বিষয়বস্তুতে চলুন

ব্যবহারকারী:Anulekha/জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

Next»

জনসম্পদ ব্যবস্থাপনা (এইচআরএম) হচ্ছে এমন এক সুকৌশলী এবং সুসঙ্গত উপায় যা দিয়ে একটা প্রতিষ্ঠানের বহুমূল্য সম্পদকে পরিচালনা করা যায়। এই বহুমূল্য সম্পদ হলো একটা সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত জনগণ যারা ব্যক্তিগতভাবে এবং সংগঠিতভাবে একটা ব্যবসার কৃতিত্বে যোগদান করেন।[1] এখন বেশির ভাগ সময়ই "কর্মচারী ব্যবস্থাপনা" কথাটার বদলে "জনসম্পদ ব্যবস্থাপনা" বা "জনসম্পদ" (এইচআর) কথাগুলোর প্রচলন হয়েছে। "জনসম্পদ ব্যবস্থাপনা" যে কোনো সংগঠনের কর্মচারীদের সঠিক ভাবে পরিচালিত করে সেই প্রতিষ্ঠানের সুবৃদ্ধি ঘটায়।[2] সহজভাবে বলতে গেলে, এইচআরএম বলতে বোঝায় কর্মচারী নিযুক্ত করা, তাদের সম্পদবৃদ্ধির সুযোগ করে দেওয়া, তাদের কাজকে সদ্ব্যবহার ও ভরণপোষণ করা যাতে সংগঠনের প্রয়োজনের সাথে তাদের কাজের সমতা থাকে।

বৈশিষ্টসমূহ

এর বৈশিষ্ট্যগুলো হচ্ছে: প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কর্মীগণের পরিচালনা লোকবল পরিচালনা শিল্পের ব্যবস্থাপনা[4][6] কিন্তু তত্ত্বীয় শিক্ষার ক্ষেত্রে এই চিরাচরিত কথাগুলোর প্রচলন কমে যাচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে কর্মচারী এবং শিল্প-সংকান্ত সম্মন্ধকেও ভুল করে প্রতিশব্দ[8] রূপে ভাবা হয়,যদিও এই কথাগুলো সাধারণত ব্যবহার করা হয় পরিচালকবর্গ ও কর্মচারীদের সম্পর্ক বোঝাতে বা কোম্পানির মধ্যে কর্মীদের আচরণ বোঝাতে। তত্ত্বীয় শিক্ষার ভিত্তি মূলক ধারনা হচ্ছে যে কর্মচারীরা হলো একেকজন মানুষ যাদের লক্ষ্য ও প্রয়োজনগুলো আলাদা,তাই এদের ট্রাক বা ফাইলিং ক্যাবিনেটের মত ব্যবসার অন্য সম্পদের সাথে এক করে দেখা উচিত নয়। এই ধারনাটি কর্মচারীদের একটা ইতিবাচক দিক থেকে দেখে এটা ভেবে যে তারা সবাই কোম্পানির উন্নতিতে যোগদান করতে চায়, এবং তাদের মূল বাঁধা হলো জ্ঞানের অভাব, অপর্যাপ্ত তালিম, এবং পদ্ধতিগত ব্যথর্তা।

জনসম্পদ ব্যবস্থাপনাকে (এইচআরএম) তথাকথিত প্রথার থেকে ভিন্ন ও নতুন পদ্ধতিগত কর্মক্ষেত্র ব্যবস্থাপনার উপায় বলে মনে করা হয়। এই পদ্ধতিতে পরিচালকবর্গ তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে কর্মীবর্গের সামনে রাখতে বাধ্য হয় যাতে অতি সহজেই কর্মচারীরা তা বুঝতে পারে এবং তারা সেটা যথাযথভাবে পালন করতে সক্ষম হয়। পরিচালকবর্গের উপর এই দায়িত্বও থেকে যায় যে তারা কর্মীদের এমন সম্পদ যোগান দেয় যাতে তারা তাদের কাজ সঠিক ভাবে করতে সফল হয়। জনসম্পদ ব্যবস্থাপনা যদি বিচক্ষণ ভাবে ব্যবহৃত হয় তাহলে তা সামগ্রিকভাবে যে কোনো সংগঠনের লক্ষ্য এবং কার্যকরী প্রথাকে সঠিক ভাবে প্রকাশ করে। এইচআরএম যে কোনো সংগঠনের ঝুঁকির মাত্রা হ্রাস করতেও সাহায্য করে।[10]

কর্মীবৃন্দের ব্যবস্থাপনা প্রতিশব্দটি অনেক সময় সীমিত অর্থে ব্যবহার করা হয়। সাধারণত কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে, তাদের বেতন এবং অন্যান্য সুবিধার ক্ষেত্রে এই কথাটা ব্যবহার করা হয়। তাই টরিংটন এবং হল (১৯৮৭) কর্মীবৃন্দের ব্যবস্থাপনা শব্দটির সংজ্ঞা ব্যাখ্যা করে বলেছেন:

"এটি হচ্ছে এমন একটা কার্যকলাপের ধারা যার সাহায্যে কর্মীরা এবং তাদের পরিচালকেরা প্রথমে নিজেদের উদ্দেশ্য এবং একে অপরের সাথে কাজের সম্পর্কটা বুঝতে পারে ও মেনে নেয়, এবং তারপর মিলিত ভাবে সেই উদ্দেশ্যপূরণের দিকে এগিয়ে চলে।" ( পৃষ্টা। ৪৯)।

অন্যদিকে মিলার ১৯৮৭ সালে ব্যাখ্যা করেন যে এইচআরএম যুক্ত আছে:

".......... সেই সংকল্প ও কাজের সাথে যার সাহায্যে ব্যবসার সব শ্রেনীর কর্মীদের পরিচালনা করা যায়। এর সাহায্যে এমন কৌশলও ব্যবহার করা যায় যার ফলে প্রতিযোগিতার দিক থেকে কোম্পানির সুবিধে হবে"(পৃষ্টা ৩৫২)।

অধ্যয়ন বিষয়ক তত্ত্ব

জনসম্পদ ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্য হচ্ছে কর্মচারীদের সঠিক ভাবে পরিচালনা করা যাতে একটা প্রতিষ্ঠান তার লক্ষ্য পূর্ণ করতে সক্ষম হয়। এইখানে মূল কথাটা হলো "ফিট"(সামঞ্জস্য)। জনসম্পদ ব্যবস্থাপনার সাহায্যে কোম্পানির কর্মচারীদের পরিচালনা এবং কোম্পানির কৌশলগত লক্ষ্যের মধ্যে "ফিট" বা সামঞ্জস্য তৈরী করা যায়। (মিলার,১৯৮৯)। মানুষ যে যন্ত্র নয়, এই মূল ভিতের উপর এইচআরএম এর অধ্যয়নমূলক তত্ত্বটি দাড়িয়ে আছে। তাই আমাদের কার্যক্ষেত্রে জড়িত মানুষজনের উপর আন্তঃশাস্ত্রীয় নিরীক্ষা করার প্রয়োজন আছে। মনোবিদ্যা, শিল্প বিষয়ক যন্ত্রবিদ্যা, শিল্প, আইন/প্যারালিগাল (আইনি সহায়তা) ও সাংগঠনিক মনোবিদ্যা, শিল্প সম্পর্ক, সমাজবিজ্ঞান, সমালোচনাধর্মী তত্ত্ব, উত্তরআধুনিকতা, উত্তরনির্মিতি ইত্যাদি বিষয়গুলি অত্যন্ত জরুরী ভূমিকা নিয়েছে। অনেক কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসম্পদ ব্যবস্থাপনার উপর স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উপাধি দেওয়া হয়।

ডেভ আলরিচ এইচআরএম পদ্ধতির কার্যকারিতার বহুপ্রচলিত ৪টে দিক আমাদের সামনে মেলে ধরেছেন:[12]

ব্যবসার কৌশলী অংশীদার পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা কর্মচারীদের সমর্থন প্রশাসন অবশ্য এখন বেশিরভাগ এইচআর কাজগুলোকে পরিচালনা ও কর্মচারী ব্যবস্থাপনার কাজ থেকে আলাদা করে দেখা হয়না। বরং ভাবা হয় যে এইগুলো প্রতিক্রিয়াশীল কাজ, উচ্চ শ্রেনীর পরিচালনার ক্ষেত্রে সক্রিয় ভাবে সাহায্যের জন্যে এর দরকারের কথা সহজে কারোর মনে হয় না। উপরন্তু, এইচআর প্রতিষ্ঠানগুলো সহজে বোঝাতে পারে না যে তাদের কাজ ও পদ্ধতি কি করে একটা কোম্পানির উন্নতির কাজে লাগতে পারে। সাম্প্রতিক কালে এইচআর বিষয়ক বিদ্বানেরা এবং এইচআর এর সঙ্গে যুক্ত পেশাদারেরা এমন মডেল বানাতে চাইছে যাতে নির্ধারণ করা যায় যে এইচআর একটা কোম্পানির হয়ে উন্নতি সাধন করতে কার্যকারী হয় কিনা।[14] ব্যবসায়িক প্রয়োগ

জনসম্পদ ব্যবস্থাপনার সাথে অনেক রকম পদ্ধতি যুক্ত আছে। একসঙ্গে তারা আলোচ্য উদ্দেশ্যগুলো পূরণ করতে পারে। এই পদ্ধতিগুলো এইচআর বিভাগেই সম্পন্ন করা যায় বা কিছু কাজ লাইন-ম্যানেজার বা অন্য বিভাগেও পাঠিয়ে দেওয়া যায়। যথাযথভাবে সম্মিলীত করলে এই পদ্ধতিগুলো যে কোনো কোম্পানিকে অর্থনৈতিক সফলতা প্রদান করতে পারে।[15] কর্মবল পরিকল্পনা কর্মচারী নিয়োগ (যাকে কখনো আকৃষ্ট করা ও নির্বাচন করার মধ্যে ভাগ করা যায়) অভিষেচন, পরিচিতি এবং অনবোর্ডিং দক্ষতা পরিচালনা প্রশিক্ষণ এবং উন্নতি কর্মচারীদের প্রশাসন মজুরি বা বেতনে ক্ষতিপূরণ সময় পরিচালনা যাতায়াতের ব্যবস্থাপনা (এই দায়িত্বটি কখনো এইচআরএম এর বদলে বানিজ্য বিভাগকে দেওয়া হয়) বেতনের হিসাব (এই দায়িত্বটিও কখনো এইচআরএম এর বদলে বানিজ্য বিভাগকে দেওয়া হয়) কর্মচারীদের সুবিধা সংক্রান্ত পরিচালনা কর্মচারীদের খরচার পরিকল্পনা কাজের মুল্যাবধারণ করা কর্মজীবন ও শিক্ষা


এইচআরএম এর সুবাদে কর্মজীবনে বিভিন্ন রকমের চাকরি বাছাই করা যায়। এইচআরএমের চাকরি বিভিন্ন ধরনের যেমন জনসম্পদ বিষয়ক সহযোগী। কিছু চাকরি আছে যার দ্বারা কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ বা সঠিক বিভাগে নির্বাচনের কাজে সাহায্য করা যায়। এই ধরনের চাকরি পরিচালনা করেন সাক্ষাতকারীরা, ইইও (ইকুয়াল এমপ্লযেমেন্ট ওপরচিউনিটি) বিশেষজ্ঞরা বা কলেজের নিয়োগকারীরা। প্রশিক্ষক এবং বিশেষজ্ঞদের দ্বারা প্রশিক্ষণ ও উন্নতির কাজে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রাপ্য টাকা ও অনান্য সুযোগ সুবিধের দিকগুলো দেখে ক্ষতিপূরণ (বেতন)বিশ্লেষকরা, বেতন ও সুযোগ-সুবিধে নিয়ন্ত্রণকারীরা। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই এইচআরএম এবং অন্য বিস্তীর্ণ বিষয়ে পড়ানো হয়। কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় এইচআরএম পড়ানোর জন্য পৃথিবীর সর্ব প্রথম কলেজ-স্তরে পড়াশোনার স্কুল নির্মান করে। (আইএলআর স্কুল)। [17] আর্বানা-চ্যামপেইন ইলীনোইস বিশ্ববিদ্যালয় একটা স্কুল তৈরী করেছে এইচআরএম পড়ানোর জন্য। অনেক বানিজ্যিক স্কুলেও এই বিষয়টি পড়ানোর জন্য একটা আলাদা বিভাগ গঠন করা হয়েছে,যেমন মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়, মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়, ওহিও স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়, পারডু বিশ্ববিদ্যালয়।

পেশাদারী প্রতিষ্ঠান

এইচআরএম এর পেশাদারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সোসাইটি ফর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, অস্ট্রেলিয়ান হিউম্যান রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট (এইচআরআই), চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অফ পার্সোনেল এন্ড ডেভেলাপমেন্ট (সিআইপিডি), ইন্টারন্যাশানাল পাবলিক ম্যানেজমেন্ট আসসিয়াসন ফর এইচআর (আইপিএমএ -এইচআর ), ম্যানেজমেন্ট আসসিয়াসন অফ নেপাল (এমএএন), ইন্টারন্যাশানাল পার্সোনেল ম্যানেজমেন্ট আসসিয়াসন অফ ক্যানাডা (আইপিএমএ -ক্যানাডা), এবং হিউম্যান ক্যাপিটাল ইনস্টিটিউট (এইচসিআই) উল্লেখযোগ্য। ক্রিয়াকলাপসমূহ

