এলংজানি নদী
এলংজানি নদী | |
দেশ | বাংলাদেশ |
---|---|
অঞ্চল | ঢাকা বিভাগ |
জেলাসমূহ | টাঙ্গাইল জেলা, ঢাকা জেলা |
উৎস | ধলেশ্বরী নদী |
মোহনা | লৌহজং নদী |
দৈর্ঘ্য | ৩৩ কিলোমিটার (২১ মাইল) |
এলংজানি নদী বা ইলাংজানি নদী যমুনার একটি শাখানদী।[১] নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের টাঙ্গাইল ও ঢাকা জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৩ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬৭ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক এলংজানি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ০৭।[২]
প্রবাহ
[সম্পাদনা]যমুনার পশ্চিম দিকের প্রবাহটি এলংজানি নামে পরিচিত। এই নদী তাসেরির নিলকুঠির পার্শ্বদেশ স্পর্শ করে কেদারপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে তিল্লি গ্রামের কিঞ্চিত পশ্চিমে ধলেশ্বরীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এই নদী দেউলি গ্রামের কাছ থেকে বের হয়ে মানিকগঞ্জের কাছে ধলেশ্বরীতে পড়েছে। টাঙ্গাইল জেলার সদর উপজেলার ধলেশ্বরী থেকে উৎপন্ন হয়ে দেলদুয়ারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার নাংলী নদীতে পড়েছে। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৫ কিমি। প্রস্থ ৭০ মিটার। গভীরতা ৮.৫ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ২১৮ বর্গ কিমি।
প্রবাহ মৌসুমি ধরনের। মার্চ ও এপ্রিল মাসে পানি প্রবাহ থাকে না। কিন্তু জুলাই-আগস্ট মাসের বর্ষা মৌসুমে পানি প্রবাহ সবচেয়ে বেশি হয়। এ সময় প্রবাহের পরিমাণ ৫৫০ ঘনমিটার/সেকেন্ড। এ নদীতে জোয়ার-ভাটার প্রভাব নেই।[৩]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ম ইনামুল হক, বাংলাদেশের নদনদী, অনুশীলন ঢাকা, জুলাই ২০১৭, পৃষ্ঠা ১৪১।
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী"। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি (প্রথম সংস্করণ)। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ২৩৯-২৪০। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
- ↑ বাংলাদেশের নদীঃ মোকাররম হোসেন; পৃষ্ঠা ১২৯; কথাপ্রকাশ; দ্বিতীয় সংস্করণঃ আগস্ট ২০১৪
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |