বিষয়বস্তুতে চলুন

ঠেগা নদী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
থেগা নদী
দেশসমূহ বাংলাদেশ, ভারত
অঞ্চলসমূহ চট্টগ্রাম বিভাগ, মিজোরাম
জেলাসমূহ রাঙ্গামাটি জেলা, চট্টগ্রাম জেলা
উৎস মিজোরাম
মোহনা কর্ণফুলী নদী

থেগা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের রাঙ্গামাটিচট্টগ্রাম জেলার এবং ভারতের মিজোরাম প্রদেশ দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী।[] থেগা নদী সাধারণত ২২°৫২′৪৩″ উত্তর ৯২°২৬′৫২″ পূর্ব / ২২.৮৭৮৬১° উত্তর ৯২.৪৪৭৭৮° পূর্ব / 22.87861; 92.44778 প্রবাহিত হয়ে কর্ণফুলী নদীতে মিশেছে।

প্রবাহ

[সম্পাদনা]

কর্ণফুলি নদী ভারতের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার উত্তর পূর্ব সীমান্তে বরকল উপজেলার থেগামুখ নামক স্থানে ভারতের লুসাই নদী ও বাংলাদেশ অংশের থেগা নদীর সাথে মিলিত হয়ে কর্ণফুলী নদী নাম ধারণ করে।[]

বর্তমানে নদীর নাব্যতা কমে যাওয়ায় সরকার সাঙ্গু, মাতামুহুরীসহ এই নদী ড্রেজিং এর উদ্যেগ নিয়েছে।

থেগামুখ

[সম্পাদনা]

কর্ণফুলী নদীর প্রবেশমুখে মিজোরাম সীমান্ত ঘেঁষে এই নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে থেগামুখ গ্রাম।[][] বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর উত্তর-পূর্ব ভারতের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য রামগড় স্থলবন্দর এবং থেগামুখ স্থলবন্দর তৈরির ব্যাপারে সমঝোতা করে। তবে রামগড় স্থলবন্দর বাস্তবায়ন হলেও থেগামুখের কাজ এখনও শেষ হয়নি।[][][]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "NF 46-6, Chittagong, Pakistan; India; Burma" topographic map, Series U502, U.S. Army Map Service, March 1960
  2. "নদ ও নদী"রাঙামাটি পার্বত্য জেলা 
  3. bdnews24.com। "কর্ণফুলির উৎসে ঠেগামুখ"কর্ণফুলির উৎসে ঠেগামুখ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ 
  4. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৬-০৪-২৬)। "অপার সৌন্দর্যের থেগামুখ"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ 
  5. দিগন্ত, Daily Nayadiganta-নয়া। "আঞ্চলিক যোগাযোগ: প্রসঙ্গ থেগামুখ"Daily Nayadiganta (নয়া দিগন্ত) : Most Popular Bangla Newspaper। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ 
  6. "থেগামুখ স্থলবন্দর পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী"Barta24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ 
  7. Rangamati, Alokito। "থেমে আছে থেগামুখ স্থলবন্দরের নির্মাণ কাজ"আলোকিত রাঙামাটি | Alokito Rangamati। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