জনসম্পদ ব্যবস্থাপনা আসলে অনেকগুলো কাজের সমষ্টি। এর মধ্যে প্রধান কাজটা হলো পরিস্থিতি ও দরকারের দিকটা মাথায় রেখে ভেবে বার করা যে ঠিকাদার দিয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করানো সমীচীন নাকি কর্মী নিয়োগের প্রয়োজন আছে। এরপর কর্মী নিযোগ, তাদের ভালো ভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া, তাদের কার্যকারিতা এসবও খেয়াল রাখতে হবে। তার সাথে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে আপনার কর্মচারী নিযুক্ত পদ্ধতি আইনি নিয়ন্ত্রনের শর্তাবলী অনুযায়ী হচ্ছে কিনা। কর্মীদের নানারকমের সুযোগ সুবিধের দিকটা দেখা, তাদের ক্ষতিপূরণের(বেতন)এর দিকটা ভাবা এবং রেকর্ড ও পলিসির খেয়াল রাখাও এইচআরএম এর কাজের আওতায় পরে। ছোটখাটো বানিজ্যিক সংস্থান (লাভ হোক বা না হোক) এইচআরএম সংক্রান্ত কাজগুলো সাধারণত নিজেরাই করে থাকে কারণ তাদের সাময়িক বা স্থায়ী রূপে সাহায্য নেওয়ার আর্থিক সংগতি নেই। কিন্তূ তাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হবে যে তাদের কর্মীরা যেন আইন অনুযায়ী পলিসি পেতে পারে এবং তারা যেন এই ব্যাপারে সজাগ থাকে। কিছু ক্ষেত্রে পলিসিগুলো কর্মীদের ম্যানুয়াল (নির্দেশসূচী) রূপে অন্তর্ভুক্ত থাকে যা সমস্ত কর্মচারীদের দেওয়া হয়। এটা লক্ষ্মনীয় যে কিছু লোক এইচআরএম(পরিচালনা সংক্রান্ত প্রধান একটা কাজ) এবং এইচআরডি(জনসম্পদ উন্নয়ন, একটা পেশা বিশেষ), এই দুটো কে আলাদা রূপে দেখে। তারা তখন এইচআরএম কে এইচআরডিরই অংশ ভাবে। এদের মতে, এইচআরডির কাজ্জটা আরও বিস্তীর্ণ এবং এর মধ্যে কর্মীদের প্রশিক্ষণ,সংগঠনের উন্নতির কাজগুলোও যুক্ত।

এটা একটা লম্বা আলোচনার বিষয় যে এইচআর-বিষয়ক কাজগুলো কোন বিঘাগের অন্তর্ভুক্ত হবে, যেমন, "এইচআর কি সংগঠন উন্নতি বিভাগটিতে অন্তর্ভুক্ত হবে নাকি ব্যাপারটা উল্টো হওয়া উচিত হবে?"

এইচআরএম এবং এইচআরডি পেশাটি গত ২০–৩০ বছরে আমূল রূপে পরিবর্তিত হয়েছে। অনেককাল আগে বড় বড় সংগঠনের "কর্মচারী বিষয়ক বিভাগটিতে" কর্মীদের নিয়োগ করা বা বেতন দেওয়া সংক্রান্ত যাবতীয় লেখালেখির কাজগুলো হত। কিন্তূ এখন বেশিরভাগ সংস্থানে "এইচআর বিভাগটি" কর্মীদের নিয়োগ, প্রশিক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজে গঠনমূলক ভূমিকা নিয়ে কাজ করে যাতে কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠান একসাথে একটা সফল লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।

আরো দেখুন

জন সম্পদ এন্টারপ্রাইজ ফিডব্যাক ম্যানেজমেন্ট (ইএফএম) ই-এইচআরএম তথ্যসূত্র

[18] [19]

[20] [21] [22] [23]

জনসম্পদ ব্যবস্থাপনা

সংস্থাগত শিক্ষা ও জন সম্পদ ব্যবস্থাপনা

[24] [25] [26] [27] [28] [29] [30] [31] [32] [33] [34] [35] [36] [37] [38] [39] [40] [41] [42] [43] [44] [45] [46] [47] [48] [49]

[1] ^ [0] [4] ^ [3] [6] ^ [5] [8] ^ [7] [10] ^ [9] [12] ^ [11] [14] ^ [13] [15] ^ উচ্চ কর্মসম্পাদনের কার্য পদ্ধতির কৌশলগত প্রভাব [17] ^ [16] HIDDEN TEXT This section contains tooltips, titles and other text that are usually hidden in the body of the HTML page. This text should be translated to bring the entire page into your language. HTML ATTRIBUTES কর্নেল ইউনিভার্সিটি'স স্কুল অফ ইনডাসট্রিয়াল অ্যান্ড লেবার রিলেসন্স হল পৃথিবীর প্রথম কলেজ-লেভেল এইচআরএম অধ্যয়নের জন্য স্কুল।