বিষয়বস্তুতে চলুন

২০১৬–১৭ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৬-১৭ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর
 
  বাংলাদেশ ইংল্যান্ড
তারিখ ৩ অক্টোবর – ১ নভেম্বর, ২০১৬
অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম (টেস্ট)
মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা (ওডিআই)
অ্যালাস্টেয়ার কুক (টেস্ট)
জস বাটলার (ওডিআই)
টেস্ট সিরিজ
ফলাফল ২ ম্যাচের সিরিজ ১–১ ব্যবধানে ড্র
সর্বাধিক রান তামিম ইকবাল (২৩১) বেন স্টোকস (১২৮)
সর্বাধিক উইকেট মেহেদী হাসান (১৯) বেন স্টোকস (১১)
মঈন আলী (১১)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় মেহেদী হাসান (বাংলাদেশ)
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৩ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ২–১ ব্যবধানে জয়ী
সর্বাধিক রান ইমরুল কায়েস (১৬৯) বেন স্টোকস (১৪৮)
সর্বাধিক উইকেট মাশরাফি বিন মর্তুজা (৮) আদিল রশিদ (১০)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় বেন স্টোকস (ইংল্যান্ড)

ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী মোতাবেক অক্টোবর, ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সফর করে। এ সফরে দলটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তিনটি একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) ও দুইটি টেস্টে একে-অপরের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। এছাড়াও দলটি তিনটি প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নেয়।[][][] সম্প্রচারস্বত্ত্বজনিত কারণে সিরিজটি রকেট বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড সিরিজ নামে পরিচিতি পায়।

চার মাস পূর্বে সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে সফরে দলের নিরাপত্তার বিষয়ে উদ্বেগ বাড়তে থাকে। সীমিত ওভারের খেলায় দলীয় অধিনায়ক ইয়ান মর্গ্যানসহ দলের দুই শীর্ষ সদস্য এ সফর থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নেয়।

ওডিআই সিরিজে ২-১ ব্যবধানে ইংল্যান্ড সিরিজ জয়লাভ করলেও টেস্টে ১-১ ব্যবধানে ড্র করতে বাধ্য হয়। সিরিজের ২য় টেস্টে ১০৮ রানের ব্যবধানে জয়লাভের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয় পায়।[] বাংলাদেশের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য এটি দারুণ মুহূর্ত।’[] এর বিপরীতে বিজিত অধিনায়ক অ্যালাস্টেয়ার কুক বলেন, ‘এটি বলতে কষ্ট হচ্ছে; তাস্বত্ত্বেও বাংলাদেশ ক্রিকেটে দারুণ জয় পেয়েছে।’[]

নিরাপত্তা সংশয়

[সম্পাদনা]

জুলাই, ২০১৬ সালে ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) মন্তব্য করে যে, তারা আসন্ন সফর নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের পরামর্শ অনুসরণ করবে।[][] জবাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান বলেন যে, "ইংল্যান্ড তিনমাস পর বাংলাদেশ সফরে আসছে। এ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে"।[] ইংরেজ অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান বলেন, সন্ত্রাসী আগমনের পর ইংল্যান্ড দলের নিরাপত্তার বিষয়ে ব্যাপক অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।[][১০] পরবর্তীতে নিরপেক্ষ মাঠে খেলা আয়োজনের বিষয়ে বিসিবি নেতিবাচক মনোভাব গ্রহণ করে।[১১] বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা আশাবাদী যে, সফরের কর্মকাণ্ড ক্রমঅগ্রসরমান হবে।[১২] বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিল্ডিং কোচ রিচার্ড হালসল বলেন যে, তিনি বাংলাদেশে স্বাভাবিকভাবে ও নিরাপদে কাজ-কর্ম করছেন। তিনি আশাবাদী যে, ইংল্যান্ড আসবে।[১৩]

আগস্টে ইসিবি মিরপুর, চট্টগ্রাম ও ফতুল্লায় মাঠের নিরাপত্তার বিষয়ে প্রতিনিধি দল প্রেরণ করে।[১৪] পরিদর্শন শেষে ইসিবি পরিকল্পনামাফিক সফর চালিয়ে যাবার বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করে।[১৫][১৬] সফর নিশ্চিত হবার পর ইংল্যান্ডের ক্রিকেট পরিচালক অ্যান্ড্রু স্ট্রস বলেন যে, বাংলাদেশ শহর ১০০% নিরাপদ।[১৭] বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান বলেন, খেলোয়াড়দের পরিবারের সদস্য, সাংবাদিক ও ভ্রমণে আসা ইংল্যান্ড দলের সমর্থকদের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।[১৮]

সফরে আসার বিষয়ে কয়েকজন খেলোয়াড় নিরাপত্তার বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন।[১৯][২০][২১] কিন্তু প্রথম ইংরেজ খেলোয়াড় হিসেবে মঈন আলী বাংলাদেশ সফরে আসার বিষয়ে তার আগ্রহ তুলে ধরেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যদি মনোনীত হই, তাহলে আমি অবশ্যই যাব।[২২] অ্যান্ড্রু স্ট্রস ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখের মধ্যে সফরে আসার জন্য খেলোয়াড়দের মতামত প্রদানের সময়সীমা বেঁধে দেন।[২৩] ১১ সেপ্টেম্বর ইসিবি জানায় যে, অ্যালেক্স হেলসইয়ন মর্গ্যান সফরে যেতে অস্বীকার করেছেন।[২৪] ইংল্যান্ড সমর্থকদের দল বার্মি আর্মি জানায় যে, বাংলাদেশ সফরে সমর্থকদের যাওয়া হবে অতিমাত্রায় ঝুঁকিপূর্ণ ও সফরে তারা যাবে না।[২৫][২৬]

ফলশ্রুতিতে, মর্গ্যানের অনুপস্থিতিতে জস বাটলার ওডিআই অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।[২৭][২৮] বাটলার বলেন যে, মর্গ্যান অত্যন্ত ভাল অধিনায়ক হিসেবে রয়ে যাবেন এবং তার পছন্দ-অপছন্দ ড্রেসিংরুমে অবস্থানকারী খেলোয়াড়দেরকে বিভক্তির পর্যায়ে নিয়ে যাবে না।[২৯] নভেম্বরে ভারত সফরে মর্গ্যান তার ওডিআই অধিনায়কত্ব নিয়ে ফিরে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে।[৩০] ওডিআই সিরিজের পূর্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী খেলোয়াড়দের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয়।[৩১][৩২]

দলীয় সদস্য

[সম্পাদনা]
টেস্ট ওডিআই
 বাংলাদেশ[৩৩]  ইংল্যান্ড[৩৪]  বাংলাদেশ[৩৫]  ইংল্যান্ড[৩৪]

সফরের পূর্বে আঘাতের কারণে ইংল্যান্ডের জেমস অ্যান্ডারসন ও মার্ক উড নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নেন।[৩৬] জ্যাক বলকে টেস্টে ও স্টিভেন ফিনকে তাদের পরিবর্তে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তৃতীয় একদিনের ম্যাচের জন্য মোশাররফ হোসেনের পরিবর্তে তাইজুল ইসলামকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৩৭][৩৮] দ্বিতীয় টেস্টের জন্য সাব্বির রহমান ও শফিউল ইসলামকে বিশ্রামে পাঠিয়ে শুভাশিস রায়মোসাদ্দেক হোসেনকে বাংলাদেশ দলে নেয়া হয়।[৩৯] কিন্তু কয়েকদিন পরই সাব্বির রহমান সুস্থ হয়ে যাবার কথা ঘোষণা করা হয়।[৪০]

প্রস্তুতিমূলক খেলা

[সম্পাদনা]

একদিনের: বিসিবি নির্বাচিত একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ

[সম্পাদনা]
৪ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড
বিসিবি নির্বাচিত একাদশ
৩০৯/৯ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড একাদশ
৩১৩/৬ (৪৬.১ ওভার)
ইমরুল কায়েস ১২১ (৯১)
ক্রিস উকস ৩/৫২ (৯ ওভার)
জস বাটলার ৮০* (৬৪)
ইবাদত হোসেন ২/২৬ (৫ ওভার)
ইংল্যান্ড একাদশ ৪ উইকেটে জয়ী
খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম, ফতুল্লা
আম্পায়ার: মাসুদুর রহমান (বাংলাদেশ) ও শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
  • বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নির্বাচিত একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • প্রতি দলে ১৪ জন (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন বোলিং)।

দুইদিনের: বিসিবি একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ

[সম্পাদনা]
১৪–১৫ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড
বিসিবি একাদশ
১৩৭/৪ (৪৫ ওভার)
বেন ডাকেট ৫৯ (৬৩)
সাব্বির রহমান ৩/২৭ (৯ ওভার)
১৩৬/৪ (৪৪ ওভার)
শাহরিয়ার নাফীস ৫১ (৭৯)
গ্যারেথ বেটি ২/৩১ (১০ ওভার)
  • ইংল্যান্ড একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • মাঠ ভেজা থাকায় ১ম দিন খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।
  • প্রতি দলে ১২ জন (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন বোলিং)।

দুইদিনের: বিসিবি একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ

[সম্পাদনা]
১৬–১৭ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড
বিসিবি একাদশ
২৯৪ (৭৪.৪ ওভার)
আবদুল মজিদ ১০৬ (৯৫)
জাফর আনসারী ৪/৬৮ (১৬.৬ ওভার)
২৫৬ (৭৮.২ ওভার)
বেন ডাকেট ৬০ (১০১)
তানবীর হায়দার ৪/৫৩ (১৪ ওভার)
  • বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নির্বাচিত একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • প্রতি দলে ১৪ জন (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন বোলিং)।

ওডিআই সিরিজ

[সম্পাদনা]

১ম ওডিআই

[সম্পাদনা]
৭ অক্টোবর ২০১৬
১৪:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
৩০৯/৮ (৫০ ওভার)
 বাংলাদেশ
২৮৮ (৪৭.৫ ওভার)
ইমরুল কায়েস ১১২ (১১৯)
জ্যাক বল ৫/৫১ (৯.৫ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • জ্যাক বলবেন ডাকেট (ইংল্যান্ড) তার ওডিআই অভিষেক হয়।
  • বেন স্টোকস (ইংল্যান্ড) তার তার প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি হাঁকান।[৪১]
  • ইমরুল কায়েস (বাংলাদেশ) তার দ্বিতীয় ওডিআই সেঞ্চুরি করেন।[৪২]
  • জ্যাক বল (ইংল্যান্ড) তার প্রথম ও ইংরেজ ক্রিকেটারদের মধ্যে প্রথমবারের মতো ওডিআই অভিষেকে পাঁচ উইকেট লাভ করেন।[৪১]
  • ইংল্যান্ড ১-০ ব্যবধানে সিরিজে এগিয়ে।

২য় ওডিআই

[সম্পাদনা]
৯ অক্টোবর ২০১৬
১৪:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
২৩৮/৮ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২০৪ (৪৪.৪ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বাংলাদেশ ১-১ ব্যবধানে সিরিজে সমতা আনে।

৩য় ওডিআই

[সম্পাদনা]
১২ অক্টোবর ২০১৬
১৪:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
২৭৭/৬ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২৭৮/৬ (৪৭.৫ ওভার)
মুশফিকুর রহিম ৬৭* (৬২)
আদিল রশিদ ৪/৪৩ (১০ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে তামিম ইকবাল ওডিআইয়ে ৫,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[৪৩]
  • ইংল্যান্ড ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয়লাভ করে।

টেস্ট সিরিজ

[সম্পাদনা]

১ম টেস্ট

[সম্পাদনা]
২০–২৪ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড
২৯৩ (১০৫.৫ ওভার)
মঈন আলী ৬৮ (১৭০)
মেহেদী হাসান ৬/৮০ (৩৯.৫)
২৪৮ (৮৬ ওভার)
তামিম ইকবাল ৭৮ (১৭৯)
বেন স্টোকস ৪/২৬ (১৪ ওভার)
২৪০ (৮০.২ ওভার)
বেন স্টোকস ৮৫ (১৫১)
সাকিব আল হাসান ৫/৮৫ (৩৩ ওভার)
২৫৩/৮ (৭৮ ওভার)
সাব্বির রহমান ৫৯* (৯৩)
গ্যারেথ বেটি ৩/৬৫ (১৭ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • অ্যালাস্টেয়ার কুক ইংল্যান্ডের পক্ষে সর্বাধিক ১৩৪ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।[৪৪]
  • কামরুল ইসলাম রাব্বি, মেহেদী হাসানসাব্বির রহমান (বাংলাদেশ) এবং বেন ডাকেট (ইংল্যান্ড) তার টেস্ট অভিষেক হয়।
  • গ্যারেথ বেটি (ইংল্যান্ডে) টেস্টে অংশগ্রহণের পর থেকে সর্বাধিক ১৪২ টেস্ট বিরতির পর অংশ নেন।[৪৫]
  • জনি বেয়ারস্টো (ইংল্যান্ড) বিশ্বের দ্বিতীয় উইকেট-রক্ষক হিসেবে এক পঞ্জিকাবর্ষে প্রথম ইনিংসে ১,০০০ টেস্ট রান করেন। এছাড়াও প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে এক পঞ্জিকাবর্ষে ৬ বা তার নিচে ব্যাটিং করে ১,০০০ রান তোলেন।[৪৫] পরবর্তীতে তিনি এক পঞ্জিকাবর্ষে উইকেট-রক্ষক হিসেবে দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বাধিক রান তোলেন।
  • মেহেদী হাসান (বাংলাদেশ) বিশ্বের সপ্তম ও বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অভিষেক টেস্টে পাঁচ-উইকেট লাভ করেন।[৪৫]
  • প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে সাকিব আল হাসান ১৫০ টেস্ট উইকেটের মালিক হন।[৪৬]
  • বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের ২০ উইকেট পায় ও বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো টেস্টে ৪০ উইকেটের পতন ঘটে।[৪৭][৪৮]
  • বাংলাদেশের বিপক্ষে ও এশিয়ায় স্বল্প ব্যবধানে ইংল্যান্ড জয় পায় ও রানের ব্যবধানে বাংলাদেশ স্বল্প ব্যবধানে পরাজিত হয়।[৪৭]
  • ইংল্যান্ড ১-০ ব্যবধানে সিরিজে এগিয়ে।

২য় টেস্ট

[সম্পাদনা]
২৮ অক্টোবর–১ নভেম্বর ২০১৬
স্কোরকার্ড
২২০ (৬৩.৫ ওভার)
তামিম ইকবাল ১০৪ (১৪৭)
মঈন আলী ৫/৫৭ (১৯.৪ ওভার)
২৪৪ (৮১.৩ ওভার)
জো রুট ৫৬ (১২২)
মেহেদী হাসান ৬/৮২ (২৮ ওভার)
২৯৬ (৬৬.৫ ওভার)
ইমরুল কায়েস ৭৮ (১২০)
আদিল রশিদ ৪/৫২ (১১.৫ ওভার)
১৬৪ (৪৫.৩ ওভার)
অ্যালাস্টেয়ার কুক ৫৯ (১১৭)
মেহেদী হাসান ৬/৭৭ (২১.৩ ওভার)
  • বাংলাদেশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • জাফর আনসারী (ইংল্যান্ড) তার টেস্ট অভিষেক হয়।
  • মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশে) তার ৫০তম টেস্টে অংশ নেন।[৪৯]
  • অ্যালাস্টেয়ার কুক (ইংল্যান্ড) পক্ষে যৌথভাবে সর্বাধিক (৫৪) টেস্টে অধিনায়কত্ব করেন।[৪৯]
  • টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে অ্যালাস্টেয়ার কুক ১০,০০০ রান তোলেন।[৪৯]
  • প্রথম ইনিংসে জনি বেয়ারস্টো ইংল্যান্ডের পক্ষে যৌথভাবে এক পঞ্জিকাবর্ষে উইকেট-রক্ষক হিসেবে ৫৬ ডিসমিসাল ঘটান।[৪৯]
  • ক্রিস উকসআদিল রশিদের ৯৯ রানের জুটি এশিয়ায় ইংল্যান্ডের ৯ম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ সংগ্রহ।[৫০]
  • মেহেদী হাসানের ১৯ উইকেট লাভ টেস্ট সিরিজে একজন বাংলাদেশী বোলারের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান।[৫১]
  • মেহেদী হাসানের ১৫৯ রানে ১২ উইকেট লাভ টেস্টে যে-কোন বাংলাদেশী বোলারের শ্রেষ্ঠ বোলিং পরিসংখ্যান।[৫১]
  • এটি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়।[৫১]
  • বাংলাদেশ ১-১ ব্যবধানে সিরিজে সমতা আনে।

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]
ওডিআই
ব্যাটিং[৫২]
খেলোয়াড় দল ম্যাচ ইনিংস রান গড় সর্বোচ্চ ১০০ ৫০
ইমরুল কায়েস  বাংলাদেশ ১৬৯ ৫৬.৩৩ ১১২
বেন স্টোকস  ইংল্যান্ড ১৪৮ ৭৪.০০ ১০১
জস বাটলার  ইংল্যান্ড ১৪৫ ৪৮.৩৩ ৬৩
বেন ডাকেট  ইংল্যান্ড ১২৩ ৪১.০০ ৬৩
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ  বাংলাদেশ ১০৬ ৩৫.৩৩ ৭৫
বোলিং[৫৩]
খেলোয়াড় দল ম্যাচ ওভার উইকেট গড় সেরা ৫ উই ১০ উই
আদিল রশিদ  ইংল্যান্ড ২৯.০ ১০ ১৪.৫০ ৪/৪৩
মাশরাফি বিন মুর্তজা  বাংলাদেশ ২৮.৪ ১৬.৫০ ৪/২৯
জ্যাক বল  ইংল্যান্ড ২৫.৫ ১৯.৮৫ ৫/৫১
শফিউল ইসলাম  বাংলাদেশ ২৬.৫ ৩৯.২৫ ২/৫৯
তাসকিন আহমেদ  বাংলাদেশ ২৩.০ ৪৩.৬৬ ৩/৪৭
টেস্ট
ব্যাটিং[৫৪]
খেলোয়াড় দল ম্যাচ ইনিংস রান গড় সর্বোচ্চ ১০০ ৫০
তামিম ইকবাল  বাংলাদেশ ২৩১ ৫৭.৭৫ ১০৪
ইমরুল কায়েস  বাংলাদেশ ১৪৩ ৩৫.৭৫ ৭৮
বেন স্টোকস  ইংল্যান্ড ১২৮ ৩২.০০ ৮৫
জনি বেয়ারস্টো  ইংল্যান্ড ১২৬ ৩১.৫০ ৫২
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ  বাংলাদেশ ১১৫ ২৮.৭৫ ৪৭
বোলিং[৫৫]
খেলোয়াড় দল ম্যাচ ওভার উইকেট গড় সেরা ৫ উই ১০ উই
মেহেদী হাসান  বাংলাদেশ ১০৯.২ ১৯ ১৫.৬৩ ৬/৭৭
সাকিব আল হাসান  বাংলাদেশ ৮১.০ ১২ ১৮.৪১ ৫/৮৫
বেন স্টোকস  ইংল্যান্ড ৪৮.৩ ১১ ১০.০৯ ৪/২৬
মঈন আলী  ইংল্যান্ড ৭৪.৫ ১১ ২২.৯০ ৫/৫৭
তাইজুল ইসলাম  বাংলাদেশ ৬৯.৫ ২২.৮৫ ৩/৬৫

