann Coulter and Charles Darwin. Coultergeist.", The New Republic
- "Seeing and Believing: The never-ending attempt to reconcile science and religion, and why it is doomed to fail.", The New Republic
- The Great Mutator", The New Republic (Review of Michael Behe's The Edge of Evolution)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Jerry A. Coyne; H. Allen Orr (১ জানুয়ারী ২০০৪)। Speciation। Sinauer Associates, Incorporated Publishers। আইএসবিএন 978-0-87893-089-0। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- ↑ Jerry A. Coyne (২২ জানুয়ারি ২০০৯)। Why Evolution is True। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 8–। আইএসবিএন 978-0-19-164384-2। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ জেরি কোয়েন (২০১৫), ফেইথ ভার্সাস ফ্যাক্ট: হোয়াই সায়েন্স অ্যান্ড রেলিজিয়ন আর ইনকম্পেটিবল।
- ↑ "Flytree"। academictree.org। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- ↑ "Jerry Coyne"। Edge.org। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- ↑ "Best Sellers Hardcover Nonfiction"। নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- ↑ Jerry, Coyne। "Why Evolution Is True"। Jerry Coyne। ৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Coyne, Jerry (ফেব্রুয়ারি ১২, ২০০৯)। "Why Evolution Is True"। Forbes। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Coyne, Jerry (২০০৯-০১-২১)। "DOES THE EMPIRICAL NATURE OF SCIENCE CONTRADICT THE REVELATORY NATURE OF FAITH?"। Edge.org। Edge.org। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Zepps, Josh (জুন ১৬, ২০০৬)। "Jerry Coyne - The Case Against Intelligent Design"। Point of Inquiry। জুন ২৩, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Coyne, Jerry (জুলাই ১, ২০০৭)। "The Faith that Dare Not Speak its Name" (পিডিএফ)। The New Republic। মার্চ ১৩, ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Smith, Adrian A.। "Episode 7 Jerry Coyne"। Age of Discovery Podcast। ৪ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Andrews, Seth। "Why Evolution is True (with Dr. Jerry Coyne)"। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Coyne, Jerry (২০১০)। Why Evolution is True (second সংস্করণ)। USA: Viking Penguin। পৃষ্ঠা 50। আইএসবিএন 978-0-14-311664-6।
- ↑ CHOPRA, DEEPAK; JERRY A. COYNE (নভেম্বর ১৮, ২০১৩)। "Deepak Chopra Responds to Pseudoscience Allegations. Jerry Coyne Fires Back."। http://www.newrepublic.com/। New Republic। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ ক খ Jerry, Coyne। "Bill Nye Won Last Night's Creationism Debate"। The New Republic। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ Nature International Weekly Journal Of Science
- Coyne, Jerry A. (২৫ এপ্রিল ১৯৮৫)। "The genetic basis of Haldane's rule" (পিডিএফ)। Nature। 314 (6013): 736–7388। ডিওআই:10.1038/314736a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (২৯ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮)। "A couple of cross-pollinators" (পিডিএফ)। Nature। 335 (6189): 467–467। ডিওআই:10.1038/335467a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (২০ এপ্রিল ১৯৮৯)। "Protean evolution"। Nature। 338 (6905): 672–672। ডিওআই:10.1038/338672a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮৯)। "The European identity" (পিডিএফ)। Nature। 341 (6240): 363–363। ডিওআই:10.1038/341363a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (১ মার্চ ১৯৯০)। "Endless forms most beautiful" (পিডিএফ)। Nature। 344 (6261): 30–30। ডিওআই:10.1038/344030a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২)। "Genetics and speciation" (পিডিএফ)। Nature। 355 (6360): 511–515। ডিওআই:10.1038/355511a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (২৮ মে ১৯৯২)। "Much ado about species" (পিডিএফ)। Nature। 357 (6376): 289–290। ডিওআই:10.1038/357289a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (২২ জুলাই ১৯৯৩)। "Recognizing species" (পিডিএফ)। Nature। 364 (6435): 298–298। ডিওআই:10.1038/364298a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (১৯ মে ১৯৯৪)। "Rules for Haldane's rule" (পিডিএফ)। Nature। 369 (6477): 189–190। ডিওআই:10.1038/369189a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (৩১ আগস্ট ১৯৯৫)। "Speciation in monkeyflowers" (পিডিএফ)। Nature। 376 (6543): 726–727। ডিওআই:10.1038/376726a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬)। "God in the details" (পিডিএফ)। Nature। 383 (6597): 227–228। ডিওআই:10.1038/383227a0। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (২৯ এপ্রিল ১৯৯৯)। "The self-centred meme"। Nature। 398 (6730): 767–768। ডিওআই:10.1038/19677। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A.; Catherine S. C. Price; Kelly A. Dyer (২৯ জুলাই ১৯৯৯)। "Sperm competition between Drosophila males involves both displacement and incapacitation"। Nature। 400 (6743): 449–452। ডিওআই:10.1038/22755। পিএমআইডি 10440373। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (২০০১)। "Creationism by Stealth"। Nature। 410 (6830): 745–746। ডিওআই:10.1038/35071144। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- Coyne, Jerry A.; Anna Llopart; Susannah Elwyn (২৬ সেপ্টেম্বর ২০০২)। "Fruitflies (Communication arising): Pigmentation and mate choice in Drosophila"। Nature। 419 (6905): 360–360। ডিওআই:10.1038/419360a। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A. (১৮ মে ২০০৫)। "When science meets religion in the classroom"। Nature। 435 (7040): 275–275। ডিওআই:10.1038/435275a। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A.; Matthew Cobb (২৭ আগস্ট ২০০৮)। "Atheism could be science's contribution to religion"। Nature। 454 (7208): 1049–1049। ডিওআই:10.1038/4541049d। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Coyne, Jerry A., Steven Shapin, Rita Colwell, Martin Nowak, Jerry Ravetz et al. (২০০৮), "Which science book should the next US president read?" নেচার ৪৫৫ঃ৪৬৪-৪৬৭।
- Coyne, Jerry A., David Poeppel, Mike Brown, Susan Solomon, Ming-Wei Wang et al. (২০০৯), "A break from the bench", নেচার ৪৬০ঃ ৫৭৪-৫৭৭
- ↑ Recent Publications
- Moehring, A. J.; Llopart, A.; Elwyn, S.; Coyne, J. A.; Mackay, T. F. C. (২০০৬)। "Genetic basis of prezygotic reproductive isolation between Drosophila santomea and D. yakuba due to mating preference"। Genetics। 173: 215–223। ডিওআই:10.1534/genetics.105.052993।
- Coyne, J. A.; Elwyn, S. (২০০৬)। "Does the desaturase-2 locus in Drosophila melanogaster cause adaptation and sexual isolation?"। Evolution। 60: 279–291। ডিওআই:10.1554/05-008.1।
- Coyne, J. A.; Elwyn, S. (২০০৬)। "Desaturase-2, environmental adaptation, and sexual isolation in Drosophila melanogaster"। Evolution। 60: 626–627। ডিওআই:10.1111/j.0014-3820.2006.tb01143.x।
- Watson, E.; Rodewald, E.; Coyne, J. A. (২০০৭)। "The courtship song of Drosophila santomea and a comparison to its sister species D. yakuba"। Eur. J. Entomology। 104: 145–148। ডিওআই:10.14411/eje.2007.020।
- Noor, M. A. F.; Coyne, J. A. (২০০৭)। "Speciation in the new millennium: What's left to know? Israel J. Ecol"। Evolution। 52: 431–441। ডিওআই:10.1560/ijee_52_3-4_431।
- Hoekstra, H. E.; Coyne, J. A. (২০০৭)। "The locus of evolution: evo devo and the genetics of adaptation"। Evolution। 61: 995–1016। ডিওআই:10.1111/j.1558-5646.2007.00105.x।
- Coyne, J. A. 2008. Short guide: sympatric speciation" Curr. Biol 17:r787-r788.
- Drosophila 12 genomes consortium. (many authors, including myself). 2008.
- Evolution of genes and genomes on the Drosophila phylogeny" Nature 450:203-218.
- Coyne, J. A.; Kay, E. H.; Pruett-Jones, S. (২০০৮)। "The genetic basis of sexual dimorphism in birds"। Evolution। 62: 214–219।
- Matute, D. R.; Novak, C. J.; Coyne, J. A. (২০০৯)। "Temperature-based extrinsic reproductive isolation in two species of Drosophila"। Evolution। 63: 595–612। ডিওআই:10.1111/j.1558-5646.2008.00588.x।
- Matute, D. R.; Butler, I. A.; Coyne, J. A. (২০০৯)। "Little or no effect of the tan locus on pigmentation levels in viable female hybrids between Drosophila santomea and D. melanogaster"। Cell। 139: 1181–1188। ডিওআই:10.1016/j.cell.2009.10.033।
- Matute, D. R.; Coyne, J. A. (২০১০)। "Intrinsic reproductive isolation between two species of Drosophila"। Evolution। 64: 903–920। ডিওআই:10.1111/j.1558-5646.2009.00879.x।
- D. R. Matute, I. A. Butler, D. A. Turissini and J. A. Coyne. 2010. A test of the snowball theory for the rate of evolution of hybrid incompatibilities" Science 329:1518-1521. (Subject of News & Views in Nature doi: 10.1038/news.2010.476)
- Coyne, J. A. 2010. The evolutionary calculus of depression. Psychiatric Times 27:32-33. http://www.psychiatrictimes.com/depression/content/article/10168/1575333
- Coyne, J. A. 2012. Science, religion, and society: the problem of evolution in America" Evolution 66:2654-2663. http://onlinelibrary.wiley.com/doi/10.1111/j.1558-5646.2012.01664.x/pdf
- Butlin, R. K., M. Saura, G. Charrier, B. Jackson, C. André, A. Caballero, J. A. Coyne, J. Gallindo, J. W. Grahame, J. Hollander, P. Kemppainen, M. Martínez-Fernández, M. Panova, H. Quesada, K. Johannesson, and E. Rolán-Alvarez. 2013. Parallel evolution of local adaptation and reproductive isolation in the face of gene flow. Evolution, in press.
- ↑ Selection of recent miscellaneous commentaries and publications
- Coyne, J. A. 2010. Science and religion aren’t friends (op-ed). USA Today, Oct. 10, p.11A. Also at http://www.usatoday.com/news/opinion/forum/2010-10-11-column11_ST_N.htm
- Coyne, J. A. 2010. Getting better all the time. Review of What Technology Wants by Kevin Kelly. Sunday New York Times Book Review, Nov. 7, 2010, p. 38. http://www.nytimes.com/2010/11/07/books/review/Coyne-t.html?_r=1&ref=books
- La militanza di Jerry Coyne per la teorie di Darwin, Interview in Il Manifesto (written questions on evolution). 11 Feb. 2011 Pp. 11-12.
- Coyne, J. A. 2011. Martin Rees and the Templeton travesty. The Guardian, April 6, 2011 http://www.guardian.co.uk/science/blog/2011/apr/06/prize-mug-martin-rees-templeton
- Coyne, J. A. 2011. "Faith no more" (mini-essay about religious disbelief). New Statesman, July 25, 2011. http://www.newstatesman.com/religion/2011/07/god-evidence-believe-world
- Coyne, J. A. 2011. You can be good without God. Invited op-ed, USA Today, August 2, 2011, p. 10A. http://www.usatoday.com/news/opinion/forum/2011-07-31-atheism-morality-evolution-religion_n.htm Reprinted (in German) in Tagesspiegel, Sept. 23, 2011. http://www.tagesspiegel.de/wissen/die-wurzel-des-guten/4654438.html
- Coyne, J.A.; ও অন্যান্য (২০১১)। "Speciation in a small space. (Invited commentary on Papadopulos et al. 2011, Speciation with gene flow on Lord Howe Island, Proc. Nat. Acad. Sci.)"। Proc. Nat. Acad. Sci USA। 108: 12975–12976।
- Coyne, J. A. 2011. Can Darwinism improve Binghamton? (Review of The Neighborhood Project: Using Evolution to Improve My City, One Block at a Time). New York Times Sunday Book Review, Sept. 11, 2011, p. 24. http://www.nytimes.com/2011/09/11/books/review/the-neighborhood-project-by-david-sloan-wilson-book-review.html?_r=1&pagewanted=all
- Matute, D.; Turissini, D.; Coyne, J. A. (২০১১)। "Response to comment on "A test of the snowball theory for the evolution of hybrid incompatibilities"। Science। 333: 1576। ডিওআই:10.1126/science.1203149।
- Coyne, J. A. 2012. Why you don’t really have free will. USA Today: Jan. 2, 2012. http://www.usatoday.com/news/opinion/forum/story/2012-01-01/free-will-science-religion/52317624/1
- Abbot, P. et al. (137 authors). Inclusive fitness theory and eusociality. Nature (Brief communication), 471:E1-E3 (Mar. 24, 2011).
- Coyne, J. A. You don’t have free will. Chronicle of Higher Education, Mar. 18, 2012. http://chronicle.com/article/Jerry-A-Coyne/131165/
- Coyne, J. A. 2012. Questions at the frontiers of evolutionary biology. BBC Focus 245:32-33. (August).
- Coyne, J.A. 2012. "El oficio de la ciencia es no ser dogmática". Interview with Jerry Coyne. Órbitas Cientificas 1(10):64-66. http://www.editoraneutrina.com/Editora_Neutrina/Orbitas_Cientificas_files/Edición[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] 10.pdf
- Coyne, J. A. 2013. "Genes first" (Review of The Social Conquest of Earth by E. O. Wilson). Times Literary Supplement 4731 (1 Feb. 2013), p. 32.
- Coyne, J. A. 2013. Rock and roll is dead. Huffington Post (front page), August 28, 2013. http://www.huffingtonpost.com/jerry-a-coyne/rock-and-roll-is-dead_b_3832003.html
- Coyne, J. A. 2013. No faith in science. Slate, Nov. 14, 2013. http://www.slate.com/articles/health_and_science/science/2013/11/faith_in_science_and_religion_truth_authority_and_the_orderliness_of_nature.html?wpisrc=burger_bar
- ↑ Publications in Evolution, the International Journal of Organic Evolution
- Coyne, J.A. and H.A. Orr. 1989. Patterns of speciation in Drosophila. Evolution 43: 362-381. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Coyne, A.J. 1994. Ernst Mayr and the origin of species. Evolution, 51: 19-30. [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Coyne, A.J. and H.A. Orr. 1997. "Patterns of speciation in Drosophila" Revisited. Evolution, 51: 295-303. [৩] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Coyne, A.J. and T.D. Price. 2000. Little evidence for sympatric speciation in island birds. Evolution, 54: 2166-2171. [৪] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Price, C.S.C., C.H. Kim, J. Posluszny and J.A. Coyne . 2000. Mechanisms of conspecific sperm precedence in Drosophila. Evolution, 54: 2028-2037. [৫] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Price, C.S.C., C.H. Kim, C.J. Gronlund and J.A. Coyne . 2001. Cryptic reproductive isolation in the Drosophila simulans species complex. Evolution, 55: 81-92. [৬] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Llopart, A., S. Elwyn, D. Lachaise and J.A. Coyne . 2002. Genetics of a difference in pigmentation between Drosophila yakuba and D. santomea. Evolution, 56: 2262-2277. [৭] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে
- Hudson, R.D. and J.A. Coyne . 2002. Mathematical consequences of the genealogical species concept. Evolution, 56: 1557-1565. [৮] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Coyne J.A. , S.Y. Kim, A.S. Chang, D. Lachaise and S. Elwyn. 2002. Sexual isolation between two siblings with overlapping ranges: Drosophila santomea and D. yakuba Evolution 56: 2424-2434. [৯] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ জুন ২০১০ তারিখে
- Coyne, J. A. , S. Elwyn, and E. Rolan-Alvarez. 2005. Sexual isolation between Drosophila yakuba and D. santomea: effects of environment and experimental design. Evolution 59: 2588-2601. [১০] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে
- Llopart, A., D. Lachaise, and J. A. Coyne . 2005. Multilocus analysis of introgression between two sympatric sister species of Drosophila, D. yakuba and D. santomea. Genetics 171:197-210. [১১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে
- Llopart, A., D. Lachaise, and J. A. Coyne . 2005. An anomalous hybrid zone in Drosophila. Evolution 59:2602-2607. [১২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে
- Coyne, J. A ., and S. Elwyn. 2006. Desaturase-2, environmental adaptation, and sexual isolation in Drosophila melanogaster. Evolution 60:626-627. [১৩] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে
- Hoekstra, H. E. and J. A. Coyne. 2007. The locus of evolution: evo devo and the genetics of adaptation. Evolution 61: 995-1016.[১৪] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে
- ↑ Additional Noteworthy Publications
- Coyne, A.J. and H.A. Orr. 1998. The evolutionary genetics of speciation. Phil. Trans. R. Soc. Lond. B: 287-305. [১৫] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে
- Turelli, M., N.H. Barton and J.A. Coyne . 2001. Theory and speciation. TRENDS in Ecology & Evolution, 16: 330-343. [১৬] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০১০ তারিখে
- Greenberg, A.J.; Moran, J.R.; Coyne, J.A.; Wu, C-I. (২০০৩)। "Ecological adaptation during incipient speciation revealed by precise gene replacement"। Science। 302: 1754–1757। ডিওআই:10.1126/science.1090432।
- Moehring, A.J.; Li, J.; Schug, M.D.; Smith, S.; Mackay, T.F.C. (২০০৪)। "Quantitative trait loci for sexual isolation between Drosophila and D. mauritiana" (পিডিএফ)। Genetics। 167: 1265–1274। ডিওআই:10.1534/genetics.103.024364। ১০ জুন ২০১০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- Coyne, J.A.; Elwyn, S.; Kim, S.Y.; Llopart, A. (২০০৪)। "Genetic studies of two sister species in the Drosophila melanogaster subgroup, D. yakuba and D. santomea" (পিডিএফ)। Genet. Res। 84: 11–26। ১০ জুন ২০১০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- Carbone, M. A.; Llopart, A.; DeAngelis, M; Coyne, J. A.; Mackay, T. F. C. (২০০৫)। "Quantitative trait loci affecting the difference in pigmentation between Drosophila yakuba and D. santomea" (পিডিএফ)। Genetics। 171: 211–225। ডিওআই:10.1534/genetics.105.044412। ১০ জুন ২০১০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- Moehring, A. J.; Llopart, A.; Elwyn, S.; Coyne, J. A.; Mackay, T. F. C. (২০০৬)। "The genetic basis of postzygotic reproductive isolation between Drosophila yakuba and D. santomea due to hybrid male sterility" (পিডিএফ)। Genetics। 173: 225–233। ডিওআই:10.1534/genetics.105.052985। ১০ জুন ২০১০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
- Moehring, A. J.; Llopart, A.; Elwyn, S.; Coyne, J. A.; Mackay, T. F. C. (২০০৬)। "Genetic basis of prezygotic reproductive isolation between Drosophila santomea and D. yakuba due to mating preference" (পিডিএফ)। Genetics। 173: 215–223। ডিওআই:10.1534/genetics.105.052993। ১০ জুন ২০১০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Faculty website ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে at the University of Chicago
- 'Why Evolution Is True' by Jerry Coyne, April 14, 2012, video at ExChristian.net, 57 minutes.
- "Speciation" Publisher (Sinauer) listing.
- Video Lecture Why Evolution is True and Why Many People Still Don’t Believe It ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে at Harvard University Museum of Natural History (Hosted by Vimeo), May 2, 2012, page includes lectures by Jack W. Szostak, Iain Couzin, and Randolph Nesse, 75 minutes.
- Q&A with Jerry Coyne (along with Mohamed Noor) Sep 11, 2012 on YouTube, 30 minutes.
- ইউটিউবে Meet the Amazing TAMers: Jerry Coyne Part 1(interview by Joel Guttormson, Outreach and Event Coordinator for the Richard Dawkins Foundation for Reason and Science) Dec 16, 2013, 8 minutes.
- ইউটিউবে Meet the Amazing TAMers: Jerry Coyne Part 2(interview by Joel Guttormson, Outreach and Event Coordinator for the Richard Dawkins Foundation for Reason and Science) Dec 16, 2013, 4 minutes.
- ইউটিউবে Meet the Amazing TAMers: Jerry Coyne Part 3(interview by Joel Guttormson, Outreach and Event Coordinator for the Richard Dawkins Foundation for Reason and Science) Dec 16, 2013, 7 minutes.
- ১৯৪৯-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- আমেরিকান বিজ্ঞান লেখক
- আমেরিকান জীববিজ্ঞানী
- ২০তম-শতাব্দীর জীববিজ্ঞানীরা
- ২১তম-শতাব্দীর জীববিজ্ঞানীরা
- নিরীশ্বরবাদ কর্মী
- আমেরিকান নাস্তিক
- ধর্মীয় সমালোচক
- ইংরেজি জীববিজ্ঞানীরা
- ইংরেজি সংশয়বাদী
- ইংরেজি বিজ্ঞান লেখক
- বিবর্তনমূলক জীববিজ্ঞানীরা
- গুগেনহেইম ফেলোগণ
- বিজ্ঞান ব্লগার
- ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন বিতর্ক
- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রাক্তন ছাত্র
- শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় অনুষদ
- ২০শ শতাব্দীর নাস্তিক
- ২১শ শতাব্দীর নাস্তিক
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন ইহুদি
- মার্কিন নাস্তিক
- মার্কিন বংশাণুবিদ
- ইহুদি মার্কিন নাস্তিক
- বিজ্ঞান ব্লগ-লেখক
- শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক