২০১০ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
তারিখ | ৩০ এপ্রিল – ১৬ মে |
---|---|
তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
ক্রিকেটের ধরন | টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
প্রতিযোগিতার ধরন | গ্রুপ পর্ব ও নক-আউট |
আয়োজক | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
বিজয়ী | ইংল্যান্ড (১ম শিরোপা) |
রানার-আপ | অস্ট্রেলিয়া |
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ১২ |
খেলার সংখ্যা | ২৭ |
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | কেভিন পিটারসন |
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | মাহেলা জয়াবর্ধনে (৩০২) |
সর্বাধিক উইকেটধারী | ডার্ক নানেস (১৪) |
আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
২০১০ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা তৃতীয় আসর। আন্তর্জাতিক টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতারূপে এটি ৩০ এপ্রিল, ২০১০ তারিখ থেকে ১৬ মে, ২০১০ তারিখ পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত হয়।[১] চূড়ান্ত খেলায় ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় মনোনীত হন কেভিন পিটারসন।
২০০৭ সালে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতাটি প্রতি দুই বছর পরপর আয়োজনের কথা ছিল। পূর্বঘোষিত একদিনের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতারূপে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ওয়েস্ট ইন্ডিজে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া স্বত্ত্বেও তা টুয়েন্টি২০ পর্যায়ে পরিবর্তিত হয়। কারণ ২০০৮ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতা আয়োজনে পাকিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতার সময়সূচী সংশোধনের প্রয়োজনীয়তাই এর প্রধান কারণ।[১]
আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতাটি সর্বশেষ প্রতিযোগিতার ১০ মাসের ব্যবধানে অনুষ্ঠিত হয়। টেস্টভূক্ত দেশ ও সহযোগী সদস্যভূক্ত দেশের সর্বমোট ১২ দল এতে অংশ নেয়। কেনসিংটন ওভাল, প্রভিডেন্স স্টেডিয়াম ও বিউসেজুর স্টেডিয়াম - এ তিনটি স্টেডিয়ামেই সবগুলো খেলার আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি মহিলাদের প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়।
গ্রুপ
[সম্পাদনা]৪ জুলাই, ২০০৯ তারিখে গ্রুপ ঘোষণা করা হয়। ২০০৯ সালের প্রতিযোগিতার ন্যায় এবারও চারটি গ্রুপ করা হয়। বন্ধনীতে দলের বাছাই উল্লেখ করা হয়েছে।
|
|
|
|
দলের সদস্য
[সম্পাদনা]সময়সূচী
[সম্পাদনা]পূর্ব ক্যারিবীয় সময়সূচী (ইউটিসি-০৪:০০) অনুযায়ী সকল সময়
প্রস্তুতিমূলক খেলা
[সম্পাদনা]ব
|
||
ব
|
||
- ত্রিনিদাদ ও টোবাগো টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডস টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- জিম্বাবুয়ে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- বার্বেডোজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- New Zealand won the toss and elected to bat.
ব
|
||
- Sri Lanka won the toss and elected to bat.
ব
|
||
- Afghanistan won the toss and elected to field.
ব
|
||
- Bangladesh won the toss and elected to bat.
ব
|
||
- New Zealand won the toss and elected to bat.
ব
|
Windward Islands
৮৮ (২০ ওভার) | |
- Windward Islands won the toss and elected to field.
- Windward Islands were allowed a 12-man batting line-up, including Australians Tim Paine and Nathan Hauritz.
ব
|
||
- South Africa won the toss and elected to bat.
ব
|
||
- Pakistan won the toss and elected to field.
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া (১০) | এ২ | ২ | ২ | ০ | ০ | +১.৫২৫ | ৪ |
পাকিস্তান (১) | এ১ | ২ | ১ | ১ | ০ | −০.৩২৫ | ২ |
বাংলাদেশ (৯) | ২ | ০ | ২ | ০ | −১.২০০ | ০ |
ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- শেষ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে পাঁচ উইকেটের পতন ঘটে। মোহাম্মাদ আমির মেইডেন ওভারসহ তিন উইকেট লাভ করেন; বাকি দুইটি উইকেট রান-আউটের মাধ্যমে হয়।[২]
- এ ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- এ ফলাফলে পাকিস্তান সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
নিউজিল্যান্ড (৫) | বি২ | ২ | ২ | ০ | ০ | +০.৪২৮ | ৪ |
শ্রীলঙ্কা (২) | বি১ | ২ | ১ | ১ | ০ | +০.৩৫৫ | ২ |
জিম্বাবুয়ে | ২ | ০ | ২ | ০ | −১.৫৯৫ | ০ |
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
তাতেন্দা তাইবু ১২* (১৩)
|
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্য জিম্বাবুয়ের ইনিংস ৫ ওভার স্থায়ী হয়। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে তাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৩ রান।
- মাহেলা জয়াবর্ধনে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৪র্থ ব্যক্তি, আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ৩য় ব্যক্তি এবং প্রথম শ্রীলঙ্কান হিসেবে সেঞ্চুরি করেন।
- এ ফলাফলে নিউজিল্যান্ড সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্যে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস ৮.১ ওভার স্থায়ী হয়। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে তাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৯ রান।
- এ ফলাফলে শ্রীলঙ্কা সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
গ্রুপ সি
[সম্পাদনা]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
ভারত (৭) | সি২ | ২ | ২ | ০ | ০ | +১.৪৯৫ | ৪ |
দক্ষিণ আফ্রিকা (৩) | সি১ | ২ | ১ | ১ | ০ | +১.১২৫ | ২ |
আফগানিস্তান | ২ | ০ | ২ | ০ | −২.৪৪৬ | ০ |
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ২য় এবং ১ম ভারতীয় হিসেবে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সেঞ্চুরি করেন।
- এ ফলাফলে ভারত সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- এ ফলাফলে দক্ষিণ আফ্রিকা সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
গ্রুপ ডি
[সম্পাদনা]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
ওয়েস্ট ইন্ডিজ (৪) | ডি১ | ২ | ২ | ০ | ০ | +২.৭৮০ | ৪ |
ইংল্যান্ড (৬) | ডি২ | ২ | ০ | ১ | ১ | −০.৪৫২ | ১ |
আয়ারল্যান্ড | ২ | ০ | ১ | ১ | −৩.৫০০ | ১ |
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টিজনিত কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস ৬ ওভার স্থায়ী হয়। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে তাদরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০ রান।
- এ ফলাফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির ফলে আয়ারল্যান্ডের ইনিংস ৩.৩ ওভার পর্যন্ত গড়ায়। ফলে খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
- এ ফলাফলে ইংল্যান্ড সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
সুপার এইট
[সম্পাদনা]সুপার এইট পর্বে প্রতিগ্রুপের শীর্ষ দুই দলকে নিয়ে গঠিত হয়েছে। দলগুলোকে ই এবং এফ গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে। এ ও সি গ্রুপের শীর্ষ দল এবং বি ও ডি গ্রুপের দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল নিয়ে গ্রুপ ই গঠিত। আবার, বি ও ডি গ্রুপের শীর্ষ দল এবং এ ও সি গ্রুপের দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল নিয়ে গ্রুপ এফ গঠিত।
গ্রুপ ই
[সম্পাদনা]দল | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
ইংল্যান্ড (ডি২) | ৩ | ৩ | ০ | ০ | +০.৯৬২ | ৬ |
পাকিস্তান (এ১) | ৩ | ১ | ২ | ০ | +০.০৪১ | ২ |
নিউজিল্যান্ড (বি২) | ৩ | ১ | ২ | ০ | −০.৩৭৩ | ২ |
দক্ষিণ আফ্রিকা (সি১) | ৩ | ১ | ২ | ০ | −০.৬১৭ | ২ |
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে ইংল্যান্ড সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে পাকিস্তান সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ।
গ্রুপ এফ
[সম্পাদনা]দল | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া (এ২) | ৩ | ৩ | ০ | ০ | +২.৭৩৩ | ৬ |
শ্রীলঙ্কা (বি১) | ৩ | ২ | ১ | ০ | −০.৩৩৩ | ৪ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ (ডি১) | ৩ | ১ | ২ | ০ | −১.২৮১ | ২ |
ভারত (সি২) | ৩ | ০ | ৩ | ০ | −১.১১৭ | ০ |
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়া সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ।
নক-আউট পর্ব
[সম্পাদনা]সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||
১৩ মে – সেন্ট লুসিয়া | ||||||
ইংল্যান্ড | ১৩২/৩ | |||||
১৬ মে – বার্বাডোস | ||||||
শ্রীলঙ্কা | ১২৮/৬ | |||||
ইংল্যান্ড | ১৪৮/৩ | |||||
১৪ মে – সেন্ট লুসিয়া | ||||||
অস্ট্রেলিয়া | ১৪৭/৬ | |||||
অস্ট্রেলিয়া | ১৯৭/৭ | |||||
পাকিস্তান | ১৯১/৬ | |||||
সেমি-ফাইনাল
[সম্পাদনা]ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ফাইনাল
[সম্পাদনা]১৬ মে, ২০১০ তারিখ বার্বাডোসে চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়।[৩] খেলায় ইংল্যান্ড জয়লাভ করে। এরফলে দলটি প্রথমবারের মতো বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত কোন প্রতিযোগিতায় জয়লাভে সক্ষম হয়।[৪] এটি ছিল তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল প্রদত্ত ট্রফি।[৫] অস্ট্রেলিয়া প্রথমে ব্যাটিং করে ৬ উইকেটে ১৪৭ রান সংগ্রহ করে। জবাবে ১৮ বল বাকী থাকতেই ইংল্যান্ড নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। ইংল্যান্ডের পক্ষে ক্রেগ কাইজওয়েটার ৪৯ বলে ৬৩ রান সংগ্রহ করেন। এছাড়াও, কেভিন পিটারসনের ৩১ বলে ৪৭ রান উল্লেখযোগ্য। ডেভিড হাসি দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫৯ রান করেন।[৬] প্রতিযোগিতায় ২৪৮ রান সংগ্রহ করায় পিটারসনকে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট এবং কাইজওয়েটারকে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৭]
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো আইসিসি’র কোন প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করে।
রেকর্ড ও পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]প্রচার মাধ্যম
[সম্পাদনা]টেলিভিশন
[সম্পাদনা]দেশ/মহাদেশ | সম্প্রচারক[৮] |
---|---|
আফগানিস্তান | আরিয়ানা টেলিভিশন নেটওয়ার্ক কেবলমাত্র আফগানিস্তানের খেলা লিমার টিভি |
অস্ট্রেলিয়া | ফক্স স্পোর্টস[৯] |
আফ্রিকা | সুপারস্পোর্ট |
বাংলাদেশ | বাংলাদেশ টেলিভিশন |
সিঙ্গাপুর | স্টার ক্রিকেট |
ক্যারিবীয় অঞ্চল | ক্যারিবিয়ান মিডিয়া কর্পোরেশন |
কানাডা | এশিয়ান টেলিভিশন নেটওয়ার্ক |
ইউরোপ (যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ড ব্যতীত) | ইউরোস্পোর্ট২ |
চীন | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস |
ভারত | ইএসপিএন স্টার ক্রিকেট ডিডি ন্যাশনাল অধিকাংশই ভারতের খেলা |
জামাইকা | টেলিভিশন জ্যামাইকা |
জাপান | হাম টাম টিভি |
মধ্যপ্রাচ্য | ক্রিকওয়ান |
নেপাল | ইএসপিএন স্টার ক্রিকেট |
ফিজি | ফিজি টিভি |
নিউজিল্যান্ড | স্কাই স্পোর্ট |
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ | স্কাই প্যাসিফিক |
পাকিস্তান | জিও সুপার পাকিস্তান টেলিভিশন কর্পোরেশন |
দক্ষিণ আফ্রিকা | সুপারস্পোর্ট এসএবিসি৩ স্পোর্ট |
শ্রীলঙ্কা | শ্রীলঙ্কা রূপবাণী কর্পোরেশন |
যুক্তরাজ্য | স্কাই স্পোর্টস |
আয়ারল্যান্ড | |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ডাইরেক্টটিভি ক্রিকেটটিকেট |
রেডিও
[সম্পাদনা]ইন্টারনেট
[সম্পাদনা]দেশ/মহাদেশ | সম্প্রচারক[৮] |
---|---|
যুক্তরাজ্য | বিস্কাইবি (skysports.com) |
আয়ারল্যান্ড | বিস্কাইবি (skysports.com) |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ক্যারিবিয়ান মিডিয়া কর্পোরেশন (Cananews.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ মে ১৯৯৮ তারিখে) |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ডাইরেকটিভি (Willow.tv) |
ভারত | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
পাকিস্তান | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
বাংলাদেশ | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
নেপাল | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
ভুটান | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
শ্রীলঙ্কা | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
মালদ্বীপ | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
ইউরোপ (বাকী) | ইউরোস্পোর্ট (ইউরোস্পোর্ট প্লেয়ার) |
অস্ট্রেলিয়া | ফক্স স্পোর্টস (Foxsports.com.au) |
নিউজিল্যান্ড | স্কাই স্পোর্ট (skysport.co.nz) |
আফ্রিকা | সুপারস্পোর্ট (supersport.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ মার্চ ২০১১ তারিখে) |
অন্যান্য দেশ | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (espnstar.com) |
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Third World Twenty20 set for 2010" (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১০।
- ↑ Bull, Andy (২ মে ২০১০)। "Pakistan's five-wicket maiden is too late to prevent Australia win"। guardian.co.uk (ইংরেজি ভাষায়)। Guardian News and Media। ৬ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১০।
- ↑ "England cruise to World Twenty20 title"। ninemsn (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ মে ২০১০। ১৫ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ Reekie, Harry (১৬ মে ২০১০)। "England beat Australia to win World Twenty20 title" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC Sport। ১৮ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ "Collingwood – We are ready"। Sky Sports (ইংরেজি ভাষায়)। BSkyB। ১৬ মে ২০১০। ১৮ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ "England clinches World Twenty20 title"। ABC News (ইংরেজি ভাষায়)। Australian Broadcasting Corporation। ১৭ মে ২০১০। ১৯ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ "KP lauds 'hungry' England"। Sky Sports (ইংরেজি ভাষায়)। BSkyB। ১৬ মে ২০১০। ২০ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ ক খ গ ICC World T20 2010 Broadcasters list
- ↑ "Every game of ICC World Twenty20 LIVE and exclusive on Fox Sports"। Fox Sports। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১০। Retrieved 26 April 2010