বিষয়বস্তুতে চলুন

কাতার জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কাতার অনূর্ধ্ব-২৩
দলের লোগো
ডাকনামআন্নাবি
অ্যাসোসিয়েশনকাতার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
কনফেডারেশনএএফসি (এশিয়া)
সাব–কনফেডারেশনপশ্চিম এশীয় ফুটবল ফেডারেশন
প্রধান কোচইলিদো ভালে
অধিনায়কমুহাম্মদ ইমাদ আইয়াশ
ফিফা কোডQAT
ওয়েবসাইটwww.qfa.qa
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ
অংশগ্রহণ৪ (২০১৬-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যসেমি-ফাইনাল (২০১৮)
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
অংশগ্রহণ২ (১৯৮৪-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যকোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৯২)
এশিয়ান গেমস
অংশগ্রহণ৩ (২০০২-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যস্বর্ণ পদক (২০০৬)

কাতার জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (যা কাতার অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা সংক্ষেপে কাতার অনূর্ধ্ব-২৩ নামে পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কাতারের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম কাতারের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা কাতার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[]

আন্নাবি নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় কাতারের রাজধানী দোহায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের প্রধান প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন পর্তুগিজ সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় ইলিদো ভালে এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল আহলির রক্ষণভাগের খেলোয়াড় মুহাম্মদ ইমাদ আইয়াশ[][]

এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপে কাতার অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ৪ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৮ এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপের সেমি-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ভিয়েতনাম অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে ২–২ গোলে ড্র করার পর পেনাল্টিতে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, কাতার অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ২ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৯২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা পোল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে ০–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। মুস্তফা মাশাল, কাসিম বুরহান, তারিক সালমান, সেবাস্তিয়ান সোরিয়া এবং আলমুইজ আলির মতো খেলোয়াড়গণ কাতারের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

প্রতিযোগিতামূলক তথ্য

[সম্পাদনা]

গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক

[সম্পাদনা]
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো
ফ্রান্স ১৯০০ অংশগ্রহণ করেনি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯০৪
যুক্তরাজ্য ১৯০৮
সুইডেন ১৯১২
বেলজিয়াম ১৯২০
ফ্রান্স ১৯২৪
নেদারল্যান্ডস ১৯২৮
জার্মানি ১৯৩৬
যুক্তরাজ্য ১৯৪৮
ফিনল্যান্ড ১৯৫২
অস্ট্রেলিয়া ১৯৫৬
ইতালি ১৯৬০
জাপান ১৯৬৪
মেক্সিকো ১৯৬৮
পশ্চিম জার্মানি ১৯৭২
কানাডা ১৯৭৬
সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৮০
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৮৪ গ্রুপ পর্ব ১৫তম
দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৮৮ উত্তীর্ণ হয়নি
স্পেন ১৯৯২ কোয়ার্টার ফাইনাল ৮ম
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৬ উত্তীর্ণ হয়নি
অস্ট্রেলিয়া ২০০০
গ্রিস ২০০৪
চীন ২০০৮
যুক্তরাজ্য ২০১২
ব্রাজিল ২০১৬
জাপান ২০২০
ফ্রান্স ২০২৪ অনির্ধারিত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২৮
অস্ট্রেলিয়া ২০৩২
মোট ৮ম স্থান ২/২৭ ১০

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]