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "England's 2016 tour to Bangladesh will be broadcast live by Sky Sports"দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৬ 
  2. "Sky Sports secures the rights to England's 2016 tour of Bangladesh"স্কাই স্পোর্টস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৬ 
  3. "England set to tour Bangladesh for two Tests, three ODIs in October"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৬ 
  4. "England v Bangladesh: Tourists collapse to 108-run defeat"বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬ 
  5. "'It's a great moment for Bangladesh cricket' - Mushfiqur" ['এটি বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য একটি অসাধারণ মুহূর্ত' - মুশফিকুর]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬ 
  6. "ECB to follow government advice for Bangladesh tour"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬ 
  7. "ECB monitoring Bangladesh security after Dhaka cafe attack"BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬ 
  8. "BCB head hopes England's visit goes ahead as scheduled"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬ 
  9. "Morgan admits 'big concern' over Bangladesh"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৬ 
  10. "Bangladesh v England: Eoin Morgan 'concerned' over security for October tour"বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৬ 
  11. "BCB rules out playing England at neutral venue"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৬ 
  12. "Mashrafe 'hopeful' of England touring Bangladesh"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৬ 
  13. "Bangladesh fielding coach hopeful of England tour going ahead"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৬ 
  14. "ECB delegation completes Bangladesh security inspection"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৬ 
  15. Dobell, George। "England given green light to tour Bangladesh"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬ 
  16. "England's tour of Bangladesh to go ahead despite security concerns"BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬ 
  17. "Strauss hopes for mass participation in Bangladesh tour"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 
  18. "BCB promises help for visiting supporters"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 
  19. "Plunkett has questions on Bangladesh tour"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬ 
  20. "Bangladesh issue is new ground"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬ 
  21. "I would be reluctant to tour Bangladesh"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬ 
  22. "Moeen will 'definitely go' to Bangladesh"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  23. "Strauss ramps up pressure on Morgan to commit to Bangladesh tour"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  24. "Morgan and Hales to miss Bangladesh tour"ECB (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  25. "Barmy Army: England fans' tour group warns against Bangladesh travel"বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  26. "Barmy Army not going to Bangladesh" [বার্মি আর্মি বাংলাদেশে যাচ্ছে না]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  27. "Bangladesh v England: Eoin Morgan & Alex Hales will not tour over security fears"BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  28. "Morgan, Hales withdraw from Bangladesh tour"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  29. "Morgan's decision won't divide us - Buttler" [মর্গানের সিদ্ধান্ত আমাদেরকে বিভক্ত করবে না - বাটলার]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  30. "Morgan expected to captain in India"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  31. "England's visit much more than just another series"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬ 
  32. "Bangladesh v England: Security tight as one-day series set to begin"বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬ 
  33. "ইংল্যান্ড সিরিজের দলে ফিরলেন আল-আমিন"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৪ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১৬ 
  34. "ইংল্যান্ড দল ঘোষণা, আছেন প্রায় সবাই"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  35. "Al-Amin picked for first two England ODIs" [প্রথম দুটি ইংল্যান্ড ওডিআইয়ের জন্য আল-আমিনকে নেয়া হয়েছে]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৬ 
  36. "Anderson to miss Bangladesh series"ESPNcricinfo.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  37. "মোশাররফের জায়গায় আবার তাইজুল"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৬ 
  38. "Taijul Islam back for third England ODI" [তৃতীয় ইংল্যান্ড ওডিআইয়ের জন্য তাইজুল ইসলাম ফিরছেন]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৬ 
  39. "Mosaddek, Subashis called up for second Test" [দ্বিতীয় টেস্টের জন্য মোসাদ্দেক, শুভাশিসকে ডাকা হয়েছে]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৬ 
  40. "Ill Shabbir declared fit for second Test"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৬ 
  41. "Ball heroics snatch improbable England win"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬ 
  42. "Imrul accepts Willey's gift"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬ 
  43. "Bangladesh v England: Tourists win one-day series 2-1"BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৬ 
  44. "Record-breaking Cook admits tough to leave family"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৬ 
  45. "Mehedi continues a debut trend, Bairstow's record year"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৬ 
  46. "Cricket Records – Records – Bangladesh – Test Matches – Most Wickets"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৬ 
  47. "Bangladesh's narrowest Test defeat"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৬ 
  48. "Bangladesh v England: Ben Stokes inspires 22-run win"বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৬ 
  49. "Bangladesh vs England, 2nd Test, Day 1- Stats: Alastair Cook creates history"Sportskeeda (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৬ 
  50. "Mehedi's five, and the pace-spin contrast"ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৬ 
  51. "England's collapse and Mehedi's record series debut" [ইংল্যান্ডের পতন ও মেহেদীর রেকর্ড সিরিজ অভিষেক]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬ 
  52. "Cricket Records | Records | England in Bangladesh ODI Series, 2016/17 | Most runs | ESPN Cricinfo"ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬ 
  53. "Cricket Records | Records | England in Bangladesh ODI Series, 2016/17 | Most wickets | ESPN Cricinfo"ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬ 
  54. "Cricket Records | Records | England in Bangladesh Test Series, 2016/17 | Most runs | ESPN Cricinfo"ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬ 
  55. "Cricket Records | Records | England in Bangladesh Test Series, 2016/17 | Most wickets | ESPN Cricinfo"ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬ 

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]